জৈব বিবর্তন বা অভিব্যক্তি (Evolution)

Submitted by arpita pramanik on Mon, 04/25/2011 - 15:54

 জৈব বিবর্তন বা  অভিব্যক্তি (Evolution)

সুচনা [Introduction]:-

অভিব্যক্তির সংজ্ঞা:-

অভিব্যক্তির ব্যাখ্যা [Explanation of Evolution]:-

[ক] জীব সৃষ্টির বিভিন্ন পর্যায় [Different Stages of Origin of Life]:-

[খ] ধারাবাহিক জটিলতা [Gradual Complexity]:-

[i] উদ্ভিদ রাজ্যের অভিব্যক্তি বা বিবর্তন:-

[ii] প্রাণী রাজ্যের অভিব্যক্তি বা বিবর্তন:-

অভিব্যক্তির স্বপক্ষে অঙ্গসংস্থানগত ও জীবাশ্মঘটিত বা প্রত্নজীববিদ্যা সংক্রান্ত প্রমাণ [Morphological and Palaentological Evidence in favour of Evolution]:-

 

[ক] অঙ্গসংস্থান সংক্রান্ত প্রমাণ [Morphological Evidence]:-

[1] অগ্রপদের সাদৃশ্য [Similarity in limbs]:-

[2] হৃৎপিন্ড ঘটিত সাদৃশ্য [Similarity in hearts]:-

[i] মাছের হৃৎপিন্ড:-

[ii] ব্যাঙের হৃৎপিন্ড:-

[iii] সরীসৃপ প্রাণীর হৃৎপিন্ড:-

[iv] পক্ষী ও স্তন্যপায়ী প্রাণীদের হৃৎপিন্ড:-

[3] নিষ্ক্রিয়, ক্ষয়িষ্ণু বা লুপ্তপ্রায় অঙ্গঘটিত সাদৃশ্য [Similarity in Vestigial Organs]:-

 

[খ] জীবাশ্মঘটিত বা  প্রত্নজীববিদ্যা সংক্রান্ত প্রমাণ [Palaentological Evidence]:-

জৈব বিবর্তন বা অভিব্যক্তির প্রমাণের সপক্ষে জীবাশ্মের গুরুত্ব:-

[১] আবির্ভাবের সময়কাল:-

[২] ভৌগোলিক বিস্তার:-

[৩] বিলুপ্ত জীবেদের আকৃতি গঠন:-

[৪] জলবায়ু বা পরিবেশ সম্বন্ধে ধারণা মেলে:-

[৫] স্বভাব ও খাদ্যাভ্যাস:-

[৬] পূর্বপুরুষের সন্ধান:-

[৭] হারানো সূত্র বা 'মিসিং লিঙ্ক' সম্বন্ধে ধারণা:-

[৮] উৎপত্তি ও ক্রমবিবর্তন:-

[i] ডিপ্লোভার্টিব্রন:-  

[ii] টেরিডোস্পার্ম :- 

জীবন্ত জীবাশ্ম [Living Fossil]:-

অভিব্যক্তির তত্ত্বাবলি [Theories of Evolution]:-

ল্যামার্কের তত্ত্ব [Theory of Lamarck]:-

[1] ব্যবহার ও অব্যবহারের সূত্র [Law of use and disuse]:-

[2] পরিবেশের প্রভাব এবং জীবের সচেষ্টতা [Efforts]:-

[3] অর্জিত বৈশিষ্ট্যের বংশানুসরণ [Inheritance of acquired characteris]:- 

[4] নতুন প্রজাতির উত্পত্তি [Origin of new species]:-

 

ল্যামার্কের মতবাদের স্বপক্ষে উদাহরণ [Examples in favour of Lamarckism]:-

ল্যামার্কের মতবাদের বিপক্ষে পরীক্ষা [Experiments against Lamarckism]:-

[1] বিজ্ঞানী ভাইসম্যান [Weismann]:-

[2] ড্রসোফিলা [Drosophila]:-

ডারউইনের তত্ত্ব [Theory of Darwin]:-

ডারউইনের প্রতিপাদ্য বিষয় গুলি:-

[1] অত্যধিক হারে বংশবৃদ্ধি:- 

[2] অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম:-

[i] অন্তঃপ্রজাতির সংগ্রাম:-

[ii] আন্তঃপ্রজাতির সংগ্রাম:-

[iii] প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে সংগ্রাম:-

[3] ভ্যারিয়েশান বা ভেদ বা প্রকরণ:- 

[4] যোগ্যতমের উদবর্তন:- 

[5] প্রাকৃতিক নির্বাচন:-

[6] নতুন প্রজাতির উত্পত্তি:-

ডারউইনবাদের ব্যাখ্যা [Explanation of Darwinism]:-

[1] অত্যধিক হারে বংশবৃদ্ধি [Prodigality of production]:- 

[2] সীমিত খাদ্য ও বাসস্থান [Constancy of food and shelter]:-

[3] অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম [Struggle for existance]:-

[i] বিষমপ্রজাতির সঙ্গে সংগ্রাম [Interspecific struggle]:-

[ii] স্বপ্রজাতির সঙ্গে সংগ্রাম [Intraspecific struggle]:-

[iii] প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে সংগ্রাম [Struggle against odd environment]:-

[4] ভ্যারিয়েশান বা ভেদ বা প্রকরণ [Variation in the organism]:- 

[5] যোগ্যতমের উদবর্তন [Survival of the fittest]:- 

[6] প্রাকৃতিক নির্বাচন [Natural selection]:-

[7] নতুন প্রজাতির উত্পত্তি [Origin of new species]:-

প্রাকৃতিক নির্বাচনবাদের ত্রুটি [Drawbacks of Natural Selection Theory]:-

*****

Related Items

টীকাকরণ এবং অনাক্রম্যতাকরণ

দেহে জীবাণু বা জীবাণুসৃষ্ট পদার্থ কৃত্রিমভাবে প্রবেশ করিয়ে ওই রোগের সাপেক্ষে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বা অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি করার প্রক্রিয়াকে টীকাকরণ বলে, এবং যে পদার্থকে দেহে প্রবেশ করানো হয়, তাকে টীকা বলে। ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে অথবা খাওয়ানোর দ্বারা প্রতিষেধক টীকা দেহে প্রবেশ ...

সাধারণ জীবাণু নাশকের ব্যবহার

বিভিন্ন রোগ-জীবাণু প্রতিরোধের জন্য নানা ধরনের জীবাণুনাশক ব্যবহার করা হয় । সাধারণত জীবাণুনাশকগুলি প্রধানত তিন ধরনের হতে পারে, যেমন : প্রাকৃতিক, ভৌত এবং রাসায়নিক। সূর্যালোক এবং বাতাস স্বাভাবিক জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে । সূর্যালোকের অতিবেগুনি রশ্মির ...

রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে সংক্রামিত রোগ সমূহ

কোনো রোগের কারণে অথবা ক্ষতের মাধ্যমে দেহ থেকে অতিরিক্ত রক্ত নির্গত হয়ে গেলে, রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে তা প্রতিস্থাপিত করা যেতে পারে । বর্তমানে বিভিন্ন বড় বড় হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্ক, নার্সিং হোম অথবা বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনের জন্য রক্ত পাওয়া যায় ...

পতঙ্গ বাহকের মাধ্যমে সংক্রামিত রোগসমূহ

রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুদের সংক্রমণের ধরন বিভিন্ন রকম হতে পারে । মানবদেহে খাদ্যের সাথে, জলের সাথে, বাতাসের মাধ্যমে, বিভিন্ন পতঙ্গ অথবা অপর জীবের দেহের সাথে সংলগ্ন হয়ে অথবা তাদের দংশনের মাধ্যমে জীবাণু সংক্রমণ হয় । এছাড়াও রোগাক্রান্ত অথবা প্রাণীর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শ ...

প্রোটোজোয়া (Protozoa)

এককোশী আণুবীক্ষণিক প্রাণীদের প্রোটোজোয়া বা আদ্যপ্রাণী বলা হয় । আদ্যপ্রাণীদের মধ্যে কিছু প্রাণী মানবদেহে পরজীবীরূপে বসবাস করে এবং নানারকম রোগ সৃষ্টি করে । এখানে পাঠক্রমভুক্ত কয়েকটি আদ্যপ্রাণীর সংক্ষিপ্ত পরিচয় উল্লেখ করা হল - প্লাসমোডিয়াম ভাইভ্যাক্স