ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : (১৯৩০ ও ১৯৪০ -এর দশকে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন)

Submitted by avimanyu pramanik on Thu, 03/01/2012 - 20:16

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : (১৯৩০ ও ১৯৪০ -এর দশকে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন)

প্রশ্ন:- কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের একজন প্রতিষ্ঠাতার নাম কী ?

উত্তর:- কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের একজন প্রতিষ্ঠাতার নাম হল আচার্য নরেন্দ্র দেব

প্রশ্ন:- কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের প্রথম সাধারণ সম্পাদক কে ছিলেন ?

উত্তর:- কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের প্রথম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন জয়প্রকাশ নারায়ণ

প্রশ্ন:- নিখিল ভারত কৃষকসভা কবে স্থাপিত হয় ?

উত্তর:- ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে নিখিল ভারত কৃষকসভা স্থাপিত হয় ।

প্রশ্ন:- ১৯৩৮ সালে কংগ্রেস সভাপতি কে ছিলেন ?

উত্তর:- ১৯৩৮ সালে কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু

প্রশ্ন:-  সুভাষচন্দ্র বসু কাকে কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে পরাজিত করেন ?

উত্তর:- গান্ধীজি সমর্থিত পট্টভি সিতারামাইয়াকে সুভাষচন্দ্র বসু কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনে পরাজিত করেন ।

প্রশ্ন:- সুভাষচন্দ্র বসু কোন কংগ্রেস অধিবেশনে প্রথম সভাপতি নির্বাচিত হন ?

উত্তর:- ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে গুজরাটের হরিপুরাতে অনুষ্ঠিত কংগ্রেস অধিবেশনে সুভাষচন্দ্র বসু প্রথম সভাপতি নির্বাচিত হন ।

প্রশ্ন:- আইন অমান্য আন্দোলন যখন শুরু হয় তখন ভারতের ভাইসরয় কে ছিলেন ?

উত্তর:- আইন অমান্য আন্দোলন যখন শুরু হয় তখন ভারতের ভাইসরয় ছিলেন লর্ড আরউইন

প্রশ্ন:- আইন অমান্য আন্দোলনের একজন নেত্রীর নাম কী ?

উত্তর:- আইন অমান্য আন্দোলনের একজন নেত্রীর নাম হল সরোজিনী নাইডু

প্রশ্ন:- সর্ব ভারতীয় কৃষক সভার একজন নেতার নাম কী ?

উত্তর:- সর্ব ভারতীয় কৃষক সভার একজন নেতার নাম হল স্বামী সহজানন্দ সরস্বতী

প্রশ্ন:- ভগৎ সিং প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলটির নাম কী ছিল ?

উত্তর:- ভগৎ সিং প্রতিষ্ঠিত বিপ্লবী দলটির নাম ছিল হিন্দুস্থান সোসালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশন

প্রশ্ন:-  সুর্যসেন কী নামে পরিচিত ?

উত্তর:- মাস্টারদা সুর্যসেন নামে পরিচিত ।

প্রশ্ন:- 'ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি' বিপ্লবী দল কার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর:- 'ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি' বিপ্লবী দল মাস্টারদা সুর্যসেনের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় ।

প্রশ্ন:-  চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নায়ক কে ছিলেন ?

উত্তর:- চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের নায়ক ছিলেন মাস্টারদা সুর্যসেন

প্রশ্ন:-  বি. আর. আম্বেদকর কোন সম্প্রদায়ের নেতা ছিলেন ?

উত্তর:- বি. আর. আম্বেদকর তপশিলী সম্প্রদায়ের নেতা ছিলেন ।

প্রশ্ন:-  মহম্মদ আলি জিন্নাহ কোন দলের সভাপতি ছিলেন ?

উত্তর:- মহম্মদ আলি জিন্নাহ নিখিল ভারত মুসলিম লিগের সভাপতি ছিলেন ।

প্রশ্ন:- কত সালে মুসলিম লিগ প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর:- ১৯০৬ সালের ৩০শে ডিসেম্বর মুসলিম লিগ প্রতিষ্ঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- কবে এবং কোথায় নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ?

উত্তর:- ১৯২০ খ্রিস্টাব্দের ৩১শে অক্টোবর বোম্বাইতে নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস নামে একটি সর্বভারতীয় শ্রমিক সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশনে কে সভাপতিত্ব করেন ?

উত্তর :- নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন লালা লাজপত রায়

প্রশ্ন:- চৌদ্দ দফা দাবি কে উপস্থাপিত করেন ?

উত্তর:-  চৌদ্দ দফা দাবি উপস্থাপিত করেন মহম্মদ আলি জিন্নাহ

প্রশ্ন:- গান্ধী-আরউইন চুক্তি কোন সালে স্বাক্ষরিত হয় ?

উত্তর:-  ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের ৫ই মার্চ গান্ধী-আরউইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

প্রশ্ন:- কবে দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক আহুত হয়েছিল ?

উত্তর:- ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক আহুত হয়েছিল ।

প্রশ্ন:- দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?

উত্তর:- দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক লন্ডনে অনুষ্ঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকে কে যোগদান করেন ?

উত্তর:- দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকে গান্ধীজি যোগদান করেন ।

প্রশ্ন:- পুণা চুক্তি কাদের মধ্যে সম্পাদিত হয় ?

উত্তর:- মহাত্মা গান্ধী ডঃ বি. আর. আম্বেদকরের মধ্যে পুণা চুক্তি সম্পাদিত হয় ।

প্রশ্ন:-  তৃতীয় গোলটেবিল বৈঠক কবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ?

উত্তর:-  ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের ১৭ই নভেম্বর তৃতীয় গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল ।

প্রশ্ন:- ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম লিগের সভাপতি কে নির্বাচিত হয়েছিলেন ?

উত্তর:- মহম্মদ আলি জিন্নাহ ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম লিগের সভাপতি নির্বাচিত হন ।

প্রশ্ন:- স্যার ইকবাল কে ছিলেন ?

উত্তর:- স্যার ইকবাল ছিলেন প্রখ্যাত উর্দুকবি ও চিন্তাবিদ এবং ভারতীয় মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র রাষ্ট্রের প্রবক্তা ।

প্রশ্ন:- পাকিস্তান প্রস্তাব কে দেন ?

উত্তর:- কেমব্রিজের ভারতীয় ছাত্র চৌধুরী রহমৎ আলি পাকিস্তান প্রস্তাব দেন ।

প্রশ্ন:- ফরোয়ার্ড ব্লক কবে এবং কে প্রতিষ্ঠা করেন ?

উত্তর:- ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে সুভাষচন্দ্র বসু ফরোয়ার্ড ব্লক প্রতিষ্ঠা করেন ।

প্রশ্ন:- ফরোয়ার্ড ব্লক কেন প্রতিষ্ঠিত হয় ?

উত্তর:- সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে গান্ধীজির মতবিরোধ দেখা দিলে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে ফরোয়ার্ড ব্লক প্রতিষ্ঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- 'পন্থ প্রস্তাব' কী ?

উত্তর:-  ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের মার্চে ত্রিপুরা কংগ্রেস অধিবেশনে গান্ধীজির প্রতি যে আস্থা-সূচক প্রস্তাব গৃহিত হয় তা 'পন্থ প্রস্তাব' নামে পরিচিত ।

প্রশ্ন:- কত খ্রিস্টাব্দে এবং কোন অধিবেশনে 'পাকিস্তান প্রস্তাব' প্রথম গৃহিত হয় ?

উত্তর:- ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে মহম্মদ আলি জিন্নাহ -এর সভাপতিত্বে লাহোরে অনুষ্ঠিত মুসলিম লিগের অধিবেশনে প্রথম 'পাকিস্তান প্রস্তাব' গৃহিত হয় ।

প্রশ্ন:- দ্বিজাতি তত্ত্বের উদ্ভাবক কে ছিলেন ?

উত্তর:- দ্বিজাতি তত্ত্বের উদ্ভাবক ছিলেন স্যার সৈয়দ আহম্মদ খাঁ

প্রশ্ন:-  মুসলিম লিগের লাহোর প্রস্তাবের গুরুত্ব কী ?

উত্তর:-  ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে মহম্মদ আলি জিন্নাহ -এর সভাপতিত্বে লাহোরে অনুষ্ঠিত মুসলিম লিগের অধিবেশনে প্রথম 'পাকিস্তান প্রস্তাব' গৃহিত হয় । এই প্রস্তাবে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে মুসলমান সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক রাষ্ট্রের দাবি জানানো হয়

প্রশ্ন:- স্বাধীনতার পূর্বে কে দীর্ঘদিন কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন ?

উত্তর:- স্বাধীনতার পূর্বে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ দীর্ঘদিন কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন । তিনি ১৯৪০ সাল থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন ।

প্রশ্ন:- স্বাধীনতার প্রাক্কালে কংগ্রেস সভাপতি কে ছিলেন ?

উত্তর:- স্বাধীনতার প্রাক্কালে কংগ্রেস সভাপতি ছিলেন আচার্য জে.বি. কৃপালিনী

প্রশ্ন:- সীমান্ত গান্ধী নামে কে পরিচিত ?

উত্তর:-  খান আব্দুল গফফর খান 'সীমান্ত গান্ধী' নামে পরিচিত ।

প্রশ্ন:- সীমান্ত গান্ধির অনুচরদের কী বলা হত ?

উত্তর:- সীমান্ত গান্ধির অনুচরদের 'খোদা-ই-খিদমতগার' বলা হত । এঁরা 'লাল-কোর্তা নামেও পরিচিত ছিলেন ।

প্রশ্ন:- সীমান্ত গান্ধি কাকে বলা হয় ?

উত্তর:- গান্ধিজির মন্ত্রশিষ্য খান আব্দুল গফ্‌ফর খাঁকে সীমান্ত গান্ধি বলা হয় ।

প্রশ্ন:- সীমান্ত গান্ধির প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির নাম কি ছিল ?

উত্তর:- সীমান্ত গান্ধির প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির নাম ছিল খোদা-ই-খিদমতগার বা লাল কোর্তা বাহিনী ।

প্রশ্ন:- কোথায় ভারত ছাড়ো প্রস্তাব গৃহিত হয় ?

উত্তর:- বোম্বাই-এ নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটিতে ভারত ছাড়ো প্রস্তাব গৃহিত হয়।

প্রশ্ন:- ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় কারা গণবিদ্রোহে মূল নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ?

উত্তর:- জয়প্রকাশ নারায়ণ, অরুণা আসফ আলি, রামমনোহর লোহিয়া, অচ্যুত পটবর্ধন, নানা পাতিল প্রমুখ নেতৃবৃন্দ ভারত ছাড়ো আন্দোলনের গণবিদ্রোহে মূল নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।

প্রশ্ন:- ক্রিপস কমিশন কবে ভারতে আসে এবং এই মিশনের সদস্য কে ছিলেন ?

উত্তর:- ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ২২শে মার্চ ক্রিপস কমিশন ভারতে আসে এবং এই মিশনের একমাত্র সদস্য ছিলেন ব্রিটিশ মন্ত্রীসভার সদস্য স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস

প্রশ্ন:- ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স লিগ কে এবং কোথায় স্থাপন করেন ?

উত্তর:- ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ১৫ই জুন ব্যাঙ্ককে প্রবাসী ভারতীয়দের নিয়ে বিপ্লবী রাসবিহারী বসু ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স লিগ প্রতিষ্ঠা করেন ।

প্রশ্ন:- আজাদ হিন্দ ফৌজ প্রথম কে গঠন করেন ?

উত্তর:- আজাদ হিন্দ ফৌজ প্রথম গঠন করেন রাসবিহার বসু

প্রশ্ন : আজাদ হিন্দ ফৌজের নারী বাহিনীর নেতৃত্ব কে দিয়েছিলেন ?

উত্তর :- আজাদ হিন্দ ফৌজের নারী বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শ্রীমতী লক্ষ্মী স্বামীনাথন । তাঁর বাহিনীর নাম ছিল ঝাঁসির রানি ব্রিগেড ।

প্রশ্ন:- 'করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে' কে ডাক দিয়েছিলেন ?

উত্তর:- ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের অগাস্ট মাসে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের প্রাক্কালে গান্ধীজি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে 'করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে' ডাক দিয়েছিলেন ।

প্রশ্ন:- আজাদ হিন্দ ফৌজ প্রথম কবে এবং কোথায় গঠিত হয় ?

উত্তর:- ১৯৪২ -এর ১ লা সেপ্টেম্বর রাসবিহারী বসু সিঙ্গাপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে আজাদ হিন্দ ফৌজ প্রথম গঠন করেন ।

প্রশ্ন:- নেতাজী নামে কে পরিচিত ?

উত্তর:- সুভাষচন্দ্র বসু নেতাজী নামে পরিচিত ।

প্রশ্ন:- 'দিল্লী চলো' কে ডাক দিয়েছিলেন ?

উত্তর:- 'দিল্লী চলো'  ডাক দিয়েছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু

প্রশ্ন:- আজাদ হিন্দ বাহিনীর রণধ্বনি কী ছিল ?

উত্তর:- আজাদ হিন্দ বাহিনীর রণধ্বনি ছিল 'দিল্লী চলো'

প্রশ্ন:- আজাদ হিন্দ ফৌজের বিচার কোথায় অনুষ্ঠিত হয় ?

উত্তর:- দিল্লীর লালকেল্লায় গঠিত বিশেষ সামরিক আদালতে আজাদ হিন্দ ফৌজের বিচার অনুষ্ঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- কোন বছর নেতাজী সিঙ্গাপুরে স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকার প্রতিষ্ঠা করেন  ?

উত্তর:- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ২১শে অক্টোবর নেতাজী সিঙ্গাপুরে স্বাধীন ভারতের অস্থায়ী সরকার বা আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠা করেন ।

প্রশ্ন:- আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠা কবে এবং কার নেতৃত্বে হয় ?

উত্তর:- ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ২১শে অক্টোবর নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ সরকারের প্রতিষ্ঠা করেন ।

প্রশ্ন:- আজাদ হিন্দ ফৌজ কর্তৃক অধিকৃত ব্রিটিশ ভারতের দুইটি স্থানের নাম লিখুন ।

উত্তর:- আজাদ হিন্দ ফৌজ কর্তৃক অধিকৃত ব্রিটিশ ভারতের দুইটি স্থানের নাম হল - ডিমাপুর ও কোহিমা

প্রশ্ন:- 'ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া' গ্রন্থটি কার লেখা ?

উত্তর:-  'ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া' গ্রন্থটির লেখক হলেন জওহরলাল নেহরু

প্রশ্ন:- 'দি ইন্ডিয়ান স্ট্র্যাগল' গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?

উত্তর:- 'দি ইন্ডিয়ান স্ট্র্যাগল' গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন সুভাষচন্দ্র বসু
 

প্রশ্ন:- ভারতের নৌ-সেনাবাহিনীর বিদ্রোহ কবে এবং কোথায় শুরু হয় ?

উত্তর:- ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১৮ই ফেব্রুয়ারি বোম্বাই-এ নৌ-সেনাবাহিনীর বিদ্রোহ শুরু হয় ।

প্রশ্ন:- ব্রিটিশ-মন্ত্রী মিশনের সদস্য কারা ছিলেন এবং তারা কবে ভারতে আসেন ?

উত্তর:- ব্রিটিশ-মন্ত্রী মিশনের সদস্য ছিলেন ভারতসচিব লর্ড পেথিক, ব্রিটিশ-বাণিজ্য সচিব স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস ও নৌ-সচিব মিঃ এ.ভি. আলেকজান্ডার এবং এরা ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে ভারতে আসেন ।

প্রশ্ন:- 'প্রত্যক্ষ সংগ্রাম' দিবস কবে অনুষ্ঠিত হয় এবং ঐ দিন কী কান্ড ঘটে ?

উত্তর:-  ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অগাস্ট ভারতীয় মুসলিম লিগ প্রত্যক্ষ সংগ্রামের দিন ধার্য করলে ওই দিন কলকাতায় ব্যাপক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাহাঙ্গামা ও হত্যাকান্ড সংঘটিত হয় ।

প্রশ্ন:-  অন্তর্বর্তী সরকার কখন এবং কার নেতৃত্বে গঠিত হয় ?

উত্তর:- ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ২রা সেপ্টেম্বর পন্ডিত জওহরলাল নেহরুর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- নেতাজী আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের কী নামকরণ করেন ?

উত্তর:- নেতাজী আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের নামকরণ করেন 'শহিদ দ্বীপ'

প্রশ্ন:- নেতাজী নিকোবার দ্বীপপুঞ্জের কী নামকরণ করেন  ?

উত্তর:- নেতাজী নিকোবার দ্বীপপুঞ্জের নামকরণ করেন 'স্বরাজ দ্বীপ'

প্রশ্ন:- কোন জাহাজে প্রথম নৌ-বিদ্রোহ দেখা দেয় ?

উত্তর:- 'এম. ভি. তলোয়ার'  নামক জাহাজে প্রথম নৌ-বিদ্রোহ দেখা দেয় ।

প্রশ্ন:- ভারতের শেষ ভাইসরয় কে ছিলেন ?

উত্তর:- ভারতের শেষ ভাইসরয় ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন

প্রশ্ন:- ভারত বিভাগের সিদ্ধান্ত কবে এবং কে ঘোষণা করেন ?

উত্তর:- ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ৩রা জুন ভারতের শেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন ভারত বিভাগের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন ।

প্রশ্ন:- ভারতের স্বাধীনতা আইন কবে পাশ হয় ?

উত্তর:- ১৯৪৭ সালের ১৮ই জুলাই ভারতের স্বাধীনতা আইন পাশ হয় ।

প্রশ্ন:-  কোন আইনের মাধ্যমে ভারতবর্ষ স্বাধীনতা অর্জন করে ?

উত্তর:-  ভারতীয় স্বাধীনতা আইন (১৯৪৭) -এর মাধ্যমে ভারতবর্ষ স্বাধীনতা অর্জন করে ।

প্রশ্ন:- ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?

উত্তর:- ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন পন্ডিত জওহরলাল নেহরু

প্রশ্ন:- শের-ই-বঙ্গাল নামে কে খ্যাত ?

উত্তর:- ফজলুল হক শের-ই-বঙ্গাল নামে খ্যাত ।

প্রশ্ন:- গান্ধি-আরউইন চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয় ?

উত্তর:- ১৯৩১ সালের ৫ই মার্চ গান্ধি-আরউইন চুক্তি বা দিল্লী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ।

*****

Related Items

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে কী কী কারণে ইউরোপীয় দেশগুলির গণতন্ত্রের পতন ঘটে ? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ আলোচনা কর ।

প্রশ্ন:- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে কী কী কারণে ইউরোপীয় দেশগুলির গণতন্ত্রের পতন ঘটে ? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ আলোচনা কর ।

হিটলার কীভাবে পররাজ্য গ্রাস শুরু করেছিলেন ? হিটলারের আক্রমণ প্রতিহত না করে পশ্চিমী গণতান্ত্রিক শক্তিগুলি কোন নীতি গ্রহণ করেছিল এবং কেন ? এর ফল কী হয়েছিল ?

প্রশ্ন:- হিটলার কীভাবে পররাজ্য গ্রাস শুরু করেছিলেন ? হিটলারের আক্রমণ প্রতিহত না করে পশ্চিমী গণতান্ত্রিক শক্তিগুলি কোন নীতি গ্রহণ করেছিল এবং কেন ? এর ফল কী হয়েছিল ?

(ক) পোল্যান্ড-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তি, (খ) মিউনিখ চুক্তি, (গ) রুশ-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তি— এই চুক্তিগুলি হিটলার কেন স্বাক্ষর করেছিলেন ?

প্রশ্ন:- (ক) পোল্যান্ড-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তি, (খ) মিউনিখ চুক্তি,  (গ) রুশ-জার্মান অনাক্রমণ চুক্তি— এই  চুক্তিগুলি হিটলার কেন স্বাক্ষর করেছিলেন ?

নাৎসি দলের পররাষ্ট্রনীতির মূল উদ্দেশ্য কী ছিল ?

প্রশ্ন:- নাৎসি দলের পররাষ্ট্র নীতির মূল উদ্দেশ্য কী ছিল ?

জার্মানির নাৎসি দলের পররাষ্ট্রনীতির মূল উদ্দেশ্য —

(ক) ইউরোপ তথা সারা বিশ্বে জার্মানিকে প্রধান শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা ।

(খ) ভার্সাই সন্ধির অপমান জনক চুক্তিগুলি অমান্য করা ।

নাৎসি দলের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য কী ছিল ? নাৎসি দল জার্মানিতে কীভাবে সরকারি ক্ষমতা দখল করে ?

প্রশ্ন :- নাৎসি দলের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য কী ছিল ? নাৎসি দল জার্মানিতে কীভাবে সরকারি ক্ষমতা দখল করে ?

হিটলার বা তাঁর নাৎসি দলের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য ছিল:-