স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:00

স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Constitution of Independent India

 

গণ পরিষদ গঠন:-

☼ ভারতীয় সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্য:-

রাষ্ট্রপতি:-

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলী:-

☼ উপরাষ্ট্রপতি:-

☼ প্রধানমন্ত্রী:-

☼ লোকসভা:-

☼ রাজ্যসভা:-

অঙ্গরাজ্য :-

☼ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল :-

☼ প্রাদেশিক আইনসভা:-

☼ রাজ্যপাল:-

☼ মুখ্যমন্ত্রী:-

☼ জাতীয় সঙ্গীত :-

☼ জাতীয় পতাকা:-

জাতীয় প্রতিক:-

মৌলিক অধিকার:-

☼ রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশক নীতি:-

☼ সুপ্রিম কোর্ট:-

☼ স্বাধীন ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

মূল্যায়ন:-

*****

Related Items

আইন অমান্য আন্দোলন : দ্বিতীয় পর্যায় (The Second Phase of the Civil Disobedience Movement)

গান্ধি-আরউইন চুক্তির শর্তকে কেন্দ্র করে দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকের আলোচনা ব্যর্থ হলে গান্ধিজি ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের ২৮শে ডিসেম্বর ভারতে ফিরে এসে দেখলেন যে গান্ধি-আরউইন চুক্তি লঙ্ঘন করে ব্রিটিশ সরকার দেশজুড়ে দমনমূলক নীতি অনুসরণ করে স্বৈরাচারী শাসন চালাচ্ছেন

আইন অমান্য আন্দোলন : প্রথম পর্যায় (The First Phase of The Civil Disobedience Movement)

নেহরু রিপোর্ট কার্যকর করতে ব্রিটিশ সরকারের সদিচ্ছার অভাব ও দেশের সর্বত্র ব্রিটিশ বিরোধী বিক্ষোভ ও অসন্তোষ হেতু আইন অমান্য আন্দোলন অনিবার্য হয়ে উঠেছিল । বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ভারতীয় অর্থনীতিকে গ্রাস করে । ক্রমে ব্যবসায়ী, কৃষক, মজুর সকলেই চরম দুর্দশার মধ্যে পড়ে ...

স্বাধীনতা দিবস উদযাপন, ২৬শে জানুয়ারী ১৯৩০

১৯২৯ খ্রিস্টাব্দের ২৩ শে ডিসেম্বরে লাহোরে অনুষ্ঠিত জাতীয় কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশনের পর ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ২ রা জানুয়ারি লাহোরে কংগ্রেসের কার্যনির্বাহক কমিটির বৈঠক বসে । জাতির সামনে স্বাধীনতার আদর্শ তুলে ধরার উদ্দেশ্যে কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্দেশ ...

লাহোর অধিবেশন (Lahore Congress)

১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে ২৩ শে ডিসেম্বর লাহোরে জাতীয় কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশন বসে । এই অধিবেশনে গান্ধিজির অনুরোধে কংগ্রেসের তরুণ নেতা পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু সভাপতি নির্বাচিত হন । এর ঠিক এক বছর আগে জওহরলাল নেহরু ও সুভাষচন্দ্র বসু মিলিত ভাবে 'ইন্ডিপেন্ডেন্স লিগ' ...

সর্বদলীয় সম্মেলন, ১৯২৮

সর্বদলীয় ঐক্যমত্য বেশি দিন স্থায়ী হয় নি । মহম্মদ আলি জিন্না মুসলিম লিগের পক্ষে মুসলিমদের জন্য পৃথক নির্বাচকমন্ডলী ও অন্যান্য সাম্প্রদায়িক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত 'চৌদ্দ দফা' দাবি পেশ করেন । দাবিগুলি অগ্রাহ্য হয়ে যাওয়ায় মহম্মদ আলি জিন্না নেহরু সংবিধান বর্জন করেন । এছাড়া ...