ভারতের মৃত্তিকা

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:28

মৃত্তিকা (Soil) : ভু-ত্বকের ওপরের স্তরে অবস্থিত এবং সূক্ষ্ম শিলাখন্ড দিয়ে গঠিত নরম ও শিথিল স্তরভাগকে মৃত্তিকা বা মাটি বলে । সূর্যতাপ, বৃষ্টিপাত, বায়ুপ্রবাহ, জলস্রোত প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির দ্বারা ভূত্বকের শিলা চূর্ণবিচূর্ণ ও ক্ষয়ীভূত হয়ে গাছপালা ও জীবজন্তুর দেহাবশেষের সঙ্গে মিশে মৃত্তিকায় পরিণত হয় । জলবায়ু, উদ্ভিদ ও শিলাস্তরের প্রকৃতির ওপর মাটির গঠন নির্ভর করে । তাই বিভিন্ন স্থানের মাটি বিভিন্ন রকমের হয় ।

ভারতের মৃত্তিকা :- মাটির রং, বুনোন (Texture), খনিজ পদার্থ ও জৈব পদার্থের পরিমাণ জলধারণ ক্ষমতা প্রভৃতির তারতম্যের ওপর নির্ভর করে ভারতের মাটিকে নিম্নলিখিত ছয় ভাগে ভাগ যায় । যথা—

(১) পলল মাটি বা পলিমাটি :

(২) কৃষ্ণ মৃত্তিকা বা রেগুর :

(৩) লোহিত মৃত্তিকা বা লাল মাটি :

(৪) পার্বত্য মৃত্তিকা :

(৫) মরু অঞ্চলের মাটি :

(৬) উপকূলীয় মৃত্তিকা :

*****

Related Items

মেসোস্ফিয়ার (Mesosphere)

মেসোস্ফিয়ার (Mesosphere) : স্ট্র্যাটোপজের ওপর থেকে বায়ুমণ্ডলের যতদূর উচ্চতা পর্যন্ত উষ্ণতা কমতে থাকে, সেই অংশটিকে মেসোস্ফিয়ার বলে । মেসোস্ফিয়ার স্তরটি স্ট্র্যাটোপজের ওপরে স্ট্র্যাটেস্ফিয়ার ও আয়নোস্ফিয়ারের মধ্যে ৮০ কিমি.

স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমন্ডল (Stratosphere)

স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমন্ডল (Stratosphere) : ট্রপোপজের ওপরে নিরক্ষীয় অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কিমি. উচ্চতা পর্যন্ত এবং মেরু অঞ্চলে প্রায় ৫০ কিমি.

ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল (Troposphere)

ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল (Troposphere) : গ্রিক শব্দ ট্রপো (Tropo) কথার অর্থ হল পরিবর্তন (Change) এবং দৈনন্দিন আবহাওয়ায় আমরা যেরকম বিভিন্ন পরিবর্তন অনুভব করি, এই বায়ুস্তরেও সে ধরনের পরিবর্তন দেখা যায় । বায়ুমণ্ডলের একেবারে নীচের স্তরে অবাধে তাপীয় ম

উষ্ণতার তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস

উষ্ণতার তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস (Layers of Atmosphere based on variation in temperature) : বিভিন্ন স্তরে উষ্ণতার তারতম্য অনুসারে বায়ুমণ্ডল আবার ৬টি স্তরে বিভক্ত । যেমন— (i) ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল, (ii) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শ

বিষমমন্ডল বা হেটেরোস্ফিয়ার (Heterosphere)

বিষমমন্ডল বা হেটেরোস্ফিয়ার (Heterosphere) : সমমণ্ডলের ওপরে ৮০ কিমি. থেকে ১০,০০০ কিমি.