স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:00

স্বাধীন ভারতের সংবিধান, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের কাঠামো এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

Constitution of Independent India

 

গণ পরিষদ গঠন:-

☼ ভারতীয় সংবিধানের মূল বৈশিষ্ট্য:-

রাষ্ট্রপতি:-

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাবলী:-

☼ উপরাষ্ট্রপতি:-

☼ প্রধানমন্ত্রী:-

☼ লোকসভা:-

☼ রাজ্যসভা:-

অঙ্গরাজ্য :-

☼ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল :-

☼ প্রাদেশিক আইনসভা:-

☼ রাজ্যপাল:-

☼ মুখ্যমন্ত্রী:-

☼ জাতীয় সঙ্গীত :-

☼ জাতীয় পতাকা:-

জাতীয় প্রতিক:-

মৌলিক অধিকার:-

☼ রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশক নীতি:-

☼ সুপ্রিম কোর্ট:-

☼ স্বাধীন ভারতে সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশ

মূল্যায়ন:-

*****

Related Items

১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের চরিত্র ও প্রকৃতি

১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের চরিত্র ও প্রকৃতি (Characteristics of the Revolt of 1857) : ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে মার্চ ব্যারাকপুর সেনা ছাউনিতে সিপাহি মঙ্গল পাণ্ডে প্রথম ব্রিটিশশক্তির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করে এবং ক্রমে দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা ব্যক্তির

সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা : বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা (Early Stages of Collective Action) : ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩শে জুন রবার্ট ক্লাইভের নেতৃত্বে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পলাশির যুদ্ধে পরাজিত করলে বাংলায় ব্রিটিশ শাসনের সূচনা হয় । এই যুদ্ধের একশো বছর পর ১

পাবনার কৃষকবিদ্রোহ (১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে)

পাবনার কৃষকবিদ্রোহ (Peasants' Revolt in Pabna)  :- ১৯৫৯-৬০ খ্রিস্টাব্দের নীল্ বিদ্রোহের পরবর্তীকালে ব্রিটিশ শাসিত ভারতে পূর্ববঙ্গের পাবনা জেলায় কৃষকদের ওপর জমিদারদের শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে কৃষকরা যে বিদ্রোহ ঘোষণা করে তা '

নীল বিদ্রোহ (Indigo Revolt)

নীল বিদ্রোহ (Indigo Revolt) : অষ্টাদশ শতকের শিল্প বিপ্লবের ফলে ইংল্যান্ডের বস্ত্রশিল্পে নীলের চাহিদা প্রবল ভাবে বৃদ্ধি পেলে মুনাফালোভী ইংরেজরা দাদনের জালে আবদ্ধ করে ছলে, বলে, কৌশলে দিল্লি থেকে ঢাকা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কৃষকদের নীলচ

বাংলায় ফরাজি আন্দোলন (Farazi Movement in Bengal)

ফরাজি আন্দোলন (Farazi Movement):- ঊনিশ শতকে বাংলায় সংঘটিত কৃষক-বিদ্রোহগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল ফরাজি আন্দোলন । 'ফরাজি' শব্দটি আরবি শব্দ 'ফরজ' থেকে এসেছে । ফরজ শব্দের অর্থ হল 'আল্লাহ কর্তৃক নির্দেশিত বাধ্যতামূলক কর্তব্য' । ইসলাম ধর্ম সংস্কারের উদ্দেশ্যে হা