নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু ও আজাদ হিন্দ বাহিনী

Submitted by avimanyu pramanik on Thu, 04/12/2012 - 22:37

নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু ও আজাদ হিন্দ বাহিনী (Subhas Bose and his Azad-Hind Fauz) :

সুভাষচন্দ্র বসু এবং তাঁর আজাদ হিন্দ বাহিনীর কার্যকলাপ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক স্মরণীয় অধ্যায় । কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতীছাত্র এবং কৃতবিদ্য আই.সি.এস. সুভাষচন্দ্র বসু ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন । প্রেসিডেন্সি কলেজে অধ্যায়ন কালে ভারত বিদ্বেষী ওটেন সাহেবের উদ্ধত আচরণের প্রতিবাদ করে তিনি ইংরেজ সরকারের প্রতি বিদ্বেষের পরিচয় দিয়েছিলেন । পরে তিনি স্কটিশ চার্চ থেকে দর্শনশাস্ত্রে প্রথম শ্রেণির অনার্স সহ বি.এ. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন । ইউনিভার্সিটি অফিসার্স ট্রেনিং কোর্সে যোগ দিয়ে সুভাষচন্দ্র বসু সমর বিদ্যার প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করেন । ১৯২০  খ্রিস্টাব্দে বিলেত থেকে আই.সি.এস. পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান অধিকার করে তিনি ভারতে ফেরেন । ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে গান্ধিজির ডাকে লোভনীয় আই.সি.এস. -এর চাকরি প্রত্যাখ্যান করে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন । কংগ্রেসের অহিংস নেতৃত্ব ও নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে বিপ্লবীদের তেমন কোনো আস্থা না থাকায় তাঁরা সুভাষচন্দ্র বসুর মধ্যে নিজেদের সার্থকতা খোঁজবার চেষ্টা করেন । বাংলার বিপ্লবীগণ অচিরেই তাঁকে তাঁদের নেতারূপে কংগ্রেসে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন । কংগ্রেসে সুভাষচন্দ্র বসু বরাবরই বামঘেঁসা ছিলেন । ফলে গান্ধিজির সঙ্গে তাঁর প্রায়ই মত বিরোধ হত ।

১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে ত্রিপুরী কংগ্রেসে এই মতবিরোধ চরমে ওঠে । ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে জানুয়ারি মধ্যপ্রদেশের ত্রিপুরিতে কংগ্রেসের অধিবেশনে গান্ধিজি মনোনীত এবং সমর্থিত পট্টভি সীতারামাইয়াকে নির্বাচনে বিপুল ভোটাধিক্যে হারিয়ে সুভাষচন্দ্র বসু দ্বিতীয়বার কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হন । ক্ষুব্ধ গান্ধিজি সদলবলে অধিবেশন ত্যাগ করেন । গান্ধিজির ইচ্ছার বিরুদ্ধে দীর্ঘকাল কংগ্রেস সভাপতি থাকা সমীচীন নয় বলে মনে করে সুভাষচন্দ্র বসু কংগ্রেসের স্বার্থে সভাপতির পদ ত্যাগ করে কংগ্রেসের মধ্যেই তাঁর অনুগামীদের নিয়ে ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের ৩রা মে 'ফরোয়ার্ড ব্লক' দল গঠন করেন । সুভাষ চন্দ্র বসু চেয়েছিলেন ফরওয়ার্ড ব্লক কংগ্রেসের ভেতরের ও বাইরের বামপন্থী শক্তি গুলিকে সুসংহত করে একটি সংগ্রামী মঞ্চে পরিণত করা । এ জন্য তিনি ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে ফরওয়ার্ড ব্লক ও কয়েকটি বামপন্থী গোষ্ঠীকে নিয়ে বামপন্থী সমন্বয় কমিটি গঠন করেন । এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি সুভাষ চন্দ্রের বিরদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আনেন ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে বাংলা কংগ্রেসের সভাপতির পদ থেকে বহিষ্কৃত করা হয় এবং তিন বছরের জন্য কংগ্রেসের কোনো পদ গ্রহণের অধিকার থেকে তাঁকে বঞ্চিত করা হয় । সুভাষ চন্দ্র বসুর আধিপত্য হ্রাস করার জন্য বঙ্গীয় কংগ্রেস কমিটি ভেঙে দেওয়া হয় । অচিরেই সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে ফরোয়ার্ড ব্লক একটি স্বতন্ত্র দলের মর্যাদা লাভ করে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিল ।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সুভাষচন্দ্র বসুর জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে ব্রিটিশ সরকার ভারত রক্ষা আইনে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে সুভাষচন্দ্র বসুকে মারাত্মক বিপ্লবীরূপে পরিগণিত করে গ্রেফতার করে প্রথমে 'আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে' কারারুদ্ধ করে রাখে ও পরে অসুস্থতার কারণে কলকাতার এলগিন রোডে নিজের বাসভবনেই তাঁকে কড়া পুলিশ পাহারায় নজরবন্দি করে রাখে । এখান থেকে ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ১৯শে জানুয়ারি পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে তিনি একটি গাড়িতে করে পালিয়ে প্রথমে মথুরাতে যান । তারপর 'গিয়াসউদ্দিন' ছদ্মনামে কাবুলে যান । সেখান থেকে মস্কোতে যান এবং স্ট্যালিনের কাছে অসহযোগিতার ধারণা পেয়ে তিনি ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের ২৮শে মার্চ জার্মানির রাজধানী বার্লিনে এসে উপনীত হন । বার্লিনে প্রবাসী ভারতীয়গণ তাঁকে নেতাজি আখ্যা দেন এবং জয়হিন্দ ধ্বনি দিয়ে বরণ করে নেন । এখানে এসে নেতাজি হিটলারের বিদেশমন্ত্রী রিবেন ট্রপের সঙ্গে দেখা করেন । ইটালির মুসোলিনীর সঙ্গেও তিনি দেখা করেন । পরে জার্মান সরকারের সহায়তায় জার্মানির হাতে বন্দি ভারতীয় যুদ্ধবন্দিদের নিয়ে তিনি ভারতীয় মুক্তিবাহিনী গঠনের চেষ্টা করেন । এ সময় বার্লিন বেতার কেন্দ্র থেকে তিনি নিয়মিত ভারতবাসীর উদ্দেশ্যে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে অবতীর্ণ হবার আহ্বান জানাতেন ।

এদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের পরপর সাফল্য সুভাষচন্দ্র বসুর স্বপ্নকে আরও উজ্জ্বল করে তোলে । উত্তর-ভারতে অভ্যুত্থান ঘটানোর ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর রাসবিহারী বসু জাপানে চলে গিয়ে সেখানে তিনি বিপ্লবীদের সংগঠিত করার চেষ্টায় ছিলেন । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রাসবিহারী বসু ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে টোকিওয় এবং জুন মাসে ব্যাংককে দুটি সম্মেলন আহ্বান করেন । ওই দুটি সম্মেলনে গৃহীত প্রস্তাবে ইন্ডিয়ান ইনডিপেন্ডেন্স লিগ (Indian Independence League) স্থাপিত হয় । ভারতের মুক্তি সংগ্রাম পরিচালনার জন্য একটি জাতীয় মুক্তি ফৌজ গঠনের সিদ্ধান্তও এই সম্মেলনে গৃহীত হয় । তদনুযায়ী দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয় এবং জাপানের হাতে পরাজিত ভারতীয় যুদ্ধবন্দিদের নিয়ে ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের  ১লা সেপ্টেম্বর রাসবিহারী বসুর প্রচেষ্টায় আজাদ হিন্দ বাহিনী গঠিত হয় । এই বাহিনী পরিচালনার জন্য একটি সামরিক পরিষদ গঠন করা হয় । রাসবিহারী বসু এবং ক্যাপ্টেন মোহন সিং যথাক্রমে এর সভাপতি এবং সৈন্যধ্যক্ষ নিযুক্ত হন । পরে মোহন সিং -এর লোভ ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য তাঁকে সরিয়ে দিয়ে রাসবিহারী বসু আজাদ হিন্দ বাহিনী পরিচালনার সর্বময় কর্তৃত্ব গ্রহণ করেন । ব্যাঙ্কক সম্মেলনে সুভাষচন্দ্র বসুকে জাপানে আসার আমন্ত্রণ জানানো হলে সুভাষচন্দ্র বসু প্রতিকূল অবস্থা এবং বিপদের সর্বপ্রকার ঝুঁকি নিয়ে এক দুঃসাহসিক সমুদ্রযাত্রায় ডুবো জাহাজে ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ১৩ই জুন টোকিওতে উপনীত হন । টোকিওয় তিনি জাপানি প্রধানমন্ত্রী তোজো ও অন্যান্য সরকারি প্রতিনিধিবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করেন । তাঁরা সুভাষচন্দ্র বসুকে ভারতের মুক্তি সংগ্রামে সব রকম সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন । এরপর সুভাষচন্দ্র বসু সিঙ্গাপুরে এলে রাসবিহারী বসু তাঁকে সাদরে বরণ করে নিয়ে ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ১৪ই জুলাই তাঁর হাতে ইন্ডিয়ান ইনডিপেন্ডেন্স লিগ এবং আজাদ হিন্দ বাহিনীর দায়িত্ব অর্পণ করেন । আজাদ হিন্দ ফৌজের নারী বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শ্রীমতী লক্ষ্মী স্বামীনাথন । তাঁর বাহিনীর নাম ছিল ঝাঁসির রানি ব্রিগেড । দায়িত্ব গ্রহণের পরেই সুভাষচন্দ্র বসু ভারত থেকে ব্রিটিশ সমেত সমস্ত বিদেশির উচ্ছেদের লক্ষ্যে ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ২১শে অক্টোবর সিঙ্গাপুরে একটি অস্থায়ী আজাদ হিন্দ সরকার গঠন করেন । স্বাধীন ভারত গঠনের লক্ষ্যে এই সরকারের পতাকাতলে সমবেত হওয়ার জন্য তিনি ভারতবাসীর উদ্দেশ্যে উদাত্ত আহ্বান জানান । তাঁর নেতৃত্বে এবং 'দিল্লী চলো' ডাক আজাদ হিন্দ বাহিনীর মনে অভূতপূর্ব উন্মাদনা ও কর্মচাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছিল । সিঙ্গাপুর ঘোষণার কয়েক দিনের মধ্যে জাপান, ইটালি, জার্মানি, ব্রহ্মদেশ এবং থাইল্যান্ড সুভাষচন্দ্র বসুর জাতীয় সরকারকে স্বীকৃতি দেয় ।

এরপর বার্মার প্রধানমন্ত্রী বা-মৌঁ এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী তোজোর কাছ থেকে ভারতের মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত রকম সাহায্যের আশ্বাস পেয়ে সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে জাপানি সাহায্যপুষ্ট আজাদ হিন্দ বাহিনী কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে ভারতীয় সীমান্তের দিকে রওনা হয় ও নেতাজির বাহিনী বার্মার মউডক বন্দরে প্রচন্ড বোমা বর্ষণ করে ব্রিটিশ সেনাকে পিছু হটতে বাধ্য করে । এই সময় ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ৬ই নভেম্বর জাপানের প্রধানমন্ত্রী তোজো নেতাজির হাতে আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দুটি অর্পণ করেন । ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের ৩১শে ডিসেম্বর সুভাষচন্দ্র বসু এই দুটি দ্বীপপুঞ্জের নামকরণ করেন যথাক্রমে 'শহিদ দ্বীপ' ও 'স্বরাজ দ্বীপ' । এখান থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের উপর নেতাজির আঘাত হানার পরিকল্পনা ছিল । সাঁড়াশি আক্রমণ চালাতে নেতাজি ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা জানুয়ারি বার্মার রাজধানী রেঙ্গুনে 'প্রধান সামরিক ঘাঁটি' গড়ে তোলেন । আজাদ হিন্দ বাহিনীর একটি দল ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের ১৯শে মার্চ কোহিমায় উপনীত হয়ে স্বাধীন ভারতের ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা উত্তোলন করেন । অন্য একটি বাহিনী মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলের অদূরে মৈরাং -এ জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন । এই ভাবে পূর্ব ভারতের ১৫০ মাইল এলাকা আজাদ হিন্দ ফৌজের দখলে আসে ।

কিন্তু হঠাৎ বিশ্বযুদ্ধের গতি পরিবর্তন এবং মিত্র বাহিনীর হাতে জাপানের পরাজয়ের ফলে আজাদ হিন্দ বাহিনীতেও বিপর্যয় ঘনিয়ে আসে । সুভাষচন্দ্র বসুর বারবার আবেদন সত্ত্বেও জাপান সরকার সাহায্যদান বন্ধ করে দেয় । ফলে বাধ্য হয়ে বাহিনীকে অস্ত্র সংবরণের আদেশ দিয়ে সুভাষচন্দ্র বসু ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ২৩শে ফেব্রুয়ারি টোকিওর উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যান । পথে বিমান দুর্ঘটনায় তাঁর তথাকথিত মৃত্যু সংবাদ রটনার সঙ্গে সঙ্গে আজাদ হিন্দ বাহিনীর পরাজয় সম্পূর্ণ হয় । বহু প্রতিকূল পরিবেশ, সামরিক সরঞ্জাম, খাদ্য ও রসদের পর্যাপ্ত সরবরাহের অভাব সত্ত্বেও আজাদ হিন্দ বাহিনীর সদস্যরা অভূতপূর্ব শৌর্য, বীর্য ও পরাক্রমের পরিচয় দিয়েছিল । দেশের মানুষের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা ব্যতীত আজাদ হিন্দ বাহিনীর এই পরাক্রম দেখে ব্রিটিশ সরকার যথার্থ উপলব্ধি করেছিল যে ভারতে তাদের সাম্রাজ্য আর বেশিদিন টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয় ।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে দিল্লীর লালকেল্লার প্রকাশ্য সামরিক আদালতে আজাদ হিন্দ বাহিনীর বিচার শুরু হলে বিখ্যাত আইনজীবী জওহরলাল নেহরু, তেজবাহাদুর সাপ্রু, ভুলাভাই দেশাই প্রমুখ আজাদ হিন্দ বন্দি সেনাদলের পক্ষ নেয় । আজাদ হিন্দ ফৌজের বিচার ভারতীয় জনগণের ওপর ভয়ংকর প্রভাব বিস্তার করে । আজাদ হিন্দ ফৌজের বন্দি আধিকারিকদের বিচারে যে সিদ্ধান্ত হয় তার প্রতিবাদে

(১) দেশব্যাপী গণবিক্ষোভ ও ছাত্র আন্দোলন শুরু হয় ।

(২) ভারতের নানা স্থানে বিশেষত কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক ধর্মঘট ডাকা হয় ।

(৩) আজাদ হিন্দ বাহিনীর বন্দি সেনাদের বিচারকে কেন্দ্র করে সারা ভারতে যে প্রবল গণবিক্ষোভ ও গণ-উন্মাদনা দেখা দিয়েছিল তার ফলে ব্রিটিশ শাসকদের মধ্যে প্রবল ভীতির সঞ্চার হয় । এই প্রসঙ্গে প্রখ্যাত ঐতিহাসিক ফিলিপ ম্যাস্‌ন বলেছেন, ‘এই ঐতিহাসিক বিচার ভারতে ব্রিটিশ শাসনের মৃত্যু ঘন্টা বাজিয়ে দেয়’ ।

*****

Related Items

বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার বিকাশে ড.মহেন্দ্রলাল সরকারের কীরূপ অবদান ছিল ?

প্রশ্ন : বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার বিকাশে ড.মহেন্দ্রলাল সরকারের কীরূপ অবদান ছিল ?

'বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা' -কে প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান বলা হয় কেন ?

প্রশ্ন : 'বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা' -কে প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান বলা হয় কেন ?

হিন্দুমেলা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল ?

প্রশ্ন : হিন্দুমেলা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল ?

উনিশ শতকে নারীশিক্ষা বিস্তারে ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন কী ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন ?

প্রশ্ন : উনিশ শতকে নারীশিক্ষা বিস্তারে ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন কী ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন ?

'নীলদর্পণ' নাটক থেকে উনিশ শতকের বাংলার সমাজের কীরূপ প্রতিফলন পাওয়া যায় ?

প্রশ্ন : 'নীলদর্পণ' নাটক থেকে উনিশ শতকের বাংলার সমাজের কীরূপ প্রতিফলন পাওয়া যায় ?