স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:00

স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Constitution of Independent India

 

গণ পরিষদ গঠন:-

☼ ভারতীয় সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্য:-

রাষ্ট্রপতি:-

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলী:-

☼ উপরাষ্ট্রপতি:-

☼ প্রধানমন্ত্রী:-

☼ লোকসভা:-

☼ রাজ্যসভা:-

অঙ্গরাজ্য :-

☼ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল :-

☼ প্রাদেশিক আইনসভা:-

☼ রাজ্যপাল:-

☼ মুখ্যমন্ত্রী:-

☼ জাতীয় সঙ্গীত :-

☼ জাতীয় পতাকা:-

জাতীয় প্রতিক:-

মৌলিক অধিকার:-

☼ রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশক নীতি:-

☼ সুপ্রিম কোর্ট:-

☼ স্বাধীন ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

মূল্যায়ন:-

*****

Related Items

প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ : বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ (Resistance and Rebellion) : ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩শে জুন নবাব সিরাজদ্দৌলাকে পলাশির যুদ্ধে পরাজিত করার পর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে তাদের ক্ষমতা বিস্তার করতে শুরু করে । এদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অপশাসনের বিরুদ্ধে ভারতের বি

উনিশ শতকের বাংলার 'নবজাগরণ' ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক

পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাবে উনিশ শতকে বাংলার সমাজ, সংস্কৃতি, ধর্ম, শিক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায় কেউ কেউ তাকে 'নবজাগরণ' বলে অভিহিত করেছেন । প্রকৃত অর্থে এই অগ্রগতিকে নবজাগরণ বলা যায় কি না তা নিয়ে ঐতিহাসিক ও পন্ডিতমহলে বিতর্কের শেষ নেই । ঐতিহাসিক যদুনাথ

বাংলার নবজাগরণ -এর চরিত্র ও পর্যালোচনা

ঊনিশ শতকে বাংলায় আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাবে বাংলার শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্পকলা, রাজনীতি, ধর্ম, সমাজ প্রভৃতি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায় । এই অগ্রগতি সাধারণভাবে 'ঊনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণ' নামে পরিচিত । রেনেসাঁস (Renaissance) কথাটির আক্

লালন ফকির

ঊনিশ শতকে বাংলায় সর্বধর্মসমন্বয়ের ক্ষেত্রে যাঁরা গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখেছিলেন লালন ফকির বা লালন সাঁই হলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম আধ্যাত্মিক বাউলসাধক । তিনি বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ও বাংলাদেশের বাউলগানের শ্রেষ্ঠতম রচয়িতা ছিলেন । তিনি সাধারণ মানুষের কাছে লালন ফকির ...

স্বামী বিবেকানন্দের ধর্মসংস্কারের অভিমুখ : নব্য বেদান্ত — বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

ভারতের প্রাচীন অদ্বৈত বেদান্ত দর্শনের ব্যাখ্যাকর্তা ছিলেন আদি জগৎগুরু 'শঙ্করাচার্য' । 'বেদান্ত' শব্দের অর্থ হল বেদের অন্ত বা শেষ, আর বেদের অন্ত হল উপনিষদসমূহ । ব্রহ্ম হল বেদান্ত দর্শনের মূল আলোচ্য বিষয় । উপনিষদ, ভগবতগীতা এবং ব্রহ্ম সূত্র ও তার ভাষ্য বি