দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বরাজনীতি (World politics after World War II)

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 04/23/2011 - 17:05

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বরাজনীত (World politics after World War II)

☼ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর কালে শান্তির প্রয়াস:-

☼ অতলান্তিক সনদ:- 

☼ ওয়াশিংটন সম্মেলন;-

☼ ডাম্বারটন ওক কনফারেন্স:-

☼ সানফ্রান্সিসকো কনফারেন্স:-

☼ নীতি : সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ নিম্নোক্ত কতকগুলি নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত:-(U.N.O) 

☼ সদস্যপদ গ্রহন:-

☼ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ছয়টি শাখা যথা:- 

☼ ঠান্ডা লড়াই এর সূচনা :-

☼ ঠান্ডা যুদ্ধের কারণ :-

☼ এশিয়া ও আফ্রিকায় জাতীয় মুক্তি আন্দোলন

☼ ব্রহ্মদেশ:-

☼ মালয়েশিয়া:-

☼ ইন্দোনেশিয়া:-

☼ সিংহল:-

☼ আফ্রিকার জাতীয় মুক্তিআন্দোলন

☼ দক্ষিণ আফ্রিকা:-

☼ নির্জোট আন্দোলন:- 

☼ বান্দুং সম্মেলন:-  

☼ পঞ্চশীল নীতি:-

☼ বেলগ্রেড সম্মেলন:-

☼ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের ভুমিকা:-

*****

Related Items

প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ : বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ (Resistance and Rebellion) : ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩শে জুন নবাব সিরাজদ্দৌলাকে পলাশির যুদ্ধে পরাজিত করার পর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে তাদের ক্ষমতা বিস্তার করতে শুরু করে । এদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অপশাসনের বিরুদ্ধে ভারতের বি

উনিশ শতকের বাংলার 'নবজাগরণ' ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক

পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাবে উনিশ শতকে বাংলার সমাজ, সংস্কৃতি, ধর্ম, শিক্ষা প্রভৃতি ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায় কেউ কেউ তাকে 'নবজাগরণ' বলে অভিহিত করেছেন । প্রকৃত অর্থে এই অগ্রগতিকে নবজাগরণ বলা যায় কি না তা নিয়ে ঐতিহাসিক ও পন্ডিতমহলে বিতর্কের শেষ নেই । ঐতিহাসিক যদুনাথ

বাংলার নবজাগরণ -এর চরিত্র ও পর্যালোচনা

ঊনিশ শতকে বাংলায় আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাবে বাংলার শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্পকলা, রাজনীতি, ধর্ম, সমাজ প্রভৃতি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায় । এই অগ্রগতি সাধারণভাবে 'ঊনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণ' নামে পরিচিত । রেনেসাঁস (Renaissance) কথাটির আক্

লালন ফকির

ঊনিশ শতকে বাংলায় সর্বধর্মসমন্বয়ের ক্ষেত্রে যাঁরা গুরুত্বপূর্ন অবদান রেখেছিলেন লালন ফকির বা লালন সাঁই হলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম আধ্যাত্মিক বাউলসাধক । তিনি বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ও বাংলাদেশের বাউলগানের শ্রেষ্ঠতম রচয়িতা ছিলেন । তিনি সাধারণ মানুষের কাছে লালন ফকির ...

স্বামী বিবেকানন্দের ধর্মসংস্কারের অভিমুখ : নব্য বেদান্ত — বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

ভারতের প্রাচীন অদ্বৈত বেদান্ত দর্শনের ব্যাখ্যাকর্তা ছিলেন আদি জগৎগুরু 'শঙ্করাচার্য' । 'বেদান্ত' শব্দের অর্থ হল বেদের অন্ত বা শেষ, আর বেদের অন্ত হল উপনিষদসমূহ । ব্রহ্ম হল বেদান্ত দর্শনের মূল আলোচ্য বিষয় । উপনিষদ, ভগবতগীতা এবং ব্রহ্ম সূত্র ও তার ভাষ্য বি