দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বরাজনীতি (World politics after World War II)

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:05

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বরাজনীত (World politics after World War II)

☼ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে শান্তির প্রয়াস:-

☼ অতলান্তিক সনদ:- 

☼ ওয়াশিংটন সম্মেলন;-

☼ ডাম্বারটন ওক কনফারেন্স:-

☼ সানফ্রান্সিসকো কনফারেন্স:-

☼ নীতি : সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ নিম্নোক্ত কতকগুলি নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত:-(U.N.O) 

☼ সদস্যপদ গ্রহন:-

☼ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ছয়টি শাখা যথা:- 

☼ ঠান্ডা লড়াই এর সূচনা :-

☼ ঠান্ডা যুদ্ধের কারণ :-

☼ এশিয়া ও আফ্রিকায় জাতীয় মুক্তি আন্দোলন

☼ ব্রহ্মদেশ:-

☼ মালয়েশিয়া:-

☼ ইন্দোনেশিয়া:-

☼ সিংহল:-

☼ আফ্রিকার জাতীয় মুক্তিআন্দোলন

☼ দক্ষিণ আফ্রিকা:-

☼ নির্জোট আন্দোলন:- 

☼ বান্দুং সম্মেলন:-  

☼ পঞ্চশীল নীতি:-

☼ বেলগ্রেড সম্মেলন:-

☼ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের ভুমিকা:-

*****

Related Items

মধুসূদন গুপ্ত

ভারতে আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যা প্রসারের সঙ্গে মধুসূদন গুপ্তের নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত । তিনি ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে হুগলি জেলার বৈদ্যবাটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । ডেভিড হেয়ারের 'পটলডাঙ্গা স্কুলে' প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে তিনি কলকাতার সংস্কৃত কলেজে আয়ুর্বেদ চিকিৎসা নিয়ে পড়াশুনা ...

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং চিকিৎসাবিদ্যা চর্চার বিকাশ

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং চিকিৎসাবিদ্যা চর্চার বিকাশ:-

ঊনিশ শতকের সূচনালগ্নে ভারতে প্রাচীন দেশীয় চিকিৎসা-ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল । পরবর্তীকালে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক দেশীয় চিকিৎসা-শাস্ত্রে শিক্ষাদানের পরিবর্তে আধু

পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে ডেভিড হেয়ার ও জন এলিয়ট ড্রিঙ্কওয়াটার বিটন -এর ভূমিকা

উনিশ শতকে যে সব মানুষ বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন ডেভিড হেয়ার । ১৭৭৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি স্কটল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন । ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় এসে ঘড়ির ব্যবসা করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন । ঔ

পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে রাজা রামমোহন রায় ও রাজা রাধাকান্ত দেব -এর ভূমিকা

ঊনিশ শতকে বাংলায় আধুনিক পাশ্চাত্যশিক্ষার প্রসারে রাজা রামমোহন রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন । রাজা রামমোহন রায় মনে করতেন আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার ওপর ভিত্তি করেই নতুন ভারত গড়ে উঠবে । তিনি নিজের খরচে ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় 'ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি' নামে

নারীশিক্ষা ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

ঊনিশ শতকের সূচনালগ্ন পর্যন্ত নানা রকম সামাজিক বিধিনিষেধের ফলে বাংলায় নারীশিক্ষার বিশেষ প্রসার ঘটেনি । এরপর থেকে উনিশ শতকে ভারতে নারীশিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে কিছু সমষ্টিগত ও ব্যক্তিগত উদ্যোগ শুরু হয় । সমষ্টিগত উদ্যোগে নব্যবঙ্গীয় গোষ্ঠী, খ্রিস্টান মিশনারি এবং ব্রাহ্মসমা