ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল

Submitted by avimanyu pramanik on Tue, 12/16/2014 - 19:10

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল : এশিয়া মহাদেশের ভূমধ্যসাগরের নিকটবর্তী অতি সামান্য অঞ্চল যেমন— তুরস্ক, লেবানন, সিরিয়া, এবং ইস্রাইলে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দেখা যায় ।

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য—

(১) শীতকালীন বৃষ্টিপাত সাধারণত ২৪ সেমি. থেকে ৭৫ সেমি হয়,

(২) বৃষ্টিহীন শুষ্ক গ্রীষ্মকাল এবং নাতিশীতোষ্ণ মৃদু জলবায়ু । গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা ২১° থেকে ২৭° সেলসিয়াস এবং শীতকালীন তাপমাত্রা ৫° থেকে ১০° সেলসিয়াস হল এই জলবায়ু অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্য ।

*****

Related Items

বান ডাকা (Tidal Bores)

বান ডাকা (Tidal Bores) : সাধারণত বর্ষাকালে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার ভরা কোটালের সময় চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে জোয়ারের জল নদীর খাড়িপথ ও মোহনা দিয়ে খুব উঁচু হয়ে প্রবল বেগে উজানের দিকে অর্থাৎ নদী প্রবাহের বিপরীত দিকে অগ্রসর হয় । ঢেউ, জলোচ্ছ্বাসসহ নদীর এই

অ্যাপোজি ও পেরিজি (Apogee and Perigee)

অ্যাপোজি ও পেরিজি (Apogee and Perigee) : চাঁদ ও পৃথিবীর মধ্যে গড় দূরত্ব হল ৩,৮৪,৪০০ কিমি.

সিজিগি (Syzygy)

সিজিগি (Syzygy) : জ্যোতির্বিজ্ঞান অনুসারে সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবীর একই সরলরৈখিক অবস্থানকে সিজিগি (Syzygy) বলে । সিজিগি আবার সংযোগ অবস্থান ও প্রতিযোগ অবস্থান — এই দু-প্রকারের হয় ।

জোয়ার ভাটার ফলাফল (Effect of Tides)

জোয়ার ভাটার ফলাফল (Effect of Tides) : বিভিন্ন ক্ষেত্রে জোয়ার ভাটার যথেষ্ট প্রভাব লক্ষ্য করা যায় । সমুদ্র উপকূলে ও উপকুলের কাছে নদনদীতে জোয়ার ভাটার প্রভাব বেশি । জোয়ার ভাটার নিম্নলিখিত ফলাফল গুলি হল —

ভরা জোয়ারের তুলনায় মরা জোয়ারে জলস্ফীতি অপেক্ষাকৃত কম হয়

ভরা জোয়ারের তুলনায় মরা জোয়ারে জলস্ফীতি অপেক্ষাকৃত কম হয়