দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বরাজনীতি (World politics after World War II)

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:05

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বরাজনীত (World politics after World War II)

☼ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে শান্তির প্রয়াস:-

☼ অতলান্তিক সনদ:- 

☼ ওয়াশিংটন সম্মেলন;-

☼ ডাম্বারটন ওক কনফারেন্স:-

☼ সানফ্রান্সিসকো কনফারেন্স:-

☼ নীতি : সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ নিম্নোক্ত কতকগুলি নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত:-(U.N.O) 

☼ সদস্যপদ গ্রহন:-

☼ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ছয়টি শাখা যথা:- 

☼ ঠান্ডা লড়াই এর সূচনা :-

☼ ঠান্ডা যুদ্ধের কারণ :-

☼ এশিয়া ও আফ্রিকায় জাতীয় মুক্তি আন্দোলন

☼ ব্রহ্মদেশ:-

☼ মালয়েশিয়া:-

☼ ইন্দোনেশিয়া:-

☼ সিংহল:-

☼ আফ্রিকার জাতীয় মুক্তিআন্দোলন

☼ দক্ষিণ আফ্রিকা:-

☼ নির্জোট আন্দোলন:- 

☼ বান্দুং সম্মেলন:-  

☼ পঞ্চশীল নীতি:-

☼ বেলগ্রেড সম্মেলন:-

☼ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের ভুমিকা:-

*****

Related Items

ঔপনিবেশিক শিক্ষা ধারণার সমালোচনা

ঔপনিবেশিক শিক্ষা ধারণার সমালোচনা (Critique of Colonial Ideas Regarding Education):-

ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সূচনাপর্বে বাংলা তথা ভারতের শিক্ষার্থীরা পাঠশালা, টোল, মক্তব ও মাদ্রাসা থেকে সংস্কৃত, আরবি ও ফারসি -র মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করত । এসব প্রতি

বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট

বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট (The Bengal Technical Institute) :-

ব্রিটিশ আমলে ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে লর্ড কার্জনের বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলনের সময় ব্রিটিশ সরকারের শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প হিসাবে বাংলায় স্বদেশি উদ্যোগে বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক

জাতীয় শিক্ষা পরিষদ (National Council of Education)

জাতীয় শিক্ষা পরিষদ (National Council of Education):-

ব্রিটিশ আমলে লর্ড কার্জনের সময় ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলাকে দ্বিখন্ডিত করার পর স্বদেশী আন্দোলন শুরু হলে ব্রিটিশ শিক্ষাব্যবস্থার বিকল্প রূপে দেশীয় প্রগতিশীল স্বদেশী ধাঁচে বাংলায় বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষার প্রস

বাংলায় কারিগরি শিক্ষার বিকাশ

বাংলায় কারিগরি শিক্ষার বিকাশ (Development of Technical Education in Bengal) :-

ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পূর্বে বাংলায় পাশ্চাত্য ধাঁচের কারিগিরি শিক্ষার অস্তিত্ব ছিল না । ঊনিশ শতক থেকে বাংলায় আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার ও বিজ্ঞান শিক্ষার অগ্

বসু বিজ্ঞান মন্দির (Bose Institute)

বসু বিজ্ঞান মন্দির (Bose Institute):-

ঔপনিবেশিক ভারতে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চা ও বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশের উদ্দেশ্যে যেসকল প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে সেগুলির মধ্যে অন্যতম হল 'বসুবিজ্ঞান মন্দির' বা বোস ইনস্টিটিউট । ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর জগদীশচন্দ্র বসু ইংল্যান্ডের র