কতকগুলি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক যৌগের প্রকৃতি ও ব্যবহার

Submitted by arpita pramanik on Tue, 10/09/2012 - 09:04

কতকগুলি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক যৌগের প্রকৃতি ও ব্যবহার (Some Important Substances Nature and Uses) :

সোডিয়াম কার্বনেট বা কাপড় কাচা সোডা (Washing soda, Na2CO3, 10H2O) :-

সোডিয়াম ক্লোরাইড বা খাদ্য লবণ (Common salt, NaCl) :-

টেবিল সল্ট (Table Salt) কী ?

সৈন্ধব লবণ (Rock Salt) ঈষৎ লাল কেন ?

বর্ষাকালে খাদ্য লবণ ভিজে যায় কেন ?

ব্লিচিং পাউডার বা বিরঞ্জক চূর্ণ (Bleaching Powder,  Ca(OCl)Cl) :-

কলিচুন (Slaked Lime, Ca(OH)2) :-

কপার সালফেট বা ব্লু-ভিট্রিয়ল (Copper Sulphate, CuSO4, 5H2O) :-

কপার সালফেট ব্যবহারে স্বাস্থ্যের ক্ষতি (Health hazards of using Copper Sulphate) :-

অ্যামোনিয়াম সালফেট (Ammonium Sulphate, (NH4)2SO4) :-

অ্যামোনিয়াম সালফেটকে সার হিসাবে বারবার ব্যবহারের সমস্যা (Hazard of using Ammonium Sulphate repeatedly as a fertilizer) :-

ইউরিয়া-রাসায়নিক নাম : কার্বাইড (Urea, CO(NH2)2 ) :-

সাবান (Soap) :-

ডিটারজেন্ট (Detergent) :-

মেথিলেটেড স্পিরিট (Methylated spirit) :-

ভিনিগার (Vinegar, CH3COOH) :-

রেকটিফায়েড স্পিরিট (Rectified spirit,  C2H5OH) :-

ন্যাপথালিন (Naphthalene, C10H8) :-

কয়েকটি রাসায়নিক যৌগের প্রকৃতি ও ব্যবহার (সার সংক্ষেপ) :-

*****

Comments

Related Items

গ্যাসের সূত্রাবলি (Gas laws)

চাপ ও উষ্ণতার পরিবর্তনের সঙ্গে গ্যাসের আয়তনের পরিবর্তনের সূত্রগুলিকে গ্যাসের সুত্র বলে । বয়েলের সূত্র :- উষ্ণতা স্থির থাকলে, নির্দিষ্ট ভরের যে কোনো গ্যাসের আয়তন ওই গ্যাসের চাপের সঙ্গে ব্যাস্তানুপাতে পরিবর্তিত হয় ।

গ্যাসের ধর্ম ও গ্যাসের চাপ

গ্যাসীয় পদার্থের কোনো নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন নেই । যে পাত্রে রাখা হয় সেই পাত্রের সমগ্র আয়তন জুড়ে থাকে । গ্যাস অণুর ধর্মই হল চারিদিকে ক্রমাগত ছড়িয়ে পড়া । অণুগুলির গতির জন্যই গ্যাসের প্রবাহী ধর্ম দেখা যায় । স্থির উষ্ণতায় গ্যাসের ওপর চাপ প্রয়োগ করলে কিংবা ...

আয়ন ও ক্যাটায়ন

সাধারণ অবস্থায় যে-কোনো পরমাণু নিস্তড়িৎ । অর্থাৎ পরমাণুর মধ্যে প্রোটন সংখ্যা = ইলেকট্রন সংখ্যা । যখন কোনো পরমাণুর সবচেয়ে বাইরের কক্ষ থেকে এক বা একাধিক ইলেকট্রন গৃহিত হয়, তখন ওই পরমাণুটি তড়িৎগ্রস্থ কণায় পরিণত হয় । ...

নিউক্লাইড (Nuclide)

শুধুমাত্র পারমাণবিক সংখ্যা (বা প্রোটন সংখ্যা) জানা থাকলে মৌলটিকে শনাক্ত করা যায়, কিন্তু ওই মৌলের সমস্থানিক থাকলে তার নিউক্লিয়াসকে শনাক্ত করা যায় না । কারণ একই মৌলের সমস্থানিক পরমাণুগুলির নিউক্লিয়াসগুলিতে প্রোটন সংখ্যা একই থাকলেও ...

আইসোটোপ বা সমস্থানিক (Isotope)

একটি মৌলের বিভিন্ন পরমাণু যাদের পারমাণবিক সংখ্যা অর্থাৎ, প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু নিউক্লিয়াসে বিভিন্ন সংখ্যক নিউট্রন থাকার জন্য পারমাণবিক ভর অর্থাৎ ভর-সংখ্যা বিভিন্ন হয়, তাদের আইসোটোপ বা সমস্থানিক বলে । সমস্থানিক পরমাণুগুলির মধ্যে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য ...