Submitted by avimanyu pramanik on Fri, 06/25/2021 - 18:00

মন্থকূপ (pot Hole) : উচ্চগতি বা পার্বত্যপ্রবাহে বন্ধুর গতিপথের কারণে নদীর প্রবল স্রোতের সঙ্গে বাহিত প্রস্তরখণ্ড, নুড়ি প্রভৃতি পাক খেয়ে ঘুরতে ঘুরতে নীচের দিকে অগ্রসর হয় । এর ফলে পরিবাহিত নুড়ি ও প্রস্তরখণ্ডের দ্বারা অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় নদীর তলদেশে ছোটো ছোটো গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয় । নদীবক্ষে এরূপ গোলাকার গর্তগুলিকে মন্থকূপ বলে । তিস্তা নদীর পার্বত্য প্রবাহে অনেক মন্থকূপ দেখা যায় ।

*****

Comments

Related Items

মরু অঞ্চল ও উপকূল অঞ্চলে বায়ুর কাজের কারণ

মরু অঞ্চল ও উপকূল অঞ্চলে বায়ুর কাজের কারণ :

বায়ুপ্রবাহের কাজ (Work of Wind)

বায়ুপ্রবাহের কাজ (Work of Wind) : বায়ুপ্রবাহের প্রধান কাজ ক্ষয়সাধন করা । এছাড়া অপসারণ বা বহন এবং সঞ্চয় বা অবক্ষেপণের মাধ্যমেও বায়ুপ্রবাহ কাজ করে থাকে । বায়ুপ্রবাহ সহজেই বালুকণাকে উপরে তুলে উড়িয়ে নিয়ে যায় । ভূমি বা মাটির কাছাকাছি বায়ু প্রবাহের গতিবেগ

কেটল (Kettle)

কেটল (Kettle) : বহিঃধৌত সমভূমিতে হিমবাহ ও হিমবাহ গলিত জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে নানা রকম ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, কেটল তার মধ্যে অন্যতম একটি ভূমিরূপের নিদর্শন । কোনো কোনো সময় বহিঃধৌত সমভূমিতে বিরাট বিরাট বরফের চাঁই নানা ধরনের অবক্ষেপের মধ্যে চাপা পড়ে

এসকার (Esker)

এসকার (Esker) : হিমবাহ ও  জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে নানা রকম ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, এসকার হল তার মধ্যে অন্যতম একটি ভূমিরূপের নিদর্শন । উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলের পাদদেশে হিমবাহের বহন করে আনা বিভিন্ন আকৃতির প্রস্তরখণ্ড, নুড়ি, কাদা, বালি, কাঁকর প্রভৃতি হিম

কেম (kames)

কেম (kames) : হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে নানা রকম ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, কেম হল তাদের মধ্যে অন্যতম একটি  ভূমিরূপ । অনেক সময় পার্বত্য হিমবাহের শেষপ্রান্তে হিমবাহ যেখানে গলতে শুরু করে সেখানে কাদা, বালি, নুড়ি, পাথর, কাঁকর ইত্যা