বারিমণ্ডল (Hydrosphere)

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 03/03/2012 - 17:25

বারিমণ্ডল (Hydrosphere)

 

• প্রশান্ত মহাসাগর

• আটলান্টিক মহাসাগর

• ভারত মহাসাগর

• সুমেরু বা উত্তর মহাসাগর

• কুমেরু বা দক্ষিণ মহাসাগর

☼ সমুদ্রস্রোত [Ocean Currents]

☼ সমুদ্রস্রোতের উৎপত্তির কারণ

☼ সমুদ্রস্রোতের গতি ও দিক নিয়ন্ত্রক:-

☼ প্রশান্ত মহাসাগরের স্রোত:[Pacific Ocean Currents]-

☼ আটলান্টিক মহাসাগরের স্রোত [Altantic Ocean Currents]

☼ভারত মহাসাগরের স্রোত [Indian Ocean Currents]

☼ সমুদ্রস্রোতের প্রভাব 

☼ জোয়ারভাটা [Tides]

☼ জোয়ারভাটার [Tides] উৎপত্তির কারণ:-

☼ মূখ্য-জোয়ার [Primary Tide] ও গৌণ-জোয়ার [Secondary Tide]:-

☼ ভরা-জোয়ার [Spring Tide] ও মরা-জোয়ার [Neap Tide]:-

☼ জোয়ারভাটার গতিবিধি:-  

☼ বানডাকা [Tidal Bores]:-

☼ জোয়ারভাটার ফলাফল ও প্রভাব :-  

*****

 

Related Items

অধঃক্ষেপণ (Precipitation)

অধঃক্ষেপণ (Precipitation) : সূর্যের উত্তাপে ভূপৃষ্ঠের সমুদ্র, হ্রদ, নদী, পুকুর, খাল, বিল প্রভৃতি জলরাশি থেকে জল জলীয়বাষ্পে পরিণত হয় । জলীয়বাষ্পপূর্ণ বাতাস হাল্কা হওয়ার দরুন ঊর্ধগামী হয় । উপরের বায়ুমণ্ডলের প্রবল শৈত্যের সংস্পর্শে এলে ঘনিভবনের ফলে জলীয়বাষ

ঘনীভবন (Condensation)

ঘনীভবন (Condensation) : যে প্রক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডলে জলীয় বাষ্প জলকণায় পরিণত হয়, তাকে ঘনীভবন বলে । আর্দ্র বায়ুর উষ্ণতা শিশিরাঙ্কের নীচে নেমে গেলে বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণায় পরিণত হয় । এই জলকণাসমূহ বিভিন্ন

বায়ুর আর্দ্রতা (Humidity)

বায়ুর আর্দ্রতা (Humidity) : বায়ুতে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিকে বা জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাসকে বায়ুর আর্দ্রতা বলে । বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকলে তাকে আর্দ্র বায়ু এবং কম থাকলে তাকে শুষ্ক বায়ু বলে । বায়ুর জলীয় বাষ্প ধারণ ক্ষমতা প্রধানত বায়ুর উষ

বায়ুর আর্দ্রতা ও অধঃক্ষেপণ (Humidity and Precipitation)

বায়ুর আর্দ্রতা ও অধঃক্ষেপণ (Humidity and Precipitation):

বায়ুপ্রবাহের পরিমাপ

বায়ুপ্রবাহের পরিমাপ : বায়ু কোনদিক থেকে প্রবাহিত হচ্ছে, তা বাতপতাকার (Windvane)-এর সাহায্যে সহজেই নির্ণয় করা যায় । অ্যানিমোমিটার (Anemometer) নামক যন্ত্রের সাহায্যে বায়ুপ্রবাহের গতিবেগ পরিমাপ করা হয় । বায়ুপ্রবাহের গতিবেগ মাপার একক হল নট (১ নট = ১.৮ ক