পদার্থ ও শক্তি (Matter and Energy)

Submitted by arpita pramanik on Thu, 09/03/2020 - 17:09

পদার্থ ও শক্তি (Matter and Energy)

প্রকৃতিতে দুটি ভিন্ন বিষয়ের অস্তিত্ব আমরা বুঝতে পারি একটি জড় বা পদার্থ (matter) এবং অন্যটি হল শক্তি (energy) ।

পদার্থ (Matter) : যা ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য, যা কিছুটা স্থান দখল করে, যার ওজন আছে এবং বলপ্রয়োগের সাহায্যে যার স্থির বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তন করা যায়, তাকেই পদার্থ বলে ।

যেমন  চেয়ার, টেবিল, ইট, বালি, খাতা, পেন্সিল ইত্যাদি ।

পদার্থের নির্দিষ্ট পরিমাণকে বস্তু বলে । যেমন প্লাস্টিক দিয়ে জলের বালতি, মগ তৈরি করা হয় সুতরাং জলের বালতি, মগ হল বস্তু কিন্তু এগুলির উপাদান প্লাস্টিক হল পদার্থ অর্থাৎ বস্তু যে উপাদানে তৈরি হয় তাকে জড় বা পদার্থ বলে । পৃথিবীতে জড়বস্তু এবং সজীব বস্তু এই দুই ধরনের বস্তু আমরা দেখতে পাই ।

ভর এবং ভার বা ওজন :

বস্তুর ভার বা ওজন নির্ণয় :

ভরের নিত্যতা সূত্র বা পদার্থের অবিনাশিতা সূত্র :

শক্তির বিভিন্ন রূপ :

শক্তির নিত্যতা সূত্র :

শক্তির রূপান্তর :

সূর্যই পৃথিবীর শক্তির প্রধান উৎস :

*****

Comments

Related Items

ছোটো প্রশ্নোত্তর : দ্রবণ (Solution)

দ্রবন সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর ও আলোচনা বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষায় আগত প্রশ্নপত্র এবং বিভিন্ন কম্পিটিটিভ এক্সাম এ আগত প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর আলোচনা করা হলো ।

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : কার্য ক্ষমতা ও শক্তি

কার্য ক্ষমতা ও শক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর ও আলোচনা বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষায় আগত প্রশ্নপত্র এবং বিভিন্ন কম্পিটিটিভ এক্সাম এ আগত প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর আলোচনা করা হলো ।

ছোটো প্রশ্নোত্তর : অ্যাসিড, ক্ষারক ও লবণ

অ্যাসিড, ক্ষারক ও লবণ সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর ও আলোচনা বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষায় আগত প্রশ্নপত্র এবং বিভিন্ন কম্পিটিটিভ এক্সাম এ আগত প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর আলোচনা করা হলো ।

গতির প্রকারভেদ (Types of Motion)

গতি বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে । তবে সকল গতিকেই আমরা মূলত দু-ভাগে ভাগ করতে পারি । যথা – চলন গতি বা রৈখিক গতি (Translation) এবং ঘূর্ণন গতি (Rotation)। চলন গতিকে আবার দুভাগে ভাগ করা যায় । যথা – (a) সরল চলন বা সরল রৈখিক গতি এবং (b) বক্রচলন বা বক্ররৈখিক গতি ।

স্থিতি ও গতি (Rest and Motion)

কোনো বস্তু যদি সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে পারিপার্শ্বিক বস্তুসমূহের সাপেক্ষে স্থান পরিবর্তন না করে, তাহলে ওই বস্তুটিকে স্থির বস্তু বলা হয় । আবার কোনো বস্তু যদি সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে পারিপার্শ্বিক বস্তুসমূহের সাপেক্ষে স্থান পরিবর্তন করে,