রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর - সিরাজদ্দৌলা

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 07/04/2020 - 07:00

মাধ্যমিকের নমুনা প্রশ্ন :-

১. 'সিরাজদ্দৌলা' নাট্যাংশ অবলম্বনে সিরাজদৌলার চরিত্র বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো  ।    [মাধ্যমিক-২০১৭]

২. "কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা" — কাকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলা হয়েছে ? এ কথা বলার কারণ কী ?   [মাধ্যমিক-২০১৭]

৩. "মুন্সিজি, এই পত্রের মর্ম সভাসদদের বুঝিয়ে দিন ।" — কে, কাকে পত্র লিখেছিলেন ? এই পত্রে কী লেখা ছিল ?  [মাধ্যমিক-২০১৮]

৪. "বাংলা শুধু হিন্দুর নয়, বাংলা শুধু মুসলমানের নয়, মিলিত হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা ।" — কাদের উদ্দেশ্য করে একথা বলা হয়েছে ?  এই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে বক্তার কী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে ? [মাধ্যমিক-২০১৮]

৫. "বাংলার এই দুর্দিনে আমাকে ত্যাগ করবেন না ।" — কাদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলা হয়েছে ? কোন দুর্দিনের জন্য তাঁর এই আবেদন ?  [মাধ্যমিক- ২০১৯]

৬. "ওখানে কী দেখচ মুর্খ, বিবেকের দিকে চেয়ে দ্যাখো !" — বক্তা কে ?  উদ্দিষ্ট ব্যক্তির প্রতি বক্তার কী মনোভাব লক্ষ করা যায় ?      [মাধ্যমিক-২০১৯]

****

মাধ্যমিকের সম্ভাব্য প্রশ্ন :-

১. "আমরা নবাবের নিমক বৃথাই খাই না, একথা তাদের মনে রাখা উচিৎ ।" — আমরা বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে ? একথা বলার কারণ কী ?

২. 'তোমাদের কাছে আমি লজ্জিত ।'—বক্তা কাদের কাছে এবং কেন লজ্জিত তা সিরাজদ্দৌলা নাট্যাংশ অনুসরণে আলোচনা কর

*****

 

Comments

Related Items

সংলাপ রচনা (Dialogue writing)

মাধ্যমিক পরীক্ষায় আগত বিভিন্ন সংলাপ রচনা নিচে তুলে ধরা হলো -

সন্ধি ও সন্ধি বিচ্ছেদ

সন্ধি বিচ্ছেদ (নমুনা প্রশ্ন এবং বিগত মাধ্যমিক পরীক্ষার)। অভীষ্ট= অভি+ইষ্ট, তেজস্ক্রিয়= তেজঃ+ক্রিয়, মুহুর্মুহু= মুহুঃ+মুহু , যজ্ঞাগারে= যজ্ঞ + আগারে, দিগভ্রম= দিক্+ভ্রম, নভোমন্ডল= নভঃ+মন্ডল, দুর্বল= দুঃ+বল, নীরব= নিঃ+রবে

বাচ্য (Voice)

বাচ্য বলতে সাধারণত বোঝায় প্রকাশভঙ্গি বা বাচনভঙ্গির রূপভেদ অর্থাৎ রূপের পরিবর্তন । যেমন— পুলিশ চোরটিকে ধরেছে । পুলিশের দ্বারা চোরটি ধরা হয়েছে । এখানে দেখা যাচ্ছে, বক্তব্য এক কিন্তু প্রকাশভঙ্গি আলাদা । সুতরাং বাচ্য হল ব্যক্তিভেদে বাচনভঙ্গি অনুযায়ী কর্তা, কর্ম বা ক্রিয়াপদের প্রাধান্য নির্দেশ করে ক্রিয়াপদের রূপের যে পরিবর্তন ঘটে, তাকেই বলে বাচ্য ।

সমাস

ব্যাকরণে সমাস কথাটির অর্থ হল সংক্ষিপ্ত বা সংক্ষেপ । ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অর্থাৎ সম্ —√অস্ + ঘঞ্ = সমাস হয় যার অর্থ হল সংক্ষেপ । মনের ভাবকে যথাযথভাবে সহজ সরল ও সংক্ষেপে প্রকাশ করার জন্য সমাস পড়া বা জানার প্রয়োজন । তাই সমাস বলতে আমরা বুঝি বাক্যের দুই বা তার বেশি পদকে এক পদে পরিণত করে সংক্ষেপ করার রীতিকে বলা হয় সমাস ।

কারক ও অকারক সম্পর্ক

কারক —দশম শ্রেণির ব্যাকরণের পাঠ্যসূচীতে প্রথমেই রয়েছে কারকের স্থান । সংস্কৃতে বলা হয় 'ক্রিয়ান্বয়ী কারকম্' অর্থাৎ ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের অন্যান্য নামপদগুলির (বিশেষ্য, বিশেষণ ও সর্বনাম পদ) অন্বয় বা সম্পর্ক তৈরি করে দেয় কারক । সুতরাং বলাই যায় যে — বাক্যের ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের সম্বন্ধই হল কারক ।