গাণিতিক প্রশ্নোত্তর : গ্যাসের ধর্ম

Submitted by arpita pramanik on Fri, 01/11/2013 - 08:47

গ্যাসের ধর্ম (Properties of gases) :

গাণিতিক উদাহরণ

বয়েলের সূত্র :

P1V1 = P2V2,  যেখানে স্থির উষ্ণতায় নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের P1 চাপে আয়তন V1 এবং P2 চাপে আয়তন V2

 

চার্লসের সূত্র :

(i) [tex]{V_t} = {V_o}\left( {1 + {1 \over {273}}} \right)[/tex], যেখানে স্থির চাপে 0oC উষ্ণতায় নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের আয়তন Vo এবং toC উষ্ণতায় ওই গ্যাসের আয়তন Vt

(ii) [tex]\frac{{{V_1}}}{{{T_1}}} = \frac{{{V_2}}}{{{T_2}}}[/tex], যেখানে স্থির চাপে নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের আয়তন V1 যখন পরম উষ্ণতা T1 এবং আয়তন V2 যখন পরম উষ্ণতা T2 । [ গ্যাসের উষ্ণতা toC হলে, T= (273 + t) । অর্থাৎ  t = T - 273 ]  

 

বয়েল ও চার্লসের সমন্বয়সূত্র :

(i) [tex]\frac{{{P_1}{V_1}}}{{{T_1}}} = \frac{{{P_2}{V_2}}}{{{T_2}}}[/tex], যেখানে নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের পরম উষ্ণতা T1 এবং চাপ P1 হলে আয়তন V1 এবং পরম উষ্ণতা T2 এবং চাপ P2 হলে আয়তন V2

 

(ii) [tex]\frac{{{P_1}{V_1}}}{{{T_1}}} = \frac{{{P_2}{V_2}}}{{{T_2}}}[/tex] সূত্রে V1 = V2 হলে [tex]\frac{{{P_1}}}{{{T_1}}} = \frac{{{P_2}}}{{{T_2}}}[/tex]; অর্থাৎ স্থির আয়তনে নির্দিষ্ট ভরের কোনো গ্যাসের চাপ P1 যখন পরম উষ্ণতা T1 এবং চাপ P2 যখন পরম উষ্ণতা T2

***** 

Related Items

তড়িৎ-বিশ্লেষণের প্রয়োগ

তীব্র তড়িৎ-ধনাত্মক ধাতুগুলি যেমন - সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতি ধাতুগুলিকে তাদের আকরিক থেকে নিষ্কাশিত করা হয় । আবার কতকগুলি ধাতু যেমন - কপার, জিঙ্ক, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতির তড়িৎ-বিশ্লেষণ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বিশোধন করা হয় । ...

কপার সালফেটের জলীয় দ্রবণের তড়িৎ বিশ্লেষণ

কপার সালফেট জলে আয়নিত হয়ে কপার (+) এবং সালফেট (-) আয়ন উত্পন্ন করে । সুতরাং, জলীয় দ্রবণে চার প্রকার আয়ন থাকে, দুধরনের ক্যাটায়ান H (+) ও Cu (+) এবং দু ধরনের অ্যানায়ন OH (-) ও সালফেট (-) ।

জলের তড়িৎ-বিশ্লেষণ

বিশুদ্ধ জল তড়িতের কুপরিবাহী, কিন্তু সামান্য অ্যাসিড কিংবা ক্ষার জলে মেশালে ওই জল তড়িতের সুপরিবাহী হয় । এর কারণ হল বিশুদ্ধ জলে খুব কম সংখ্যক অণু H+ এবং OH- আয়নে বিশ্লেষিত অবস্থায় থাকে । ওই জলে সামান্য অ্যাসিড কিংবা ক্ষার যোগ করলে এদের আয়ন ...

তড়িৎ-বিশ্লেষ্য ও তড়িৎ-অবিশ্লেষ্য পদার্থ

যেসব পদার্থ জলে দ্রবীভূত বা গলিত অবস্থায় আয়নে বিশ্লিষ্ট হয়ে তড়িৎ পরিবহন করে এবং তড়িৎ পরিবহনের ফলে নিজেরা রাসায়নিকভাবে বিশ্লিষ্ট হয়ে নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ উত্পন্ন হয়, সেই সব পদার্থকে তড়িৎ-বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে ।

তড়িৎ-পরিবাহী এবং তড়িৎ-অপরিবাহী

যে সব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ-প্রবাহিত করলে তা তড়িৎ-পরিবহনে সক্ষম হয়, তাদের তড়িৎ-পরিবাহী পদার্থ বলে । যেমন; সোনা, রুপো, তামা, প্রভৃতি ধাতু, গ্রাফাইট, সোডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবণ ইত্যাদি । তড়িৎ-পরিবহনে সক্ষম এমন পদার্থগুলিকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় --