বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - ভারতের জলবায়ু

Submitted by avimanyu pramanik on Thu, 12/23/2021 - 19:07

বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - ভারতের জলবায়ু

১. উত্তর-পশ্চিম ভারতে গ্রীষ্মকালে যে ধূলিঝড় দেখা যায়, তা হল—            [মাধ্যমিক-২০১৭]

    (ক) কালবৈশাখী       (খ) আঁধি       (গ) পশ্চিমি ঝঞ্ঝা       (ঘ) লু

২. শরৎকালে বঙ্গোপসাগরের উপকূলে সৃষ্ট ঝড়কে বলে—

    (ক) বরদৈছিলা        (খ) আশ্বিনের ঝড়        (গ) কালবৈশাখী       (ঘ) আম্রবৃষ্টি

৩. ভারতে পশ্চিমি ঝঞ্ঝার প্রভাব পড়ে—

     (ক) শীত ঋতুতে        (খ) গ্রীষ্ম ঋতুতে        (গ) শরৎ ঋতুতে        (ঘ) বর্ষা ঋতুতে

৪. শীতকালে ভারতে পশ্চিমি ঝঞ্ঝার প্রভাব দেখা যায়—

    (ক) কর্ণাটকে       (খ) অন্ধ্রপ্রদেশে       (গ) রাজস্থানে      (ঘ) জম্মু ও কাশ্মীরে

৫. কালবৈশাখীর মত গ্রীষ্মকালে দক্ষিণ ভারতে যে ঝড়-বৃষ্টি হয় তাকে বলে—

    (ক) নরওয়েস্টার        (খ) বরদৈছিলা       (গ) আম্রবৃষ্টি      (ঘ) সাইক্লোন

৬. ভারতের জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল—

     (ক) ঋতু পরিবর্তন       (খ) অত্যধিক উষ্ণতা        (গ) অত্যধিক বৃষ্টিপাত        (ঘ) অত্যধিক শীতলতা

৭. সমভাবাপন্ন জলবায়ু বিরাজ করে যে শহরে তা হল—

    (ক) দিল্লি       (খ) মুম্বাই       (গ) নাগপুর       (ঘ) চন্ডিগড়

৮. পশ্চিমি ঝঞ্ঝা উদ্ভূত হয়—

     (ক) লোহিত সাগরে       (খ) ভূমধ্যসাগরে        (গ) পারস্য উপসাগরে       (ঘ) আরব সাগরে

৯. গ্রীষ্মকালে দুপুরের সময় উত্তর ভারতের প্রবাহিত উষ্ণ ও শুষ্ক বায়ু হল—

     (ক) আঁধি        (খ) কালবৈশাখী        (গ) লু        (ঘ) বরদৈছিলা

১০. ভারতের শুষ্কতম অঞ্চল—

      (ক) বিকানীর      (খ) যোধপুর       (গ) জয়পুর        (ঘ) জয়সলমির

১১. আশ্বিনের ঝড় দেখা যায়—

      (ক) মৌসুমি বায়ুর আগমনকালে       (খ) শীতকালে       (গ) মৌসুমি বায়ুর প্রত্যাবর্তনকালে      (ঘ) গ্রীষ্মকালে

১২. উত্তর পশ্চিম ভারতে শীতকালে বৃষ্টি হয় কোন বায়ুর প্রভাবে ?

      (ক) দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু       (খ) উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু       (গ) ভূমধ্যসাগরীয় পশ্চিমা বায়ু      (ঘ) জেট বায়ুপ্রবাহ

১৩. আম্রবৃষ্টি সংঘটিত হয়—

       (ক) শীতকালে      (খ) বর্ষাকালে       (গ) শরৎকালে        (ঘ) গ্রীষ্মকালে

১৪. মৌসুমী বায়ুর বিস্ফোরণ হয়—

      (ক) বর্ষাকালে       (খ) গ্রীষ্মের শুরুতে       (গ) শীতকালে       (ঘ) শরতের শেষে 

১৫. 'মৌসিনরাম' অঞ্চলটি কোন পাহাড়ের প্রতিবাদ ঢালে অবস্থিত ?

      (ক) গারো পাহাড়       (খ) খাসি পাহাড়        (গ) জয়ন্তিয়া পাহাড়       (ঘ) নকরেক পাহাড়

১৬. সিডার, হুদহুদ, নার্গিস প্রভৃতি হল—

       (ক) পশ্চিমি ঝঞ্ঝার উদাহরণ       (খ) এল নিনোর উদাহরণ       (গ) জেটবায়ুর উদাহরণ       (ঘ) ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাতের উদাহরণ

১৭.  মৌসুমী জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়—

       (ক) ১০° উত্তর ও ৩০° দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে

       (খ) ৩০° উত্তর ও ৪৫° দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে

       (গ) ৪০° উত্তর ও ৬০° দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে

       (ঘ) ৫০° উত্তর ও ৭০° দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে

১৮. বর্ষাকালে অর্থাৎ জুলাই-আগস্ট মাসে 'মৌসুমী অক্ষ' অবস্থান করে—

       (ক) হিমালয়ের পাদদেশে       (খ) কেরালা উপকূলে        (গ) মেঘালয় মালভূমিতে       (ঘ) ছোটোনাগপুর মালভূমিতে 

১৯. ভারতের চরমভাবাপন্ন একটি শহর হল—

      (ক) কটক      (খ) কলকাতা      (গ) মুম্বাই      (ঘ) অমৃতসর

*****

Comments

Related Items

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা (Role of Students in Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা (Role of students in waste management) : সুন্দর ও স্বচ্ছ মন এবং সুস্থশিক্ষা পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল । পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সুন্দর না থাকলে, সুন্দর স্বচ্ছ মন ও সুস্থশিক্ষা সম্ভব নয় । তাই বর্জ্য ব্যবস্

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা (Need for Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা (Need for waste management) : ভূপৃষ্ঠস্থ জলের কলুষিতকরণ, মৃত্তিকা সংক্রমণ, দূষণ, লিশেট ইত্যাদির মাধ্যমে বর্জ্য পরিবেশকে প্রভাবিত করে থাকে । বর্জ্যপদার্থ কঠিন বা তরলরূপে জলাশয়ে এসে পড়লে তা জলের রাসায়নিক গঠনের পরিবর্তন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি (Method of Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি (Method of waste management) : বর্জ্যপদার্থ সংগ্রহ, বর্জ্যের পরিবহন, আবর্জনার বিলিব্যবস্থা, নর্দমার জল ও অন্যান্য বর্জ্যের নিকাশ প্রভৃতি হল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অন্যতম দিক । বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রধান পদ্ধতিগুলি হল— (১) বর্জ্য

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management) : যে কার্যকরী পরিচালন পদ্ধতির মাধ্যমে বর্জ্য পদার্থের সংগ্রহ, অপসারণ, পরিবহণ, শোধন, ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাস ও পুনরায় বর্জ্য পদার্থকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হয়, তাকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলা হয় । অন্যভাবে বলা যায়, বর্জ

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment)

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment) : বর্জ্য পরিবেশকে নানাভাবে প্রভাবিত করে থাকে । যেমন — (ক) ভূপৃষ্ঠস্থ জলের কলুষিতকরণ, (খ) মৃত্তিকা সংক্রমণ, (গ) দূষণ, (ঘ) লিশেট ইত্যাদি ।