ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : ভারতের ইতিহাসে ভৌগোলিক উপাদান ও তার প্রভাব

Submitted by avimanyu pramanik on Tue, 02/21/2012 - 17:21

ভারতের ইতিহাসে ভৌগোলিক উপাদান ও তার প্রভাব

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর  ( Short questions and answers)

প্রশ্ন:- কোন প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান থেকে রাজা অশোক ও তাঁর কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায় ?

উত্তর:- শিলালিপি নামক প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান থেকে রাজা অশোক ও তাঁর কীর্তিকলাপ সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়

প্রশ্ন:- প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থ কোনটি ? সেটি কার রচনা ?

উত্তর:- প্রাচীন ভারতের প্রথম ইতিহাসমূলক গ্রন্থের নাম রাজ তরঙ্গিনী । এটি কলহন-এর রচনা ।

প্রশ্ন:- ভারতের প্রাচীনতম নাম কি ছিল ?

উত্তর:- ভারতের প্রাচীনতম নাম ছিল জম্বুদ্বীপ

প্রশ্ন:- কোন রাজার নাম অনুসারে ভারতবর্ষ নামকরণ হয় ?

উত্তর:- পৌরাণিক যুগের সাগর বংশের সন্তান রাজা ভরতের নাম অনুসারে আমাদের দেশের নামটি এসেছে ভারত বা ভারতবর্ষ ।

প্রশ্ন:-  কোন পর্বতমালা ভারতের উত্তর সীমান্তে বিরাজমান ?

উত্তর:- হিমালয় পর্বতমালা ভারতের উত্তর সীমান্তে বিরাজমান ।

প্রশ্ন :-  কোন নদীর নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নাম ইন্ডিয়া বা হিন্দুস্থান হয়েছে ? 

উত্তর:-  সিন্ধুনদীর নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নাম ইন্ডিয়া বা হিন্দুস্থান হয়েছে

প্রশ্ন :-  ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন কারা ? 

উত্তর:-  আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময় এদেশে আসা গ্রিকরা ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন , মতান্তরে খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে পারস্য সম্রাট দারায়ুস ভারতবর্ষকে হিন্দুস্থান আখ্যা দিয়েছিলেন ।

প্রশ্ন:- ভারতকে 'নৃতত্বের জাদুঘর' কে বলেছেন ? 

উত্তর:- ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ ভারতকে 'নৃতত্বের জাদুঘর'  বলেছেন।

প্রশ্ন:-  দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীরা কোন জাতির বংশধর ?

উত্তর:-  দক্ষিণ ভারতের অধিবাসীরা দ্রাবিড় জাতির বংশধর  ।

প্রশ্ন:-   ভারতেরবর্ষে মোঙ্গল জাতির বংশধর কারা ?

উত্তর:-  আসামি, নেপালি, ভুটিয়া, প্রভৃতি মোঙ্গল জাতির বংশধর ।

প্রশ্ন:-   বাঙালিরা কোন জাতির বংশধর ?

উত্তর:-  বাঙালিরা নেগ্রিটো ও নর্ডিক জাতির সংমিশ্রিত বংশধর  ।

প্রশ্ন:-   সাঁওতালরা কোন জাতির বংশধর ?

উত্তর:-  সাঁওতালরা নেগ্রিটো জাতির বংশধর  ।

প্রশ্ন:-  প্রাচীন ভারতের প্রশস্তিমূলক শিলালিপি গুলির নাম করো

উত্তর:-  (ক) গুপ্ত সম্রাট সমুদ্র গুপ্তের এলাহাবাদ প্রশস্তি  (খ) চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলকেশীর আইহোল প্রশস্তি  (গ) গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তের ভিতারি শিলালিপি  (ঘ) গৌতমী বলশ্রী রচিত নাসিক প্রশস্তি

প্রশ্ন:-  কে অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন ?

উত্তর:-  উনিশ শতকের খ্যাতনামা প্রত্নতত্ববিদ জেমস প্রিন্সেপ অশোকের শিলালিপির পাঠোদ্ধার করেন ।

প্রশ্ন:-  'হস্তিগুম্ফা লিপি' থেকে কোন ভারতীয় রাজার কথা জানা যায় ?

উত্তর:-  'হস্তিগুম্ফা লিপি' থেকে  কলিঙ্গরাজ খারবেলের কথা জানা যায় ।

প্রশ্ন:-   বৈদিক সাহিত্যের কোন অংশকে বেদান্ত বলা হয় ?

উত্তর:-  উপনিষদকে বৈদিক সাহিত্যের বেদান্ত বলা হয় ?

প্রশ্ন:-. ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তের তিনটি গিরিপথের নাম লেখো ।

উত্তর:- তিনটি গিরিপথের নাম - খাইবার, বোলান ও গোমাল

প্রশ্ন:-   দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম লেখো ।

উত্তর:- দক্ষিণ ভারতের একটি প্রধান নদীর নাম গোদাবরী

প্রশ্ন:-  ভারতের কোন কোন দিক  সমুদ্র দিয়ে বেষ্টিত ?

উত্তর:- দক্ষিণ-পূর্ব , দক্ষিণ-পশ্চিম , দক্ষিণ দিক সমুদ্র দিয়ে বেষ্টিত ।

প্রশ্ন:-  কার আমলে জুনাগড় লিপি রচিত হয় ?

উত্তর:- শক সম্রাট (মহাক্ষএপ) রুদ্রদামনের আমলে জুনাগড় লিপি রচিত হয় ।

প্রশ্ন:-   কোন শিলালিপি থেকে স্কন্দগুপ্তের হূণ আক্রমণকারীদের পরাজিত করার তথ্য পাওয়া যায় ?

উত্তর:-  ভিতারি শিলালিপি থেকে স্কন্দগুপ্তের হূণ আক্রমণকারীদের পরাজিত করার তথ্য পাওয়া যায় ।

প্রশ্ন:-  এলাহাবাদ প্রশস্তি কার রচনা ?

উত্তর:-  এলাহাবাদ প্রশস্তি সমুদ্র গুপ্তের সভাকবি হরিষেণের রচনা  ।

প্রশ্ন:-   নাসিক প্রশস্তিতে কোন সাতবাহন রাজার কীর্তি বর্ণিত আছে ?

উত্তর:-  নাসিক প্রশস্তিতে সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর কীর্তি বর্ণিত আছে  ।

প্রশ্ন:-  নানাঘাট শিলালিপি থেকে কোন রাজার সম্বন্ধে জানা যায় ?

উত্তর:-  নানাঘাট শিলালিপি থেকে সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণীর সম্বন্ধে জানা যায় ।

প্রশ্ন:-   নানাঘাট শিলালিপি কার সময়ে খোদিত হয় ?

উত্তর:-  সাতবাহন রাজা প্রথম সাতকর্ণীর সময়ে নানাঘাট শিলালিপি খোদিত হয় ।

প্রশ্ন:-   বাণভট্ট কার সভাকবি ছিলেন ?

উত্তর:-  বাণভট্ট হর্ষবর্ধনের সভাকবি ছিলেন ।

প্রশ্ন:-   হর্ষচরিত কার রচনা ?

উত্তর:-  হর্ষচরিত হর্ষবর্ধনের সভাকবি বাণভট্টের রচনা ।

প্রশ্ন:-   বাণভট্টের লেখা একটি জীবন চরিতের নাম লেখো ?

উত্তর:-   বাণভট্টের লেখা একটি জীবন চরিতের নাম হর্ষচরিত  ।

প্রশ্ন:-   রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি কলহন রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   কলহনের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি থেকে কোন অঞ্চলের ইতিহাস জানা যায় ?

উত্তর:-  কলহনের রাজতরঙ্গিনী গ্রন্থটি থেকে কাশ্মীরের ইতিহাস জানা যায় ।

প্রশ্ন:-   অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মন্ত্রী কৌটিল্য বা চাণক্য রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   আইহোল প্রশস্তি কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর সভাকবি রবিকীর্তি  আইহোল প্রশস্তি রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   আইহোল প্রশস্তিতে কোন রাজার কীর্তি বর্ণনা করা আছে ?

উত্তর:-  আইহোল প্রশস্তিতে চালুক্যরাজ দ্বিতীয় পুলাকেশীর কীর্তি বর্ণনা করা আছে ।

প্রশ্ন:-   মুদ্রারাক্ষস কার রচনা ?

উত্তর:-  মুদ্রারাক্ষস গুপ্তযুগের লেখক-কবি বিশাখাদত্তের রচনা ।

প্রশ্ন:-  ভারতের পুরাণের সংখ্যা কয়টি ? এদের মধ্যে তিনটি পূরাণের নাম লেখো ।

উত্তর:- পূরাণের সংখ্যা আঠারোটি । এদের মধ্যে তিনটি হল - বিষ্ণু পুরাণ, বায়ু পূরাণ, মৎস পূরাণ

প্রশ্ন:-  প্রাচীন ভারতীয় জাতিগোষ্ঠিকে প্রধানত কয়টি শ্রেণীতে বিভাক্ত করা যায় ?

উত্তর:- প্রাচীন ভারতীয় জাতিগোষ্ঠিকে প্রধানত চারটি শ্রেণীতে বিভাক্ত করা যায় - যথা :- (ক) আর্য জাতি   (খ) দ্রাবিড় জাতি   (গ) নেগ্রিটো জাতি   (ঘ)  মঙ্গোলীয় জাতি ।

প্রশ্ন;- কারা নর্ডিক নামে পরিচিত ?

উত্তর:- আর্যরা নর্ডিক নামে পরিচিত ।

প্রশ্ন:-  আর্যজাতির বংশধর কারা ?

উত্তর:-  কাশ্মিরী, পাঞ্জাবি প্রভৃতি আর্যজাতির বংশধর ।

প্রশ্ন:-  রাজপুতরা কোন জাতির বংশধর ?

উত্তর:- রাজপুতরা হূন জাতির বংশধর ।

প্রশ্ন:- বুদ্ধচরিতের রচয়িতা কে  ?

উত্তর:- কুষাণ যুগের বৌদ্ধ দার্শনিক অশ্বঘোষ  বুদ্ধচরিত রচনা করেন  ।

প্রশ্ন:-   গীতগোবিন্দ কাব্য কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  কবি জয়দেব গীতগোবিন্দ কাব্য রচনা করেন

প্রশ্ন:-  গৌরবাহ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?

উত্তর:- বাকপতি রাজ গৌরবাহ গ্রন্থের রচয়িতা 

প্রশ্ন:-  মহাকবি কালিদাসের লেখা উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ গুলির নাম লেখো

উত্তর:- মহাকবি কালিদাসের লেখা  কাব্যগ্রন্থ গুলির মধ্যে 'অভিজ্ঞানম শকুন্তলম', 'মেঘদূত', 'মালবিকা' প্রভৃতি  উল্লেখযোগ্য ।

প্রশ্ন:-  সিংহলের বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ গুলির মধ্যে দুটির নাম লেখো

উত্তর:-  দীপবংশ ও মহাবংশ  ।

প্রশ্ন:- ইন্ডিকা কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক্দূত মেগাস্থিনিস ইন্ডিকা রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-  কোন বিদেশী লেখকের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ?

উত্তর:-  চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক দূত মেগাস্থিনিসের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ।

প্রশ্ন:- সন্ধ্যাকর নন্দী কে ছিলেন ?

উত্তর:-  রামচরিত গ্রন্থের রচয়িতা ছিলেন সন্ধ্যাকর নন্দী ।

প্রশ্ন:-   আইন-ই-আকবরি কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  আবুল ফজল আইন-ই-আকবরি রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-  প্লিনি রচিত গ্রন্থটির নাম কী ?

উত্তর:-  প্লিনি রচিত গ্রন্থটির নাম ন্যাচারালিস হিস্টোরিয়ো । প্রথম শতাব্দিতে রচিত এই গ্রন্থ থেকে ভারতের সঙ্গে রোমান সাম্রাজ্যের বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিচয় পাওয়া যায় ।

প্রশ্ন:-  তহকিক-ই-হিন্দ  কার লেখা ?

উত্তর:-  তহকিক-ই-হিন্দ-এর লেখক আরব ঐতিহাসিক আল বেরুনী  ।

প্রশ্ন:-  রামচরিত গ্রন্থতি কে রচনা করেন ?

উত্তর:- রামচরিত গ্রন্থতি সন্ধ্যাকর নন্দী রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-   রামচরিত মানস কে রচনা করেন ?

উত্তর:-  কবি তুলসীদাস  'রামচরিত মানস' রচনা করেন ।

প্রশ্ন:-  আলবেরুনীর প্রকৃত নাম কী ?  তাঁর গ্রন্থের নাম কী  ?

উত্তর:-  আলবেরুনীর প্রকৃত নাম  আবু রিহান ।  তাঁর গ্রন্থের নাম তহকিক-ই-হিন্দ ।

প্রশ্ন:-  প্রাচীন কালের দুই জন রোমান লেখকের নাম লেখো

উত্তর:-  প্রাচীন কালের দুই জন রোমান লেখকের নাম প্লুটার্ক ও প্লিনি ।

*****

Related Items

মুঘল যুগে ওলন্দাজ বণিকদের কার্যকলাপ

সপ্তদশ শতকের গোড়া থেকেই ওলন্দাজ ও ইংরেজ বণিকেরা এশীয় বাণিজ্যে অংশগ্রহণ করতে থাকে । গোড়ার দিকে এরা পর্তুগিজদের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে ইন্দোনেশিয়া ও পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী ছিল । কিন্তু এরা অচিরেই বুঝতে পারে যে, মশলা ...

মুঘল যুগে পর্তুগিজ বণিকদের কার্যকলাপ

১৪৯৭-৯৮ খ্রীষ্টাব্দে যখন পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা মালাবার উপকূলে কালিকট বন্দরে অবতরণ করেন, তখন সেই ঘটনার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনুধাবন করার ক্ষমতা ভারতবাসীর ছিল না । ভাস্কো-দা-গামা মালাবার উপকূলে কালিকট বন্দরে অবতরণ করার পর থেকেই ইউরোপের সঙ্গে ...

মুঘল যুগে ভারতের বহির্বাণিজ্য

বহির্বিশ্বে ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যিক লেনদেন ছিল । বিদেশী বণিকরা যেমন ব্যবসার জন্য ভারতে আসত, তেমনই ভারতীয় বণিকেরা, বিশেষত গুজরাটিরা বহির্বাণিজ্যে অংশগ্রহণ করত । ভারত থেকে বস্ত্র, গোল মরিচ, নীল ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রী রপ্তানি হত । ভারতে আমদানি হত ...

মুঘল যুগে ভারতের আভ্যন্তরীণ বাণিজ্য

মুঘল আমলে দেশে শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হওয়ায়, রাস্তাঘাট ও সরাইখানা নির্মাণ এবং পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে আভ্যন্তরীণ ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটেছিল । তা ছাড়া উন্নত মুদ্রানীতি এবং নগদে বেতন প্রদানের ফলে একদিকে যেমন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় টাকা ...

মুঘল যুগে ভারতের অকৃষি নির্ভর শিল্প

অকৃষি শিল্প উৎপাদনের একটা বড় অংশ ছিল বিলাসদ্রব্য । সাধারণ মানুষের চাহিদা কম ছিল । বিলাসদ্রব্য নির্মাণের জন্য সরকারি কারখানা বা কর্মশালা ছিল । তবু তার বেশির ভাগ তৈরি হত স্বাধীন কারিগর ও শিল্পীর বাড়িতে । রান্নাবান্না ও ঘর গেরস্থালীর কাজে লোহা ও তামার তৈরি জিনিসপত্র ...