ম্যানগ্রোভ বনভুমি (Mangrove Forest) : নদীর বদ্বীপ অঞ্চল ও অন্যান্য নিচুস্থান, যেখানে সমুদ্রের লোনা জল প্রবেশ করে, সেইসব অঞ্চলে যে বনভুমির সৃষ্টি হয় তাকে ম্যানগ্রোভ বনভুমি বলে । ম্যানগ্রোভ জাতীয় গাছের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল— এই সব গাছের শিকড় নদীর জোয়ারের সম
মরু অঞ্চলের উদ্ভিদ (Desert plant) : ভারতের যেখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৫০ সেন্টিমিটারের কম এবং উত্তাপ খুব বেশি, সেখানে জলের অভাবে ক্যাকটাস বা কাঁটাজাতীয় গাছ জন্মায় । বাবলা, ফনিমনসা, তেশিরা প্রভৃতি হল ভা
গুল্ম ও তৃণ অঞ্চল (Shrub and Grass Areas) : ভারতের যেখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৫০ সেন্টিমিটার থেকে ১০০ সেন্টিমিটার, সেখানে বড় গাছ না জন্মে তৃণ বা গুল্মের
পর্ণমোচী বৃক্ষের বনভূমি (Deciduous woodland) : ভারতের যেখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ১০০ সেন্টিমিটার থেকে ২০০ সেন্টিমিটার, সেখানে পর্ণমোচী বৃক্ষের অরণ্য দেখা যায় । এই সব বৃক্ষ তার পাতাগুলি নির্দিষ্ট সময়ে মোচন করে অর্থাৎ পাতাগুলি ঝরে যায় আবার নতুন পাতা জন্মায়
চিরহরিৎ বৃক্ষের বনভূমি (Evergreen Forest) : ভারতের যে সমস্ত অঞ্চলে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২০০ সেন্টিমিটারের বেশি, সেখানে চিরহরিৎ বৃক্ষের বনভুমি দেখা যায় । অত্যাধিক
হিমালয়ের বনভূমি (Himalayan Forest) : হিমালয়ের বিভিন্ন উচ্চতায় বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রার পার্থক্যের জন্য বিভিন্ন ধরনের বনভূমি দেখতে পাওয়া যায় ।
ভারতীয় কৃষিতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব : ভারতীয় কৃষিতে মৌসুমি বায়ুর বিরাট প্রভাব রয়েছে । মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারতে প্রচুর পরিমাণে ধান, গম, পাট, আখ, তুলা বিভিন্ন ধরনের ডাল, নানান রকম তৈলবীজ, চা, কফি তামাক প্রভৃতি উৎপন্ন হয় ।
‘মৌসিম’ শব্দে এর অর্থ হল ঋতু । ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মৌসুমি বায়ু প্রবাহেরও পরিবর্তন হয় । স্থলভাগ ও জলভাগের উত্তাপের পার্থক্যের ফলে সমুদ্র বায়ু এবং স্থল বায়ুর মতো মৌসুমি বায়ুরও সৃষ্টি হয় । ভারতের জলবায়ু ও বৃষ্টিপাতে মৌসুমি বায়ুর বিরাট প্রভাব
ভারতের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য : মৌসুমি বায়ু দ্বারা ভারতের জলবায়ু বিশেষভাবে প্রভাবিত হওয়ায় ভারতবর্ষকে আর্দ্র মৌসুমি জলবায়ুর দেশ বলা হয় । ভারতের জলবায়ুর নিম্নলিখিত প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি পরিলক্ষিত হয়—
শীতকাল (Winter) :
(১) শীত ঋতুটি ভারতে ডিসেম্বর মাসে শুরু হয়ে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয় ।
