বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - বহির্জাত প্রক্রিয়া (Exogenetic forces)
মাধ্যমিকের নমুনা বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর :-
১. যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের ওপর কাজ করে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায়, তাকে বলে— [মাধ্যমিক -২০১৭]
(ক) বহির্জাত প্রক্রিয়া (খ) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া (গ) গিরিজনি আলোড়ন (ঘ) মহিভাবক আলোড়ন ।
২. লবণযুক্ত শিলাস্তরের ওপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল— [মাধ্যমিক -২০১৭]
(ক) অবঘর্ষ ক্ষয় (খ) ঘর্ষণ ক্ষয় (গ) জলপ্রবাহ ক্ষয় (ঘ) দ্রবণ ক্ষয় ।
৩. শুষ্ক অঞ্চলে গিরিখাতকে বলা হয়— [মাধ্যমিক -২০১৮]
(ক) ক্যানিয়ন (খ) 'V' আকৃতির উপত্যকা (গ) মন্থকূপ (ঘ) ধান্দ ।
৪. পাখির পায়ের মতো আকৃতির বদ্বীপ দেখা যায়— [মাধ্যমিক - ২০১৮]
(ক) নিলনদের মোহানায় (খ) সিন্ধুনদের মোহানায় (গ) মিসিসিপি-মিসৌরি নদীর মোহানায় (ঘ) হোয়াংহো নদীর মোহানায় ।
৫. যে প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, তাকে বলে— [মাধ্যমিক -২০১৯]
(ক) আরোহণ প্রক্রিয়া (খ) অবরোহণ প্রক্রিয়া (গ) আবহবিকার প্রক্রিয়া (ঘ) নগ্নীভবন প্রক্রিয়া
৬. পার্বত্য হিমবাহের পৃষ্ঠদেশে সৃষ্ট গভীর ফাটলগুলিকে বলে— [মাধ্যমিক -২০১৯]
(ক) নুনাটাক (খ) ক্রেভাস (গ) অ্যারেট (ঘ) সার্ক
*********************
মাধ্যমিকের সম্ভাব্য বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর :-
১. বহির্জাত প্রক্রিয়াগুলির মধ্যে সবথেকে বেশি প্রভাব বিস্তার করে —
(ক) নদী (খ) বায়ু (গ) হিমবাহ (ঘ) সমুদ্রতরঙ্গ ।
২. প্লাবন সমভূমি যে প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হয় তা হল—
(ক) আরোহণ (খ) অবরোহণ (গ) অবঘর্ষ (ঘ) নগ্নীভবন ।
৩. বহির্জাত প্রক্রিয়া হল —
(ক) আকস্মিক প্রক্রিয়া (খ) ধীর প্রক্রিয়া (গ) আকস্মিক ও ধীর প্রক্রিয়া (ঘ) কোনোটিই নয় ।
৪. শিলাচূর্ণ অপসারিত হয়ে নীচু অঞ্চলগুলিতে সঞ্চিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয়—
(ক) আরোহণ (খ) অবরোহণ (গ) পুঞ্জক্ষয় (ঘ) পর্যায়ন ।
৫. বহির্জাত শক্তি নয় এমন এক শক্তি হল—
(ক) নদীপ্রবাহ (খ) অগ্ন্যুদগম (গ) বায়ুপ্রবাহ (ঘ) সমুদ্রতরঙ্গ ।
৬. বিভিন্ন প্রকার প্রাকৃতিক শক্তির দ্বারা ক্ষয়জাত পদার্থের সঞ্চয় বা অবক্ষেপণের ফলে ভূমিভাগের নীচু অংশ ভরাট হয়ে ক্রমশ উঁচু হলে তাকে বলে—
(ক) আরোহণ প্রক্রিয়া (খ) অবরোহণ প্রক্রিয়া (গ) পর্যায়ন (ঘ) পুঞ্জিত স্খলন ।
৭. যে প্রক্রিয়ায় ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয়ের মাধ্যমে ভূমিরূপের সামঞ্জস্য তৈরি করে, তা হল—
(ক) পর্যায়ন (খ) ক্ষয়ীভবন (গ) আবহবিকার (ঘ) নগ্নীভবন ।
৮. বহির্জাত প্রক্রিয়ায় শক্তির মূল উৎস হল—
(ক) সূর্য (খ) নদী (গ) বায়ু (ঘ) হিমবাহ ।
৯. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতার হ্রাস ঘটে তা হল—
(ক) আরোহণ (খ) অবরোহণ (গ) পর্যায়ন (ঘ) আবহবিকার ।
১০. আবহবিকার পুঞ্জিতক্ষয় ও ক্ষয়ীভবনকে একত্রে বলে—
(ক) মহীভাবক প্রক্রিয়া (খ) গিরিজনি প্রক্রিয়া (গ) অঙ্গারযোজন (ঘ) নগ্নীভবন ।
১১. যে ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের বহির্ভাগের আকার বা রূপের পরিবর্তন হয় তাকে বলে—
(ক) বহির্জাত প্রক্রিয়া (খ) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া (গ) পর্যায়ন (ঘ) ক্ষয়ীভবন ।
১২. পর্যায়ন শক্তি বলা হয়—
(ক) বহির্জাত বলকে (খ) অন্তর্জাত বলকে (গ) অপার্থিব বলকে (ঘ) কোনোটিই নয় ।
১৩. অবরোহন প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ হল—
(ক) আবহবিকার (খ) ভূমিকম্প (গ) অগ্নুৎপাত (ঘ) উল্কাপাত ।
১৪. অবরোহন প্রক্রিয়ায় প্রাকৃতিক শক্তির ক্ষয়কাজের শেষ সীমা হল—
(ক) পর্বত (খ) মালভূমি (গ) সমভূমি (ঘ) সমুদ্রপৃষ্ঠ ।
১৫. অনেক সময় আলগা মাটি ও শিলাস্তুপ অভিকর্ষ বলের টানে ভূমির ঢাল বরাবর নীচে নেমে এলে তাকে বলে—
(ক) ক্ষয়ীভবন (খ) পুঞ্জক্ষয় (গ) অবরোহণ (ঘ) আরোহণ ।
১৬. যে প্রক্রিয়ায় বিচূর্ণীত শিলা অপসারিত হয়ে ওই অঞ্চলের উচ্চতার অবনমন ঘটায় তাকে বলে—
(ক) অবরোহণ (খ) আবহবিকার (গ) আরোহণ (ঘ) পুঞ্জিতক্ষয় ।
১৭. অন্তর্জাত শক্তির ফলে গঠিত একটি ভূমিরূপ—
(ক) বদ্বীপ (খ) এসকার (গ) চ্যুতি (ঘ) গৌর ।
১৮. আরোহণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট ভূমিরূপ হল—
(ক) ঝুলন্ত উপত্যকা (খ) ইনসেলবার্জ (গ) বদ্বীপ (ঘ) মন্থকূপ ।
১৯. ক্ষয়ীভবন হল একটি—
(ক) গতিশীল প্রক্রিয়া (খ) মহাজাগতিক প্রক্রিয়া (গ) ধীর প্রক্রিয়া (ঘ) স্থিতিশীল প্রক্রিয়া ।
২০. ভূমিঢালের ক্রমশ পরিবর্তন ঘটে—
(ক) আরোহণ প্রক্রিয়ায় (খ) অবরোহণ প্রক্রিয়ায় (গ) অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় (ঘ) পর্যায়ন প্রক্রিয়ায় ।
২১. পর্যায়ন বা ক্রমায়ন শক্তি হল ভূপৃষ্ঠের—
(ক) বাইরে সৃষ্ট (খ) অভ্যন্তরে সৃষ্ট (গ) উভয়ই (ঘ) কোনোটিই নয় ।
২২. যে প্রক্রিয়ায় শিলাস্তরের উপরিভাগের শিলাচূর্ণ পরিবহণের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন করে না—
(ক) পর্যায়ন (খ) স্তুপীকরণ (গ) ক্ষয়সাধন (ঘ) আবহবিকার ।
২৩. গাঙ্গেয় বদ্বীপ যে প্রক্রিয়ার ফল, তা হল—
(ক) আরোহণ (খ) অবরোহণ (গ) পর্যায়ন (ঘ) আবহবিকার ।
২৪. নগ্নীভবন বলতে সঠিক কোন প্রক্রিয়াটিকে বোঝায় ?
(ক) অবরোহণ (খ) আরোহণ (গ) পর্যায়ন (ঘ) সমতলীকরণ ।
২৫. স্থিতিশীল প্রাকৃতিক শক্তিটি হল—
(ক) বায়ুর চাপ (খ) নদী (গ) হিমবাহ (ঘ) বায়ুপ্রবাহ ।
২৬. সমুদ্র জলতলের সাপেক্ষে ভূমির সমউচ্চতার সাধারণ তল গঠনের প্রক্রিয়াকে বলে—
(ক) অবরোহণ (খ) আরোহণ (গ) জৈবিক প্রক্রিয়া (ঘ) পর্যায়ন ।
২৭. খোলা প্রশস্ত নদীর মোহানাকে বলে —
(ক) বদ্বীপ (খ) খাঁড়ি (গ) প্লাবনভূমি (ঘ) ক্যানিয়ন ।
২৮. পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত হল ভেনিজুয়েলার —
(ক) নায়াগ্রা (খ) সাল্টো অ্যাঞ্জেল (গ) যোগ (ঘ) শিবসমুদ্রম ।
২৯. কাসপেট বদ্বীপ যে নদীর মোহানায় দেখা যায় —
(ক) ইয়াংসি কিয়াং (খ) এব্রো (গ) নিল (ঘ) সিন্ধু ।
৩০. ভারতের নায়াগ্রা নামে পরিচিত —
(ক) মার্বেল (খ) চিত্রকূট (গ) দশম (ঘ) সরাবতী
৩১. নদীবাহিত নুড়ি, বোল্ডার নদীর গতির সঙ্গে গতিপ্রাপ্ত হয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে নদীর তলদেশে ক্ষয় করার প্রক্রিয়াকে বলে—
(ক) জলপ্রবাহ (খ) অবঘর্ষ (গ) ঘর্ষণ (ঘ) দ্রবণ ক্ষয় ।
৩২. পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ —
(ক) মিসিসিপি বদ্বীপ (খ) গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ (গ) সিন্ধু বদ্বীপ (ঘ) নীল নদের বদ্বীপ
৩৩. লোহাচড়া, নিউমুর, ঘোড়ামারা দ্বীপগুলি সমুদ্রে নিমজ্জিত হওয়ার কারণ —
(ক) বিশ্ব উষ্ণায়ন (খ) সুন্দরবনের বদ্বীপ অঞ্চলের ভূমির অবনমন (গ) বনহরণ, শিল্পায়ন ও নগরায়ন (ঘ) এদের কোনোটিই নয় ।
৩৪. পৃথিবীর বৃহত্তম জলপ্রপাত —
(ক) নায়াগ্রা জলপ্রপাত (খ) স্ট্যানলি জলপ্রপাত (গ) অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত (ঘ) ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত ।
৩৫. গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন রয়েছে —
(ক) আমাজন নদীতে (খ) মিসিসিপি নদীতে (গ) কলোরাডো নদীতে (ঘ) গঙ্গা নদীতে ।
৩৬. বদ্বীপ দেখতে যে গ্রিক অক্ষরের মত তা হল —
(ক) 'ব' (খ) Δ (গ) Ω (ঘ) □ ।
৩৭. নদীপ্রবাহের শেষ সীমা হয় —
(ক) হ্রদ (খ) সমুদ্রতল (গ) পার্বত্য অঞ্চল (ঘ) মোহানা ।
৩৮. নদীর পার্শ্বক্ষয়ের ফলে যে আকৃতির উপত্যকার সৃষ্টি হয় —
(ক) 'I' -আকৃতির উপত্যকা (খ) 'V' -আকৃতির উপত্যকা (গ) 'U' -আকৃতির উপত্যকা (ঘ) 'Ω' -আকৃতির উপত্যকা
৩৯. 'Vanishing Islands' -এর উদাহরণ নয় —
(ক) লোহাচড়া (খ) বেডশোর্ড (গ) সাগরদ্বীপ (ঘ) তালপট্টি ।
৪০. জলপ্রপাত সৃষ্টি হয় —
(ক) 'I" আকৃতির উপত্যাকায় (খ) 'V' আকৃতির উপত্যকায় (গ) ঝুলন্ত উপত্যকায় (ঘ) 'U' আকৃতির উপত্যাকায় ।
৪১. নাইজার নদীর বদ্বীপ -এর আকৃতি হল —
(ক) ত্রিকোণাকার (খ) হুকের আকার (গ) পাখির পায়ের আকার (ঘ) ধনুকের আকার
৪২. আবহবিকার যে প্রক্রিয়ার অঙ্গ তা হল—
(ক) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া (খ) বহির্জাত প্রক্রিয়া (গ) মহাজাগতিক প্রক্রিয়া (ঘ) মানবিক প্রক্রিয়া ।
৪৩. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় শেষ 'ক্ষয়সীমা' রয়েছে—
(ক) হুগলি (খ) পুরুলিয়া (গ) বাঁকুড়া (ঘ) পূর্ব মেদিনীপুর ।
৪৪. আরোহণ প্রক্রিয়ায় উচ্চ অক্ষাংশে ও উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে সৃষ্ট ভূমিরূপ হল—
(ক) কেম (খ) রসে মতানে (গ) সমপ্রায় ভূমি (ঘ) স্বাভাবিক বাঁধ ।
৪৫. কোন পদ্ধতিতে অসমতল ভূপৃষ্ঠে বালিকণার সঞ্চয় ঘটে—
(ক) সেডিমেন্টন (খ) এনক্রোচমেন্ট (গ) অ্যাকশন (ঘ) ডেনুডেশন ।
৪৬. জলপ্রপাতের জল প্রবলবেগে যেখানে পড়ে সেখানে বুদবুদজনিত ক্ষতের ফলে সৃষ্ট বিশালাকার হাঁড়ির মতো গর্তকে কি বলে ?
(ক) মন্থকূপ (খ) ফিয়র্ড (গ) প্রপাতকূপ (ঘ) পলল ব্যজনী ।
৪৭. দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমিকে বলে —
(ক) নদীর উৎস (খ) দোয়াব (গ) জলবিভাজিকা (ঘ) জলপ্রপাত ।
৪৮. পললশঙ্কু গঠিত হয় বা দেখা যায় —
(ক) পর্বতের উচ্চভাগে (খ) পর্বতের পাদদেশে (গ) বদ্বীপ অঞ্চলে (ঘ) নদীর মধ্যপ্রবাহে ।
৪৯. মন্থকূপ সৃষ্টি হয় যার ক্ষয়কার্যের ফলে —
(ক) নদীর (খ) বায়ুর (গ) হিমবাহের (ঘ) সমুদ্রতরঙ্গের ।
৫০. ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত হল—
(ক) অ্যাঞ্জেল (খ) কুঞ্চিকল (গ) শিবসমুদ্রম (ঘ) ধুঁয়াধর ।
৫১. নদীবক্ষে যে ছোটো ছোটো গর্তের সৃষ্টি হয়, তাকে বলে—
(ক) পলল ব্যজনী (খ) ধান্দ (গ) কেটেল হ্রদ (ঘ) মন্থকূপ ।
৫২. দুটি নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল হল—
(ক) দোয়াব (খ) নদীসঙ্গম (গ) নদীখাত (ঘ) ধারণ অববাহিকা ।
৫৩. মন্থকূপ গঠিত হয়—
(ক) পার্বত্য প্রবাহে (খ) সমভূমি প্রবাহে (গ) বদ্বীপ প্রবাহে (ঘ) পার্বত্য ও সমভুমি প্রবাহে ।
৫৪. নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ বেড়ে গেলে তার বহন ক্ষমতা বাড়ে—
(ক) ৭ গুণ (খ) ২ গুণ (গ) ৬ গুণ (ঘ) ৬৪ গুণ ।
৫৫. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী মধ্যস্থ বদ্বীপ হল—
(ক) সাগরদ্বীপ (খ) ইলহা-দ্য-মারাজো (গ) মাজুলি (ঘ) লাক্ষাদ্বীপ ।
৫৬. নদীর নিক পয়েন্টের মধ্যে সৃষ্টি হয় —
(ক) অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ (খ) প্লাবনভূমি (গ) জলপ্রপাত (ঘ) পলল শঙ্কু ।
৫৭. নীল নদের বদ্বীপটি একটি —
(ক) তীক্ষ্ণগ্র বদ্বীপ (খ) ধনুকাকৃতি বদ্বীপ (গ) পক্ষীপাদ বদ্বীপ (ঘ) পুরোদেশীয় বদ্বীপ ।
৫৮. পাথুরে মরুভূমিকে মিশরে বলা হয়—
(ক) রেগ (খ) সেরির (গ) কুম (ঘ) আর্গ ।
৫৯. বায়ুর যে কার্যের দ্বারা গৌর গঠিত হয়—
(ক) উৎপাটন (খ) ঘর্ষণ ক্ষয় (গ) অবঘর্ষ (ঘ) জলপ্রবাহ ক্ষয় ।
৬০. ভেন্টিফ্যাক্ট গঠিত হয়—
(ক) বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে (খ) নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে (গ) হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে (ঘ) সমুদ্রতরঙ্গের ক্ষয়কার্যের ফলে ।
৬১. বায়ু অপসারণের ফলে সৃষ্ট পৃথিবীর বৃহত্তম গর্তটি হল—
(ক) সম্বর (খ) পুষ্কর (গ) কাতারা (ঘ) বিনহলো ।
৬২. কোনটি মরুকরণে সাহায্য করে না ?
(ক) অতিরিক্ত পশুচারণ (খ) অতিরিক্ত চাষাবাদ (গ) বনভূমি ধ্বংস (ঘ) কাঁটা-ঝোপ জাতীয় বৃক্ষরোপণ ।
৬৩. মাজুলি নদী দ্বীপ তৈরি হয়েছে—
(ক) গঙ্গা নদীর ওপর (খ) পদ্মা নদীর ওপর (গ) ব্রহ্মপুত্র নদীর ওপর (ঘ) আমাজন নদীর ওপর ।
৬৪. ভারতে অবস্থিত একটি জলবিভাজিকা হল—
(ক) মেঘালয় মালভূমি (খ) গারো পাহাড় (গ) মহাকাল পর্বত (ঘ) শুশুনিয়া পাহাড়
৬৫. পার্বত্য অববাহিকায় নদী ও তার উপনদী, শাখানদী যতটুকু অঞ্চল অধিকার করে আছে তা হল—
(ক) নদী অববাহিকা (খ) ধারণ অববাহিকা (গ) জলবিভাজিকা (ঘ) নদী উপত্যকা
৬৬. নদীবর্তনের ধারণা দেন বিজ্ঞানী —
(ক) পার্দে (খ) পাওয়েল (গ) ডেভিস (ঘ) ডারউইন ।
৬৭. প্রবল উত্তাল জলরাশি যখন নীচে নেমে আসে তাকে বলে—
(ক) কাসকেড (খ) ক্যাটারাক্ট (গ) জলপ্রপাত (ঘ) নদীসঙ্গম
৬৮. হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে গঠিত হয়—
(ক) কেটল (খ) কেটল হ্রদ (গ) এসকার (ঘ) রসে মতানে
৬৯. হিমসিঁড়িতে সৃষ্ট হ্রদকে বলে —
(ক) করি হ্রদ (খ)প্যাটার্নস্টার হ্রদ (গ) ফিয়র্ড (ঘ) টার্ন হ্রদ ।
৭০. পর্বতগাত্র ও হিমবাহের মধ্যে যে ফাঁক দেখা যায়, তাকে বলে—
(ক) ক্রেভাস (খ) স্নাউট (গ) হিমদ্রোণী (ঘ) বার্গস্রুন্ড ।
৭১. ভারতের হিমালয় পর্বতের একটি পার্বত্য হিমবাহ হল—
(ক) রুপাল (খ) সিয়াচেন (গ) হিসপার (ঘ) জেমু
৭২. মহাদেশীয় হিমবাহের বরফমুক্ত পর্বতশৃঙ্গকে বলে—
(ক) পিরামিড চূড়া (খ) হিমশৈল (গ) নুনাটাকস (ঘ) হিমদ্রোণী
৭৩. কোনটি জলচক্রের অংশ নয় —
(ক) বাষ্পীভবন (খ) ঘনীভবন (গ) অধঃক্ষেপণ (ঘ) হিমবাহ গলন ।
৭৪. চুনাপাথরযুক্ত অঞ্চলে নদী মূলত যে প্রক্রিয়ায় ক্ষয় করে তা হল—
(ক) জলপ্রবাহ ক্ষয় (খ) অবঘর্ষ (গ) দ্রবণ (ঘ) ঘর্ষণ ।
৭৫. প্রদত্ত ভারতের যে পর্বতে অতি সুগভীর গিরিখাত দেখা যায় —
(ক) আরাবল্লি পর্বত (খ) পশ্চিমঘাট পর্বত (গ) পূর্বঘাট পর্বত (ঘ) হিমালয় পর্বত ।
৭৬. ভারতের হিমালয় পর্বতমালা কীসের উদাহরণ ?
(ক) ধারণ অববাহিকা (খ) জলবিভাজিকা (গ) নদী উপত্যকা (ঘ) নদী অববাহিকা
৭৭. নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্চয়কে বলা হয়—
(ক) পুল (খ) বিন্দু বার (গ) প্লাঞ্জপুল (ঘ) কাসকেড ।
৭৮. বায়ুর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট সমভূমিকে বলে—
(ক) প্লাবনভূমি (খ) লোয়েস সমভূমি (গ) বহিঃবিধৌত সমভূমি (ঘ) বদ্বীপ সমভূমি ।
৭৯. থর মরু অঞ্চলে বায়ুর অপসারণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট নীচু জায়গাকে বলে—
(ক) ধান্দ (খ) মরুদ্যান (গ) কাতারা (ঘ) আর্গ ।
৮০. মেসা আরও ক্ষয়ে গিয়ে তৈরি হয়—
(ক) জিউগেন (খ) বিউটি (গ) ইনসেলবার্জ (ঘ) ইয়ারদাঙ ।
৮১. 'মাশরুম রক' বলা হয়—
(ক) গৌরকে (খ) ইয়ারদাঙকে (গ) ইনসেলবার্জকে (ঘ) জিউগেনকে ।
৮২. ফ্রান্সে লোয়েস সমভূমি কে বলে—
(ক) লিমন (খ) অ্যাডোব (গ) লস (ঘ) হোয়াংতু ।
৮৩. ঝুলন্ত উপত্যকায় গড়ে ওঠে—
(ক) জলপ্রপাত (খ) পলল শঙ্কু (গ) মন্থকূপ (ঘ) গিরিখাত
৮৪. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট উলটানো নৌকার ন্যায় ভূমিরূপ হল—
(ক) রসে মতানে (খ) কেম (গ) কেটল (ঘ) ড্রামলিন
৮৫. গঙ্গোত্রীর কাছে নীলকন্ঠ শৃঙ্গ একটি —
(ক) ইনসেলবার্জ (খ) ক্রেভাস (গ) মোনাডনক (ঘ) পিরামিড চূড়া -এর উদাহরণ ।
৮৬. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ পার্বত্য হিমবাহটি হল —
(ক) হুবার্ড (খ) সিয়াচেন (গ) মেসার্ভ (ঘ) কোযারেক
৮৭. সমুদ্র উপকূল সংলগ্ন আংশিক জলপূর্ণ গিরিখাতকে বলা হয়—
(ক) ফিয়ার্ড (খ) হিমদ্রোণী (গ) করি (ঘ) ঝুলন্ত উপত্যকা
৮৮. পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহ কোনটি ?
(ক) ল্যামবার্ট (খ) ক্রেভাস (গ) জ্যাকোবসাভোঁ (ঘ) কোয়ারেক
৮৯. কেটল হ্রদ গড়ে ওঠে কোথায় ?
(ক) পলল ব্যজনীতে (খ) বহিঃবিধৌত সমভূমিতে (গ) লোয়েস সমভূমিতে (ঘ) বাজাদা সমভূমিতে
৯০. হিমবাহ দ্বারা পর্বতের পাদদেশে সঞ্চয়কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ হল—
(ক) ফিযর্ড (খ) গ্রাবরেখা (গ) রসে মতানে (ঘ) এসকার
৯১. হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে প্রান্ত গ্রাবরেখায় সৃষ্ট ত্রিকোণাকার ভূমিকে কি বলে ?
(ক) পলল ব্যজনী (খ) কেম (গ) কেটল (ঘ) ড্রামলিন
৯২. হিমবাহের কোন কার্যের ফলে ফিয়র্ড উপকূল গড়ে ওঠে ?
(ক) ক্ষয় কার্য (খ) সঞ্চয় কার্য (গ) বহন কার্য (ঘ) ক্ষয় ও সঞ্চয় কার্য
৯৩. পর্বতের পাদদেশের হিমবাহকে কি বলে ?
(ক) উপত্যকা হিমবাহ (খ) বরফের চাদর (গ) পিডমন্ট হিমবাহ (ঘ) নুনাটাকস ।
৯৪. ভিস হর্ণ পিরামিড চূড়া অবস্থিত—
(ক) ফ্রান্সে (খ) সুইজারল্যান্ডে (গ) ভারতে (ঘ) নেপালে
৯৫. কোন যুগে পৃথিবীর অধিকাংশ অঞ্চল হিমাবাহে ঢাকা ছিল ?
(ক) জুরাসিক (খ) প্লিস্টোসিন (গ) টার্সিয়ারি (ঘ) ক্রিটেসিয়াস
৯৬. ফিয়র্ডের দেশ বলা হয় —
(ক) রাশিয়া (খ) নরওয়ে (গ) সুইডেন (ঘ) ফিনল্যান্ড ।
৯৭. করি নামক ভূমিরূপকে ফরাসি ভাষায় কি বলে ?
(ক) এরিটি (খ) সার্ক (গ) ফিয়র্ড (ঘ) গ্রাবরেখা
৯৮. পৃথিবীর বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহটি কোন পর্বতের পাদদেশে দেখা যায় ?
(ক) আলাস্কা পর্বত (খ) গ্রেট ডিভাইডিং পর্বত (গ) ইলিয়াস পর্বত (ঘ) ভারখয়ানস্ক পর্বত
৯৯. বহিঃবিধৌত সমভূমিতে বরফের চাঁই গলে গিয়ে যে গহ্বর সৃষ্টি হয় তা হল—
(ক) এসকার (খ) কেম (গ) ড্রামলিন (ঘ) কেটল
১০০. এরিটি বা আরেৎ ভূমিরূপ গঠিত হয়—
(ক) বায়ুর কাজের ফলে (খ) নদীর কাজের ফলে (গ) হিমবাহের কাজের ফলে (ঘ) বায়ু ও জলধারার মিলিত কাজের ফলে
*******