ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : বারিমণ্ডল (Hydrosphere)

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 07/21/2012 - 22:44

প্রশ্ন:- পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর কোনটি ?

উত্তর:- পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগরের নাম হল প্রশান্ত মহাসাগর

প্রশ্ন:- বেঙ্গুয়েলা স্রোত কোথায় দেখা যায় ?

উত্তর:- বেঙ্গুয়েলা স্রোত দেখা যায় আটলান্টিক মহাসাগরে

প্রশ্ন:- হিমপ্রাচীর কোথায় দেখা যায় ?

উত্তর:- হিমপ্রাচীর দেখা যায় আটলান্টিক মহাসাগরে

প্রশ্ন:- চাঁদের একবার পৃথিবী পরিক্রমণ করতে কত সময় লাগে ?

উত্তর:- চাঁদের একবার পৃথিবী পরিক্রমণ করতে ২৭/ দিন সময় লাগে ।

প্রশ্ন:- ভূপৃষ্ঠের জলভাগের প্রতিটি স্থানে ২৪ ঘন্টায় ক-বার জোয়ার ও ক-বার ভাটা হয়  ?

উত্তর:- ভূপৃষ্ঠের জলভাগের প্রতিটি স্থানে ২৪ ঘন্টায় দু-বার জোয়ার ও দু-বার ভাটা হয় ।

প্রশ্ন:- মরা কোটাল কখন দেখা যায় ?

উত্তর:- যখন চন্দ্র ও সূর্য পরস্পরের সমকোণে অবস্থান করে তখন মরা কোটাল দেখা যায় ।

প্রশ্ন:- সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ কি  ?

উত্তর:- সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ হল নিয়ত বায়ুপ্রবাহ

প্রশ্ন:- ভরা কোটাল কোথায় হয় ?

উত্তর:- অমাবস্যার দিনে পৃথিবীর যে অংশ চন্দ্রের সামনে আসে সেখানে ভরা কোটাল কোথায় হয় ।

প্রশ্ন:- ভারত মহাসাগরীয় স্রোত কোন বায়ুপ্রবাহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়  ?

উত্তর:- ভারত মহাসাগরীয় স্রোত সাময়িক বায়ুপ্রবাহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় ।

প্রশ্ন:- কোন স্রোতের প্রভাবে জাপান উপকূল উষ্ণ থাকে  ?

উত্তর:- উষ্ণ কুরোশিয়ো স্রোতের প্রভাবে জাপান উপকূল উষ্ণ থাকে ।

প্রশ্ন:- মগ্নচড়ার সৃষ্টি কোথায় হয় ?

উত্তর:- শীতল ও উষ্ণ স্রোতের মিলনস্থলে মগ্নচড়ার সৃষ্টি হয় ।

প্রশ্ন:- গ্র্যান্ড ব্যাঙ্ক অঞ্চলটি কিসের জন্য বিখ্যাত  ?

উত্তর:- গ্র্যান্ড ব্যাঙ্ক অঞ্চলটি বাণিজ্যিক মত্স্য চাষের জন্য বিখ্যাত ।

প্রশ্ন:- জোয়ারভাটা খেলে এমন একটি নদীর নাম কি ?

উত্তর:- জোয়ারভাটা খেলে এমন একটি নদীর নাম হল টেমস্

প্রশ্ন:- শৈবাল সাগর কি ?

উত্তর:- উত্তর আটলান্টিক ও উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত ভাসমান আগাছা ও শৈবালপূর্ণ বিস্তৃত স্রোতহীন জলভাগকে 'শৈবাল সাগর' বলে ।

*****

Related Items

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment)

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment) : বর্জ্য পরিবেশকে নানাভাবে প্রভাবিত করে থাকে । যেমন — (ক) ভূপৃষ্ঠস্থ জলের কলুষিতকরণ, (খ) মৃত্তিকা সংক্রমণ, (গ) দূষণ, (ঘ) লিশেট ইত্যাদি ।

বর্জ্যের উৎস (Source of waste)

বর্জ্যের উৎস (Source of waste) : বর্তমান আধুনিক নাগরিক সভ্যতায় মানুষের নানাবিধ কার্যকলাপেরপরিধিই হল বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্র । বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্রগুলি হল — (১) গৃহস্থালির বর্জ্য, (২) শিল্প বর্জ্য, (৩) কৃষিজ বর্জ্য,  (৪) পৌর

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste)

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste) : বিভিন্ন কারণে পরিবেশে নানা প্রকারের বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে । বর্জ্য পদার্থ তিন প্রকার, যেমন— (ক) কঠিন বর্জ্য, (খ) তরল বর্জ্য ও (গ) গ্যাসীয় বর্জ্য ।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management)

বর্জ্যের ধারণা (Concept of Waste) : 'বর্জ্য' কথাটির অর্থ হল 'যা বর্জনযোগ্য' । যে-কোনো কঠিন, তরল অথবা গ্যাসীয় সম্পদকে প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের পরে যে মূল্যহীন, নষ্ট বা খারাপ হয়ে যাওয়া অব্যবহার্য বস্তু পড়ে থাকে, যা সরাসরি মানুষের কাজে না লেগে পরিবেশ দূষণ

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?