রাজশক্তির উত্থান : বিম্বিসার থেকে গুপ্তযুগ

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 16:31

রাজশক্তির উত্থান (The Growth of kingship) :

আর্য সভ্যতা বিকাশের পর থেকে প্রায় এক হাজার বছরের রাজনৈতিক ইতিহাস খুবই অস্পষ্ট । খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে ভারত ইতিহাসের একটা মোটামুটি ধারাবাহিক বিবরণ পাওয়া যায় । ভারতের ইতিহাসে যখনই কোনো শক্তিশালী রাজবংশের আবির্ভাব ঘটেছে, তখনই রাজনৈতিক ঐক্য স্থাপিত হয়েছিল । কিন্তু তার পতনের সঙ্গে সঙ্গে সেই ঐক্যের অবসানে আঞ্চলিক শক্তির বিকাশ ঘটেছিল । কিন্তু নতুন আর এক শক্তিশালী রাজবংশের অভ্যুত্থান আঞ্চলিক শক্তিগুলির বিনাশ ঘটিয়ে ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল । তাই ঐক্য ও অনৈক্য ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের প্রধান বৈশিষ্ট্য ।

রাজশক্তির উত্থান (Growth of kingship)

ষোড়শ মহাজনপদ (Sixteen Mahajanapadas) :

মগধের উত্থান (Rise of Magadha) : পরপর চারটি শক্তিশালী রাজবংশের ধারবাহিক রাজত্ব মগধের উত্থান সম্ভব করেছিল । সেই চারটি রাজবংশ হল-  (১) হর্ষঙ্ক বংশ, (২) শিশুনাগ বংশ, (৩) নন্দ বংশ ও (৪) মৌর্য বংশ ।

(১) হর্ষঙ্ক বংশ : 

(২) শৈশুনাগ বংশ : 

(৩) নন্দ বংশ- মহাপদ্মনন্দ :

মগধের উত্থানের কারণ (Causes of the rise of Magadha) :

(৪) মৌর্যবংশ (Maurya Empire)

চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য (Chandragupta Maurya) : 

রাজ্যবিস্তার :

মৌর্য শাসনব্যবস্থা (Maurya Administration) :

অশোক (আনুমানিক ২৭৩ - ২৩২ খ্রি. পূ. ) : 

(১) কলিঙ্গযুদ্ধ জয় :

(২) অশোকের ধর্ম : 

(৩) অশোকের ধর্মপ্রচার : 

(৪) অশোকের জনহিতকর কাজ :

(৫) ইতিহাসে অশোকের স্থান :

মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন (Decline of the Mauryas) :

কুষাণ সাম্রাজ্য

আদি ইতিহাস : 

কণিষ্ক : 

(১) রাজ্যজয় :

(২) ভারতের বাইরে সাম্রাজ্য বিস্তার :

(৩) ধর্মমত : 

(৪) শিল্প ও সংস্কৃতি : 

(৫) কৃতিত্ব :

কুষাণ সাম্রাজ্যের পতন :

সাতবাহন সাম্রাজ্য (Satabahanas dynasty)

আদি পরিচয় ও সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা :

গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী (১০৬-১৩০) :

(ক) রাজ্যজয় :

(খ) মূল্যায়ন : 

গৌতমীপুত্র পরবর্তী রাজারা : 

গুপ্ত সাম্রাজ্য (Gupta dynasty)

প্রথম চন্দ্রগুপ্ত (৩১৯/২০-৩৩৫) :

সমুদ্রগুপ্ত (৩৩৫-৩৮০) :

(১) সমুদ্রগুপ্তের রাজ্যজয় ও সাম্রাজ্য সীমা :

(২) সমুদ্রগুপ্তের কৃতিত্ব :

দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত (৩৮০-৪১৫) : 

(১) রাজ্যজয় নীতি : 

(২) বিক্রমাদিত্য বতর্ক :

(৩) মূল্যায়ন :

পরবর্তী গুপ্তরাজন্যবর্গ :

গুপ্তসাম্রাজ্যের পতনের কারণ (Cause of decline of Gupta dynasty) :

*****

Related Items

মিরজাফর (Mir Jafar)

চক্রান্ত, শঠতা ও বিশ্বাসঘাতকতার পথ ধরে বাংলার মসনদ দখল করলেও মিরজাফর গোড়া থেকেই তাঁর অসহায় এবং অক্ষম অবস্থার কথা বুঝতে পেরেছিলেন । আভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সমস্যার চাপে তিনি ইংরেজদের উপর নির্ভরশীল ছিলেন । তাঁর বিরুদ্ধে যে সব বিদ্রোহ হয়েছিল ...

নবাব সিরাজের সাফল্য ও ব্যর্থতা এবং পলাশির যুদ্ধের গুরুত্ব

প্রথমদিকে সিরাজ-উদ-দৌলার সাফল্য ছিল আশাতিত । তিনি বিনা রক্তপাতে মাসি ঘসেটি বেগমকে মুর্শিদাবাদ প্রাসাদে নজরবন্দি করেন । অপর প্রতিদ্বন্দ্বী আলিবর্দি খানের দ্বিতীয় কন্যার পুত্র পূর্ণিয়ার নবাব সৌকত জঙ্গকে মনিহারির যুদ্ধে পরাজিত করে সিংহাসন নিষ্কণ্টক করেন । তার আগেই তিনি ...

সিরাজ-উদ-দৌলা ও পলাশির যুদ্ধ

পলাশির যুদ্ধের দুটি দিক ছিল । (১) ইংরেজদের সঙ্গে সিরাজের বিরোধ ও (২) বাংলার মসনদ দখলে মিরজাফরের উচ্চাকাঙ্খা । সিরাজের সঙ্গে ইংরেজদের সংঘর্ষের জন্য ইংরেজ ঐতিহাসিকরা সিরাজকেই দায়ী করেছেন । তাঁদের মতে, সিরাজের অহমিকা ও দম্ভ, অপরিমিত ...

বাংলার রাজনৈতিক পট পরিবর্তন

বাংলার রাজনৈতিক পট পরিবর্তন :- কর্ণাটকে যখন ইঙ্গ-ফরাসি দ্বন্দ্ব চলছিল, মোটামুটি প্রায় সেই সময় বাংলায় রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হচ্ছিল । ১৭৫৭ খ্রীষ্টাব্দ থেকে ১৭৬৫ খ্রীষ্টব্দের মধ্যে বাংলার কর্তৃত্ব স্বাধীন নবাবদের হাত থেকে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে চলে যায় ...

তৃতীয় কর্ণাটকের যুদ্ধ

সপ্তবর্ষব্যাপী যুদ্ধের সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও ইঙ্গ-ফরাসি প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয় । কিন্তু ডুপ্লের মতো কোন যোগ্য নেতার অনুপস্থিতিতে ফরাসিরা যথেষ্ট দুর্বল হয়ে পড়েছিল । এই সময়ে কর্ণাটকে যুদ্ধের দায়িত্বে ছিলেন লালি । কিন্তু সহকর্মীদের সঙ্গে তাঁর ব্যবহার ভালো ছিল না । ফলে ফরাসিদের মধ্যে ...