কতকগুলি ধাতুর উৎস ও ধর্ম এবং ব্যবহার

Submitted by arpita pramanik on Tue, 10/09/2012 - 09:09

কতকগুলি ধাতুর উৎস ও ধর্ম এবং ব্যবহার (Sources, Properties and Uses of Some Metals) :

প্রকৃতিতে কতগুলি ধাতু কম সক্রিয় বলে প্রকৃতির মধ্যে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় । যেমন— সোনা রূপা তামা মার্কারি প্লাটিনাম প্রভৃতি । এছাড়া অন্যান্য ধাতুগুলো প্রকৃতিতে ওদের বিভিন্ন যৌগরূপে পাওয়া যায় । এইসব প্রকৃতিজাত ও অজৈব পদার্থ গুলিকে খনিজ বলে । প্রকৃতির মধ্যে ভূগর্ভের নীচে বা ভূপৃষ্ঠের উপরে পাথরের মত কঠিন অবস্থায় থাকা বিভিন্ন ধাতুর যৌগ খনিজরূপে পাওয়া যায় । যেমন রেড হেমাটাইট (Fe2O3) হল লোহার একটি খনিজ, বক্সাইট (Al2O3, 2H2O) পাথর অ্যালুমিনিয়ামের একটি খনিজ । আবার  সকল  খনিজ থেকে সহজে ও সুলভে ধাতু নিষ্কাশন করা যায় না । যে সকল  খনিজ থেকে সহজে ও সুলভে ধাতু নিষ্কাশন করা যায় তাকে ওই ধাতুর আকরিক বলে ।  যেমন বক্সাইট থেকে সহজে ও সুলভে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু নিষ্কাশন করা হয় তাই বক্সাইট কি অ্যালুমিনিয়ামের আকরিক । কিন্তু ফেসলপার (K2O, Al2O3, 6SiO2) থেকে অ্যালুমিনিয়াম নিষ্কাশন করা যায় না , তাই ফেসলপার অ্যালুমিনিয়ামের একটি খনিজ হলেও একে আকরিক বলা যায় না ।

তাই বলা হয় সব আকরিক খনিজ কিন্তু সব খনিজ আকরিক নয় ।

আকরিক থেকে বিভিন্ন ভৌত এবং রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে ধাতু প্রস্তুত করার পদ্ধতিকে ধাতু নিষ্কাশন বলে

অ্যালুমিনিয়াম (Aluminium) :-       

• অ্যালুমিনিয়ামের প্রধান আকরিকগুলি :-

• রাসায়নিক ধর্ম :-

• ব্যবহার :-

☼ ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium):-

• ম্যাগনেসিয়ামের প্রধান আকরিকগুলি :-

• রাসায়নিক ধর্ম :-

• ব্যবহার :-

☼ দস্তা বা জিঙ্ক (Zinc):- 

• জিঙ্কের প্রধান আকরিকগুলি :-

• রাসায়নিক ধর্ম :-

• ব্যবহার :-

☼ লোহা বা আয়রন (Iron):-

• আয়রনের প্রধান আকরিকগুলি :-

• রাসায়নিক ধর্ম :-

• ব্যবহার :-

☼ তামা বা কপার (Copper):-

• কপারের প্রধান আকরিকগুলি :-

• রাসায়নিক ধর্ম :-

• ব্যবহার :-

☼ ধাতু সংকর (Alloys):-

•  সংকর ধাতুর বৈশিষ্ট্য :- 

•  ধাতু-সংকর প্রস্তুতি :-

•  ধাতু-সংকরের উপযোগিতা :- 

☼ কয়েকটি বিশিষ্ট ধাতু-সংকরের নাম, উপাদান, এবং ব্যবহার

*****

Comments

Related Items

জারণ ও বিজারণ একসঙ্গে ঘটে

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারণ ও বিজারণ প্রক্রিয়া একই সঙ্গে ঘটে । অর্থাৎ, জারণ ও বিজারণ ক্রিয়া পরস্পরের পরিপূরক । কোনো বিক্রিয়ায় জারণ-ক্রিয়া ঘটলেই বিজারণ ক্রিয়াও ঘটবে । এই রকম রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রেডক্স বিক্রিয়া বলা হয় । ...

কয়েকটি জারক ও বিজারক পদার্থ

কয়েকটি জারক পদার্থ - ম্যাঙ্গানিজ ডাইঅক্সাইড, নাইট্রিক অ্যাসিড, অক্সিজেন, পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট, গাঢ় সালফিউরিক অ্যাসিড, ওজোন, পটাশিয়াম ডাই-ক্রোমেট, হাইড্রোজেন পারক্সাইড, ফ্লুওরিন, রেড লেড, তরল ব্রোমিন, ক্লোরিন, কয়েকটি বিজারকের বিজারণ ক্ষমতার উদাহরণ ...

জারণ বিজারণের ইলেক্ট্রনীয় মতবাদ

জারণ ও বিজারণ রসায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিক্রিয়া । সাধারণত কোনো মৌলে বা যৌগে অক্সিজেনের সংযুক্তি বা কোনো যৌগ থেকে হাইড্রোজেনের বিযুক্তিকে জারণ এবং কোনো মৌলে বা যৌগে হাইড্রোজেনের সংযুক্তি বা কোনো যৌগ থেকে অক্সিজেনের বিযুক্তিকে বিজারণ বলা হয় । ...

সমযোজী যৌগগুলির বৈশিষ্ট্য

সাধারণ তাপমাত্রায় বেশির ভাগ সমযোজী যৌগ সাধারণত তরল কিংবা গ্যাসীয় অবস্থায় থাকে কিন্তু বেশি আণবিক গুরুত্ববিশিষ্ট সমযোজী মৌল বা যৌগগুলি কঠিন বা তরল হয় । সমযোজী যৌগে সমযোজী বন্ধন দৃঢ় প্রকৃতির, তার ফলে অণুগুলি স্থায়ী হয় । ...

ইলেক্ট্রনীয় যোজ্যতা বা তড়িৎ-যোজ্যতা

সাধারণ অবস্থায় পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন এবং প্রোটন সংখ্যা সমান হওয়ার জন্য পরমাণু নিস্তড়িৎ হয় । সাধারণ নিয়মে পরমাণুর সংযোগ হওয়ার সময় ধাতুর পরমাণু ইলেকট্রন বর্জন এবং অধাতুর পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ করে । ফলে কোনো পরমাণু ইলেকট্রন বর্জন করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয় ...