পরমাণুর গঠন (Atomic Structure)

Submitted by arpita pramanik on Mon, 10/08/2012 - 14:29

পরমাণুর গঠন (Atomic Structure) :

প্রত্যেক মৌলিক পদার্থ অসংখ্য অবিভাজ্য অতিক্ষুদ্র নিরেট কণা দ্বারা গঠিত । এই ক্ষুদ্রতম কণাগুলির নাম অ্যাটম (Atom) বা পরমাণু । কোন প্রক্রিয়া দ্বারা পরমাণু সৃষ্টি করা যায় না বা ধ্বংস করা যায় না ।

► পরমাণুর ধারণা এবং ডালটনের পরমাণুবাদ [Concept of Atom and Dalton's Atomic Theory]:

► পরমাণুর গঠন [Structure of Atom] :-

[i] ধনাত্মক তড়িৎযুক্ত পরমাণু-কেন্দ্রক বা পরমাণুর নিউক্লিয়াস:-

[ii] নিউক্লিয়াসের বাইরে ইলেকট্রন মহল:-

► নিউক্লিয়াসের গঠন [Structure of Nucleus]:-

► নিউক্লীয় বল [Nuclear force]:- 

• নিউক্লীয় বলের প্রকৃতি:-

► সৌর জগৎ ও পরমাণুর গঠন — সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য [Planetary Model of Atom —Similarities and Dissimilitaries with Solar System]:-

► K, L, M, N কক্ষে ইলেক্ট্রনের বন্টন [Distribution of Electrons in K, L, M, N shell]:-

► মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস [Electronic Configuration of Elements]:-

► পারমাণবিক সংখ্যা এবং ভর সংখ্যা [Atomic Number and Mass Number]:-

• পারমাণবিক সংখ্যা বা ভর-ক্রমাঙ্ক [Atomic Number]:-

• ভর সংখ্যা [Mass Number]:-

• ভর সংখ্যা এবং পারমাণবিক সংখ্যার মধ্যে সম্পর্ক :-

• পারমাণবিক ভর সংখ্যা [Atomic mass]:-

► পারমাণবিক ভর একক [Atomic Mass Unit, সংক্ষেপে amu বা u]:-

► আইসোটোপ বা সমস্থানিক [Isotope]:-

♦ সমস্থানিক পরমাণুগুলির মধ্যে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য :-

♦ কয়েকটি সমস্থানিকের পরিচয়:-

•  হাইড্রোজেনের সমস্থানিক:-

•  অক্সিজেনের সমস্থানিক:-    

•  কার্বনের সমস্থানিক:-

•  ক্লোরিনের সমস্থানিক:-

♦  আইসোটোপের ব্যবহার:-

♦  আইসোবার [Isobar]:-

♦  আইসোটোন [Isotone]:-

► নিউক্লাইড [Nuclide]:-

► আয়ন [Ions]:-

•  ক্যাটায়ন [Cation]:-

•  অ্যানায়ন [Anion]:-

• মূলক আয়নের উদাহরণ:-

*****

Comments

Related Items

ক্ষারক ও ক্ষারকের ধর্ম

ক্ষারকের গুলি হল---ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ নির্দেশকের (Indicators) বর্ণ পরিবর্তন করে । যেমন ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ লাল লিটমাসকে নীল করে । ক্ষারকের সঙ্গে অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় লবণ এবং জল উৎপন্ন হয় ।

অ্যাসিড ও অ্যাসিডের ধর্ম

সব অ্যাসিড কমবেশি অম্ল স্বাদ যুক্ত । লেবু, আমলকি, তেতুল, টক দই প্রভৃতিতে অ্যাসিড আছে । সেই জন্য এদের স্বাদ অম্ল যুক্ত । অ্যাসিড নির্দেশকের (Indicators) বর্ন পরিবর্তন করে । অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণ নীল লিটমাসকে লাল করে এবং মিথাইল অরেঞ্জ এর রং কমলা থেকে লাল বর্ণে পরিণত করে । এর দ্বারা অ্যাসিডকে সনাক্ত করা হয় ।

বল এবং বলের পরিমাপ

নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে আমরা বলের সংজ্ঞা পাই । এই সূত্র থেকে বোঝা যায় কোন বস্তুর উপর বাইরে থেকে কিছু প্রয়োগ করলে তবেই বস্তুটির অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন হয় । কোন জড় বস্তু জাড্য ধর্মের জন্য নিজে থেকে নিজের অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে না ।

পদার্থের জাড্য ধর্ম (Inertia of Matter)

জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজের স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তনে বাধা দেয় বা জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজে যে অবস্থায় থাকে সেই অবস্থায় থাকতে চায় সেই ধর্মকে পদার্থের জাড্য ধর্ম বা জড়তা (Inertia) বলে । এজন্য নিউটনের প্রথম গতিসূত্রকে জাড্যের সূত্র ( Law of Inertia) বলে।

নিউটনের গতিসূত্র

বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton) বস্তুর গতি সম্পর্কে তিনটি মূল্যবান সূত্র আবিষ্কার করেন । এই সূত্র নিউটনের গতিসূত্র নামে পরিচিত । দার্থবিদ্যা (Physics)এবং কারিগরি বিদ্যার অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে নিউটনের গতিসূত্র দ্বারা