বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - বারিমণ্ডল (Hydrosphere)
মাধ্যমিকের নমুনা বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর :-
১. এল নিনোর প্রভাব দেখা যায়— [মাধ্যমিক-২০১৭]
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) প্রশান্ত মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরে (ঘ) সুমেরু মহাসাগরে
২. পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম তখন যে জোয়ার সৃষ্টি হয় তাকে বলে— [মাধ্যমিক-২০১৭]
(ক) ভরা কোটাল (খ) মরা কোটাল (গ) পেরিজি জোয়ার (ঘ) অ্যাপোজি জোয়ার
৩. শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত এবং উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত মিলিত হয়ে ঘন কুয়াশা ও ঝড়ঝঞ্ঝার সৃষ্টি করে যে উপকূল অঞ্চলে, তা হল— [মাধ্যমিক-২০১৮]
(ক) নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল (খ) গিনি উপকূল (গ) ফ্লোরিডা উপকূল (ঘ) পেরু উপকূল
৪. মরা কোটালের সময়ে চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর সাপেক্ষে নিম্নলিখিত কোণে অবস্থান করে— [মাধ্যমিক-২০১৮]
(ক) ১৮০° (খ) ৩৬০° (গ) ৯০° (ঘ) ১২০°
৫ উষ্ণ সমুদ্রস্রোত এবং শীতল সমুদ্রস্রোত যে স্থানে মিলিত হয় তাকে বলে— [মাধ্যমিক-২০১৯]
(ক) হিমপ্রাচীর (খ) হিমশৈল (গ) হিমানী সম্প্রপাত (ঘ) হিমগুল্ম
৬ পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব সর্বাধিক হলে তাকে বলে— [মাধ্যমিক-২০১৯]
(ক) সিজিগি (খ) পেরিজি (গ) অ্যাপোজি (ঘ) অপসূর
মাধ্যমিকের সম্ভাব্য বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর :-
১. উল্লেখিত স্রোতগুলির মধ্যে উষ্ণ স্রোত হল—
(ক) কামচাটকা স্রোত (খ) পেরু স্রোত (গ) ব্রাজিল স্রোত (ঘ) পশ্চিম অস্ট্রেলীয় স্রোত
২. দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল দিয়ে উত্তর দিকে প্রবাহিত স্রোতের নাম হল—
(ক) ফকল্যান্ড স্রোত (খ) হামবোল্ড স্রোত (গ) নিউ সাউথ ওয়েলস স্রোত (ঘ) ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত
৩. মেক্সিকো উপসাগরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত উষ্ণ স্রোতের নাম হল—
(ক) উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত (খ) উত্তর আটলান্টিক স্রোত (গ) উপসাগরীয় স্রোত (ঘ) মৌসুমি স্রোত
৪. আটলান্টিক মহাসাগরে শৈবাল সাগর সৃষ্টি হওয়ার জন্য যে স্রোতের বিশেষ ভূমিকা আছে, তা হল—
(ক) ল্যাব্রাডর স্রোত (খ) ক্যানারি স্রোত (গ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত (ঘ) পেরু স্রোত
৫. শীতল ক্যালিফোর্নিয়া স্রোত প্রবাহিত হয় কোন মহাসাগরে ?
(ক) প্রশান্ত মহাসাগরে (খ) ভারত মহাসাগরে (গ) কুমেরু মহাসাগরে (ঘ) আটলান্টিক মহাসাগরে
৬. কোন স্রোত থেকে ব্রাজিল স্রোত সৃষ্টি হয়েছে—
(ক) উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত (খ) দক্ষিণ নিরক্ষীয় স্রোত (গ) উপসাগরীয় স্রোত (ঘ) নিরক্ষীয় প্রতি স্রোত
৭. গ্র্যান্ড ব্যাংক মগ্নচড়া অবস্থিত—
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) প্রশান্ত মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরে (ঘ) সুমেরু মহাসাগরে
৮. পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া হল —
(ক) ডগার্স ব্যাংক (খ) রকফল ব্যাংক (গ) গ্র্যান্ড ব্যাংক (ঘ) সেবল ব্যাংক
৯. সমুদ্রস্রোত সৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তার করে—
(ক) সাময়িক বায়ু (খ) নিয়ত বায়ু (গ) স্থানীয় বায়ু (ঘ) আকস্মিক বায়ু
১০. পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ দ্বারা আবৃত অংশ প্রায়—
(ক) ৬১% (খ) ৮১% (গ) ৭১.৪% (ঘ) ৯১%
১১. সুশিমা স্রোত দেখা যায়—
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) প্রশান্ত মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরের (গ) বঙ্গোপসাগরে
১২. ভারত মহাসাগরের একটি শীতল স্রোত—
(ক) পেরু স্রোত (খ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত (গ) ক্যানারি স্রোত (ঘ) পশ্চিম অস্ট্রেলীয় স্রোত
১৩. প্রশান্ত মহাসাগরের অন্তর্গত একটি স্রোত হল —
(ক) ক্যানারি স্রোত (খ) পেরু স্রোত (গ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত (ঘ) সোমালি স্রোত
১৪. উষ্ণ পেরু স্রোতের অপর নাম—
(ক) হামবোল্ড স্রোত (খ) এল নিনো স্রোত (গ) লা নিনা স্রোত (ঘ) ওয়াশিয়ো স্রোত
১৫. একটি শীতল স্রোত হল—
(ক) ব্রাজিল স্রোত (খ) পশ্চিম অস্ট্রেলীয় স্রোত (গ) বাহামা স্রোত (ঘ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত
১৬. সোমালি স্রোত দেখা যায় কোন মহাসাগরে ?
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) প্রশান্ত মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরে (ঘ) সুমেরু মহাসাগরে
১৭. প্রশান্ত মহাসাগরের শীতল স্রোতের নাম—
(ক) বেরিং স্রোত (খ) ব্রাজিল স্রোত (গ) সোমালি স্রোত (ঘ) পূর্ব অস্ট্রেলীয় স্রোত ।
১৮. শৈবাল সাগর সৃষ্টি হয়েছে কোন মহাসাগরে ?
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) ভারত মহাসাগরে (গ) সুমেরু মহাসাগরে (ঘ) কুমেরু মহাসাগরে
১৯. ল্যাব্রাডর স্রোত হল একটি —
(ক) শীতল স্রোত (খ) উষ্ণ স্রোত (গ) নাতিশীতোষ্ণ স্রোত (ঘ) কোনোটিই নয়
২০. মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে কোন মহাসাগরের সমুদ্র স্রোতের দিক পরিবর্তন হয় ?
(ক) প্রশান্ত মহাসাগরের (খ) আটলান্টিক মহাসাগরের (গ) সুমেরু মহাসাগরের (ঘ) ভারত মহাসাগরের
২১. গ্র্যান্ড ব্যাংক স্থানটি কীসের জন্য বিখ্যাত ?
(ক) মৎস্য চাষের জন্য (খ) চলচ্চিত্র শিল্পের জন্য (গ) তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের জন্য (ঘ) কার্পাস চাষের জন্য
২২. সমুদ্রে ভাসমান বরফের স্তুপকে বলে—
(ক) হিমপ্রাচীর (খ) হিমরেখা (গ) হিমশৈল (ঘ) হিমভূমি
২৩. জাপান উপকূল উষ্ণ থাকে কোন স্রোতের জন্য ?
(ক) বেরিং স্রোত (খ) উপসাগরীয় স্রোত (গ) কুরোশিয়ো স্রোত (ঘ) মৌসুমি স্রোত
২৪. মৌসুমি বায়ু যে মহাসাগরের স্রোতকে নিয়ন্ত্রণ করে, তা হল—
(ক) প্রশান্ত মহাসাগরের স্রোত (খ) ভারত মহাসাগরের স্রোত (গ) আটলান্টিক মহাসাগরের স্রোত (ঘ) সুমেরু মহাসাগরের স্রোত
২৫. উপসাগরীয় স্রোতের রং হল—
(ক) গাঢ় সবুজ (খ) গাঢ় লাল (গ) গাঢ় নীল (ঘ) হালকা বেগুনি
২৬. যে বায়ু দ্বারা উত্তর ভারত মহাসাগরে সমুদ্রস্রোত নিয়ন্ত্রিত হয়, তা হল—
(ক) আয়ন বায়ু (খ) নিয়ত বায়ু (গ) স্থানীয় বায়ু (ঘ) মৌসুমি বায়ু
২৭. কোন স্রোতের প্রভাবে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ ও নরওয়ে উপকূল সারাবছর বরফমুক্ত থাকে—
(ক) কুরোশিয়ো স্রোত (খ) উত্তর আটলান্টিক স্রোত (গ) উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত (ঘ) উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত
২৮. হিমপ্রাচীর দেখা যায় কোন মহাসাগরে ?
(ক) প্রশান্ত মহাসাগর (খ) আটলান্টিক মহাসাগর (গ) ভারত মহাসাগর (ঘ) সুমেরু মহাসাগর
২৯. ঋতু পরিবর্তনের ফলে যে সমুদ্রস্রোত তার প্রবাহের দিক পরিবর্তন করে, তা হল—
(ক) ক্যানারি স্রোত (খ) মৌসুমি স্রোত (গ) কুরোশিয়ো স্রোত (ঘ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত
৩০. পেরু সমুদ্রস্রোত দেখা যায় কোন মহাসাগরে ?
(ক) প্রশান্ত মহাসাগরে (খ) ভারত মহাসাগরে (গ) আটলান্টিক মহাসাগরে (ঘ) সুমেরু মহাসাগরে
৩১. ডগার্স ব্যাংক নামক মগ্নচড়াটির সৃষ্টি হয়েছে—
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) ভারত মহাসাগরে (গ) উত্তর সাগরে (ঘ) জাপান সাগরে
৩২. বেঙ্গুয়েলা স্রোত দেখা যায়—
(ক) উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে (খ) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে (গ) দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে (ঘ) দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে
৩৩. আগুলহাস স্রোত দেখা যায়—
(ক) প্রশান্ত মহাসাগরে (খ) আটলান্টিক মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরে (ঘ) আরব সাগরে
৩৪. ক্যানারি স্রোত প্রবাহিত হয় কোন মহাসাগরে ?
(ক) ভারত মহাসাগর (খ) আটলান্টিক মহাসাগর (গ) প্রশান্ত মহাসাগর (ঘ) কুমেরু মহাসাগর
৩৫. উষ্ণ ও শীতল সমুদ্রস্রোতের মিলনস্থলে সৃষ্টি হতে পারে না—
(ক) হিমপ্রাচীর (খ) শৈবাল সাগর (গ) মগ্নচড়া (ঘ) ঘন কুয়াশা
৩৬. মাদাগাস্কার ও মোজাম্বিক স্রোতের মিলিত শাখার নাম হল—
(ক) কামচাটকা স্রোত (খ) কুরোশিয়ো স্রোত (গ) আগুলহাস স্রোত (ঘ) পেরু স্রোত
৩৭. মগ্নচড়া সৃষ্টি হয় কী কারণে ?
(ক) শীতল স্রোতের কারণে (খ) উষ্ণ ও শীতল স্রোতের কারণে (গ) হিমশৈলের কারণে (ঘ) উষ্ণ স্রোতের কারণে
৩৮. শীতল সমুদ্রস্রোতের বর্ণ হল—
(ক) নীল (খ) লাল (গ) হলুদ (ঘ) সবুজ
৩৯. মাদাগাস্কার দ্বীপের পশ্চিম উপকূল দিয়ে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত স্রোতটি হল—
(ক) সোমালি স্রোত (খ) মোজাম্বিক স্রোত (গ) আগুলহাস স্রোত (ঘ) পেরু স্রোত
৪০. উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত দেখা যায়—
(ক) উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে (খ) ভারত মহাসাগরে (গ) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে (ঘ) দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে
৪১. সমুদ্রস্রোতের দিক ও গতিবেগ উভয়ই পরিবর্তিত হয়—
(ক) সমুদ্র জলের ঘনত্বের পরিবর্তনে ঋতু (খ) ঋতু পরিবর্তনে (গ) উপকূল আকৃতিতে (ঘ) বরফের গলনে
৪২. সমুদ্রজলের ঘনত্বের প্রধান নিয়ন্ত্রক হল—
(ক) বৃষ্টিপাত (খ) লবণতা (গ) উষ্ণতা (ঘ) বরফের গলন
৪৩. কোন বাযুর দ্বারা নিরক্ষীয় স্রোত প্রভাবিত হয় ?
(ক) আয়ন বায়ু (খ) পশ্চিমা বায়ু (গ) মেরু বায়ু (ঘ) মৌসুমি বায়ু
৪৪. সমুদ্রস্রোতের গতিবেগ ঘন্টায় —
(ক) ১-৩ কিমি. (খ) ৩-৬ কিমি. (গ) ৩-৯ কিমি. (ঘ) ৫-১০ কিমি.
৪৫. কোন দুটি সমুদ্রস্রোতের মিলনের ফলে গ্র্যান্ড ব্যাংক সৃষ্টি হয়েছে ?
(ক) উত্তর আটলান্টিক ও ক্যানারি স্রোত
(খ) উপসাগরীয় স্রোত ও ল্যাব্রাডর স্রোত
(গ) ক্যানারি ও ল্যাবরাডর স্রোত
(ঘ) ওয়াশিয়ো ও কুরোশিয়ো স্রোত
৪৬. একটি উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের উদাহরণ—
(ক) ল্যাব্রাডর স্রোত (ক) বেরিং স্রোত (গ) হামবোল্ড স্রোত (ঘ) উপসাগরীয় স্রোত
৪৭. শীতল বেঙ্গুয়েলা স্রোতের প্রভাবে সৃষ্ট একটি মরুভূমি হল—
(ক) আটাকামা মরুভূমি (খ) সাহারা মরুভূমি (গ) কালাহারি মরুভূমি (ঘ) নামিব মরুভূমি
৪৮. সমুদ্রস্রোত প্রবাহিত হয়—
(ক) কোণাকুণি ভাবে (খ) উলম্ব ভাবে (গ) অনুভূমিক ভাবে (ঘ) বক্র ভাবে
৪৯. কানাডার পূর্ব উপকূলে অতি শীতল আবহাওয়া সৃষ্টিকারী সমুদ্রস্রোত হল—
(ক) ক্যানারি স্রোত (খ) বেরিং স্রোত (গ) পেরু স্রোত (ঘ) ল্যাব্রাডর স্রোত
৫০. পৃথিবীর আবর্তন গতি অনুযায়ী সমুদ্রস্রোতটি হল—
(ক) উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত (খ) কুমেরু স্রোত (গ) নিরক্ষীয় স্রোত (ঘ) উপসাগরীয় স্রোত
৫১. ব্রাজিল স্রোত দেখা যায়—
(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে (খ) প্রশান্ত মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরে (ঘ) কুমেরু মহাসাগরে
৫২. ওয়াশিয়ো স্রোত দেখা যায় কোন মহাসাগরে ?
(ক) প্রশান্ত মহাসাগরে (খ) আটলান্টিক মহাসাগরে (গ) ভারত মহাসাগরে (ঘ) বঙ্গোপসাগরে
৫৩. গভীর সমুদ্রের তুলনায় অগভীর সমুদ্রে সমুদ্রস্রোতের গতি—
(ক) বেশি হয় (খ) কম হয় (গ) সমান হয় (ঘ) কোনোটিই নয়
৫৪. সমুদ্রের অধিক লবণাক্ত জল প্রবাহিত হয়—
(ক) অন্তঃস্রোত রূপে (খ) বহিঃস্রোত রূপে (গ) পৃষ্ঠ স্রোত রূপে (ঘ) শীতল স্রোত রূপে
৫৫. পর্তুগাল -এর পাশ দিয়ে যে শীতল সমুদ্রস্রোত প্রবাহিত হয় তা হল—
(ক) ল্যাব্রাডর স্রোত (ক) হামবোল্ড স্রোত (গ) ক্যানারি স্রোত (ঘ) বেঙ্গুয়েলা স্রোত
৫৬. গ্র্যান্ড ব্যাংক মগ্নচড়াটি অবস্থিত—
(ক) নিউ আমস্টার্ডামে (খ) নিউমুর -এ (গ) নিউফাউন্ডল্যান্ডে (ঘ) গ্রিনল্যান্ডে
৫৭. উপসাগরীয় স্রোতের গতিবেগ ঘন্টায়—
(ক) ৫ কিমি. (খ) ৮ কিমি. (গ) ১৫ কিমি. (ঘ) ২০ কিমি.
৫৮. পৃথিবীর যে অংশ ঠিক চাঁদের সামনে আসে, সেখানে হয়—
(ক) ভরা জোয়ার (খ) মরা জোয়ার (গ) মুখ্য জোয়ার (ঘ) তেজ কোটাল
৫৯. ২৪ ঘন্টায় পৃথিবীর প্রতিটি স্থানে জোয়ার হয়—
(ক) ১ বার (খ) ২ বার (গ) ৩ বার (ঘ) ৪ বার
৬০. মরা কোটাল দেখা যায় যখন চন্দ্র ও সূর্য অবস্থান করে—
(ক) পরস্পর সমকোণে (খ) সমান্তরালে (গ) ৪৫° কোণে (ঘ) ৯০° কোণে
৬১. চাঁদ একবার পৃথিবীকে পরিক্রমণ করে—
(ক) প্রায় 27 দিনে (খ) প্রায় 29 দিনে (গ) প্রায় ৩০ দিনে (ঘ) প্রায় ২৮ দিনে
৬২. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হল—
(ক) ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট (খ) ১২ ঘন্টা ২৬ মিনিট (গ) ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট (গ) কোনোটিই নয়
৬৩. মরা কোটাল হয়—
(ক) পূর্ণিমা তিথিতে (খ) অমাবস্যা তিথিতে (গ) অষ্টমী তিথিতে (ঘ) পঞ্চমী তিথিতে
৬৪. জোয়ার ও ভাটার প্রত্যেকের স্থায়িত্বকাল প্রায়—
(ক) ২ ঘণ্টা (খ) ৬ ঘন্টা (গ) ৪ ঘন্টা (ঘ) ৮ ঘন্টা
৬৫. কোন সময়ে নদীতে বান ডাকা হয় ?
(ক) ভরা কোটালের সময় (খ) মরা কোটালের সময় (গ) গৌণ জোয়ারের সময় (ঘ) পূর্ণিমার সময়ে
৬৬. একটি মুখ্য জোয়ার ও একটি ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান হয়—
(ক) প্রায় ৬ ঘন্টা (খ) প্রায় ২৪ ঘন্টা (গ) প্রায় ১২ ঘন্টা (ঘ) ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট
৬৭. পৃথিবী যখন চন্দ্র ও সূর্যের মাঝে থাকে, তখন তাকে বলে—
(ক) সংযোগ (খ) পেরিজি (গ) প্রতিযোগ (ঘ) অ্যাপোজি
৬৮. অমাবস্যায় দিনে পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের সামনে আসে সেখানে হয়—
(ক) ভরা কোটাল (খ) মরা কোটাল (গ) ভাটা (ঘ) এগুলির কোনোটিই নয়
৬৯. চাঁদ, সূর্য এবং পৃথিবীর একই সরলরেখায় অবস্থানকে বলে—
(ক) অ্যাপোজি (খ) পেরিজি (গ) সিজিগি (ঘ) অনুসুর
৭০. চাঁদের তুলনায় সূর্য প্রায়—
(ক) ২৭০ লক্ষ গুণ ভারী (খ) ২০০ লক্ষ গুণ ভারী (গ) ২৫ লক্ষ গুণ ভারী (ঘ) ১০ লক্ষ গুণ ভারী
৭১. পেরিজি অবস্থানে পৃথিবী এবং চাঁদের দূরত্ব থাকে—
(ক) ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিমি. (খ) ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার কিমি. (গ) ৪ লক্ষ ৭ হাজার কিমি. (ঘ) ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার কিমি.
৭২. কোন স্থানে একটি মুখ্য ও একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—
(ক) ২৪ ঘন্টা (খ) ২৪ ঘন্টা ৫২ মিনিট (গ) ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট (ঘ) ১২ ঘন্টা ২৬ মিনিট
৭৩. চন্দ্রের কেন্দ্র যখন পৃথিবীর কেন্দ্রের সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে তখন তাকে চন্দ্রের—
(ক) সিজিগি অবস্থান বলে (খ) অ্যাপোজি অবস্থান বলে (গ) পেরিজি অবস্থান বলে (ঘ) সংযোগ অবস্থান বলে
৭৪. ভরা কোটাল যে তিথিতে হয় তা হল—
(ক) অষ্টমী তিথি (খ) দশমী তিথি (গ) পঞ্চমী তিথি (ঘ) পূর্ণিমা তিথি
৭৫. প্রতিযোগ অবস্থানের সময় থাকে—
(ক) অমাবস্যা তিথি (খ) পূর্ণিমা তিথি (গ) অষ্টমী তিথি (ঘ) পঞ্চমী তিথি
৭৬. বান ডাকা দেখা যায়—
(ক) তিস্তা নদীতে (খ) টেমস নদীতে (গ) দামোদর নদেতে (ঘ) রাইন নদীতে
৭৭. অমাবস্যার দিনে পৃথিবীর যে অংশ চন্দ্রের সামনে আসে সেখানে হয় —
(ক) ভাটা (খ) মরা কোটাল (গ) ভরা কোটাল (ঘ) কোনোটিই নয়
৭৮. ২৪ ঘন্টায় পৃথিবীর কোনো স্থানে জোয়ারভাটা হয়—
(ক) তিনবার (খ) চারবার (গ) দুইবার (ঘ) একবার
৭৯. পৃথিবীর ওপর চাঁদের আকর্ষণ বলের মান সূর্যের তুলনায়—
(ক) ২.২ গুণ অধিক (খ) ২.৫ গুণ অধিক (গ) ৩ গুণ অধিক (ঘ) ৩.৫ গুণ অধিক
৮০. প্রদত্ত যে নদীতে জোয়ার দেখা যায় না—
(ক) অলকানন্দা (খ) টেমস (গ) হুগলি (ঘ) লা প্লাটা
৮১. চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার সৃষ্টির অনুপাত—
(ক) ৫ : ১১ (খ) ১১ : ৫ (গ) ২ : ১১ (ঘ) ৫ : ১৩
৮২. সর্বাধিক শক্তিশালী জোয়ার সংঘটিত হয়—
(ক) পূর্ণিমাতে (খ) অমাবস্যায় (গ) অষ্টমীতে (ঘ) সপ্তমীতে
৮৩. যেখানে মুখ্য জোয়ার হয় তার প্রতিপাদ স্থানে দেখা যায় —
(ক) ভাটা (খ) ভরা জোয়ার (গ) গৌণ জোয়ার (ঘ) মরা কোটাল
৮৪. পৃথিবীর কেন্দ্রতিগ বলের প্রভাবে যে জোয়ার সৃষ্টি হয়, তা হল —
(ক) মুখ্য জোয়ার (খ) মরা জোয়ার (গ) ভরা জোয়ার (ঘ) গৌণ জোয়ার
৮৫. পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে যখন চাঁদ আসে তাকে বলে—
(ক) সংযোগ (খ) মরা জোয়ার (গ) প্রতিযোগ (ঘ) গৌণ জোয়ার
৮৬. চাঁদ ও সূর্যের অবস্থান পৃথিবীর সমকোণে থাকে—
(ক) অমাবস্যা তিথিতে (খ) পূর্ণিমা তিথিতে (গ) শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে (ঘ) কৃষ্ণপক্ষের নবমী তিথিতে
৮৭. একটি চান্দ্রমাসের দৈর্ঘ্য—
(ক) [tex] 27 {1 \over 3}[/tex] দিন (খ) 30 দিন (গ) [tex] 27 {1 \over 2}[/tex] দিন (ঘ) 45 দিন
৮৮. সিজিগিতে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর অবস্থান থাকে—
(ক) ১২০° কোণে (খ) ৯০° কোণে (গ) ১৮০° কোণে (ঘ) ১৪০° কোণে
৮৯. 'সংযোগ' অবস্থান লক্ষ্য করা যায়—
(ক) অমাবস্যা তিথিতে (খ) পূর্ণিমা তিথিতে (গ) অষ্টমী তিথিতে (ঘ) একাদশী তিথিতে
৯০. মুখ্য জোয়ারের যে কোণে ভাটা হয় সেটি হল—
(ক) ৯০° (খ) ৬০° (গ) ১৮০° (ঘ) ৪৫°
৯১. জোয়ারের তীব্রতা সব থেকে বেশি হয় যে অবস্থানে —
(ক) পেরিজি (খ) অ্যাপোজি (গ) সিজিগি (ঘ) কৃষ্ণপক্ষ ও শুক্লপক্ষ তিথিতে
৯২. বানডাকা দেখা যায় প্রধানত—
(ক) শীত ঋতুতে (খ) গ্রীষ্ম ঋতুতে (গ) বর্ষা ঋতুতে (ঘ) শরৎ ঋতুতে
৯৩. চাঁদ অপেক্ষা সূর্যের ভর বেশি প্রায়—
(ক) ২৫০ লক্ষ গুণ (খ) ২৫৫ লক্ষ গুণ (গ) ২৬০ লক্ষ গুণ (ঘ) ২৬৫ লক্ষ গুণ
৯৪. জোয়ার ভাটা সৃষ্টির কারণ—
(ক) সমুদ্রজলের প্রবেশ ও প্রস্থান (খ) নদীতে পলি জমা (গ) চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি (ঘ) পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি
৯৫. পূর্ণিমা তিথিতে সিজিগি অবস্থানকে বলে—
(ক) যোগবিন্দু (খ) সংযোগ (গ) প্রতিযোগ (ঘ) অ্যাপোজি
৯৬. ভরা কোটালে পৃথিবী সাপেক্ষে চাঁদ ও সূর্য থাকে —
(ক) ৩০° কোণে (খ) ৪৫° কোণে (গ) ৯০° কোণে (ঘ) ১৮০° কোণে
*******