নিউক্লাইড (Nuclide)

Submitted by arpita pramanik on Tue, 01/08/2013 - 14:27

নিউক্লাইড (Nuclide) :

শুধুমাত্র পারমাণবিক সংখ্যা (বা প্রোটন সংখ্যা) জানা থাকলে মৌলটিকে শনাক্ত করা যায়, কিন্তু ওই মৌলের সমস্থানিক থাকলে তার নিউক্লিয়াসকে শনাক্ত করা যায় না । কারণ একই মৌলের সমস্থানিক পরমাণুগুলির নিউক্লিয়াসগুলিতে প্রোটন সংখ্যা একই থাকলেও নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন হয় । অর্থাৎ মৌলটির সমস্থানিকগুলির ভর সংখ্যা (প্রোটন + নিউট্রন) সংখ্যা আলাদা । সুতরাং, কোনো নিউক্লিয়াসকে শনাক্ত করতে গেলে ওই মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা (Z) ও ভরসংখ্যা (A) জানা দরকার । নির্দিষ্ট পারমাণবিক সংখ্যা (প্রোটন সংখ্যা) ও ভরসংখ্যা (প্রোটন + নিউট্রন) বিশিষ্ট পরমাণুকে নিউক্লাইড বলে । যেমন— 1H1, 1H2, 1H38O168O17, 8O18, 17C35, 17C37,  ইত্যাদির প্রতিটি হল একটি নিউক্লাইড ।

*****

Related Items

কলিচুন (Slaked Lime)

কলিচুন সাদা, গন্ধহীন, অনিয়তাকার একটি অজৈব কঠিন পদার্থ । কলিচুন অনুদ্বায়ী পদার্থ এবং জলে সামান্য দ্রাব্য । উষ্ণতা বৃধিতে এর দ্রাব্যতা কমে যায় । তাই গরম জলের চেয়ে ঠান্ডা জলে কলিচুনের দ্রাব্যতা বেশি হয় । জলে কলিচুন মেশালে ওপরের অংশে যে স্বচ্ছ দ্রবণ পাওয়া যায়, তাকেই ...

Class X Physical Science Study Reference (Old Syllabus)

ভৌত বিজ্ঞান, দশম শ্রেণির জন্য, পরমাণুর গঠন, গ্যাসের ধর্ম, অ্যাভোগাড্রোর প্রকল্প, রাসায়নিক বিক্রিয়া ও রাসায়নিক সমীকরণ, তাপ, আলো : লেন্স ও বিচ্ছুরণ, প্রবাহী তড়িৎবিজ্ঞান, আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান, তড়িৎ চুম্বকত্ব, পর্যায় সারণি, রাসায়নিক বন্ধন, আয়নীয় যোজ্যতা, সমযোজ্যতা ...