স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:00

স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Constitution of Independent India

 

গণ পরিষদ গঠন:-

☼ ভারতীয় সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্য:-

রাষ্ট্রপতি:-

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলী:-

☼ উপরাষ্ট্রপতি:-

☼ প্রধানমন্ত্রী:-

☼ লোকসভা:-

☼ রাজ্যসভা:-

অঙ্গরাজ্য :-

☼ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল :-

☼ প্রাদেশিক আইনসভা:-

☼ রাজ্যপাল:-

☼ মুখ্যমন্ত্রী:-

☼ জাতীয় সঙ্গীত :-

☼ জাতীয় পতাকা:-

জাতীয় প্রতিক:-

মৌলিক অধিকার:-

☼ রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশক নীতি:-

☼ সুপ্রিম কোর্ট:-

☼ স্বাধীন ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

মূল্যায়ন:-

*****

Related Items

নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী বা ইয়ং বেঙ্গল

ঊনিশ শতকে যেসব আন্দোলন বাংলার সামাজিক ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে সর্বাধিক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল সেগুলির মধ্যে 'নব্যবঙ্গ আন্দোলন' বা 'ইয়ং বেঙ্গল মুভমেন্ট' বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । ঊনিশ শতকের বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষায় প্রভাবিত হয়ে হিন্দু কলেজের অধ্যাপক হেনরি ..

সতীদাহ প্রথা বিরোধী আন্দোলন

প্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় হিন্দুসমাজে নারীরা বিভিন্ন ধরণের সামাজিক নির্যাতন ও নিষ্ঠুরতার শিকর হতেন । এই সব নির্যাতনের মধ্যে অন্যতম ছিল সতীদাহপ্রথা বা সহমরণ । এই প্রথা অনুযায়ী ঊনিশ শতকের সূচনালগ্নেও বাংলা তথা ভারতীয় হিন্দুসমাজে মৃত স্বামীর জ্বলন্ত চিতায় তার বিধবা...

উনিশ শতকের বাংলায় ব্রাহ্মসমাজ সমূহের উদ্যোগ

উনিশ শতকের প্রথমদিকে বাংলার সমাজজীবনে বিভিন্ন ধরণের কুপ্রথা প্রচলিত ছিল । সতীদাহপ্রথা, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, দেবদাসীপ্রথা, জাতিভেদ প্রথা, অস্পৃশ্যতা, কৌলিন্য প্রথা, গঙ্গাজলে সন্তান বিসর্জন প্রভৃতি নানান অমানবিক কুপ্রথা ও মানুষের মনে অন্ধবিশ্বাস বাংলার সমাজজীবনকে জর্জরিত

উনিশ শতকের বাংলা — সমাজ সংস্কার : বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

উনিশ শতকের শুরুর দিকে বাংলায় ব্রিটিশ শাসন সুদৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় । সেই সময় বাংলার সমাজজীবনে চরম দুর্দিন চলছিল । হিন্দুসমাজে তখন ব্রাহ্মণদের প্রতিপত্তি সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল এবং তারাই সমাজের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতেন । হিন্দুসমাজে প্রকট জাতিভেদ প্রথা চালু ছিল । হিন্দুসমাজ ছিল

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষার বিকাশ

১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বোর্ড অব কন্ট্রোলের সভাপতি স্যার চার্লস উড শিক্ষানীতির ওপর একটি পরিকল্পনা পেশ করেন যা 'উডের ডেসপ্যাচ' নামে পরিচিত । এই শিক্ষা পরিকল্পনায় যে সমস্ত সুপারিশগুলি করা হয় সেগুলির মধ্যে অন্যতম