ছোটো প্রশ্নোত্তর : পদার্থের অবস্থার পরিবর্তন

Submitted by arpita pramanik on Tue, 08/13/2019 - 16:37

ছোটো প্রশ্নোত্তর : পদার্থের অবস্থার পরিবর্তন (Change of State of Matter)

1. পদার্থের অবস্থার পরিবর্তন বলতে কি বোঝো ? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও ।

2. পদার্থের গলন এবং কঠিনীভবন করতে কি বোঝো ?

3. ন্যাপথালিনের এর গলনাঙ্ক 80ºC  বলতে কি বোঝো ?

4. পদার্থের গলনাঙ্ক এবং হিমাঙ্ক কি একই হয় ?

5. কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক এর সংজ্ঞা দাও ।

6. বস্তুর গলনাঙ্ক কাকে বলে ?

7. গলনাঙ্কের উপর চাপের প্রভাব সম্পর্কে লেখ ?

8. সকল পদার্থের কি নির্দিষ্ট গলনাঙ্ক আছে ?

9. কোন কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে ?

10 বরফের গলনাঙ্ক 0°C বলতে কী বোঝো ?

11. পুনঃশিলীভবন কাকে বলে ? তোমার উত্তরের একটি উদাহরণ দাও ?

12. সম্পৃক্ত বাষ্প বলতে কী বোঝায় ?

13. দুটুকরো বরফকে জোরে চাপ দিলে জোড়া লেগে যায় কেন ?

14. বরফকে 0°C এর চেয়ে কম বা বেশি তাপমাত্রায় কিভাবে গলানো যায় ?

15. গলনাঙ্কের উপর চাপের প্রভাব কি ?

16. দুটি  হিম মিশ্রের উদাহরণ দাও ?

17. তাপ প্রয়োগে গলে না এমন দুটি পদার্থের নাম লেখ ।

18. উর্ধ্বপাতন কি ?

19. বাষ্পায়ন এবং স্ফুটন কাকে বলে ?

20. বাষ্পায়নের হার কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে ?

21. তরলের ফুটনাঙ্ক এর সংজ্ঞা লেখ ?

22. ফুটনাঙ্ক এর উপর প্রভাব বিস্তারকারী দুটি বিষয়ের উল্লেখ করো ?

23. পুনঃশিলীভবন বলতে কী বোঝো ?

*****

Comments

Related Items

পরিমাপ সংক্রান্ত গাণিতিক উদাহরণ

1. D1 ও D2 ঘনত্বের দুটি পদার্থকে সমভরে মেশানো হলে মিশ্রণের ঘনত্ব কত হবে ? 2. দুটি তরলের ঘনত্ব যথাক্রমে 1.2 g/cm3 ও 0.8 g/cm3 । তরল দুটিকে সমভরে মেশানো হলে মিশ্রণের ঘনত্ব কত হবে ?

ঘড়ির সাহায্যে সময় এবং সময়ের ব্যবধান পরিমাপ

ঘড়ির সাহায্যে সময় এবং সময়ের ব্যবধান পরিমাপ করা হয় । প্রাচীনকালে সূর্য ঘড়ি, বালি ঘড়ি, জল ঘড়ি ইত্যাদি ব্যবহার করা হত । বর্তমানে সময় পরিমাপের জন্য দেয়াল ঘড়ি (wall clock), পকেট ঘড়ি, হাত ঘড়ি, ডিজিটাল ঘড়ি, টেবিল ঘড়ি ইত্যাদি ব্যবহার করা ...

সাধারণ তুলা যন্ত্র

সাধারণ তুলাযন্ত্রের সাহায্যে কোনো বস্তুর ভর পরিমাপ করা হয় । মুদির দোকানে পণ্য-সামগ্রী মাপার জন্য যে দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলিই সাধারণ তুলাযন্ত্রের উদাহরণ ।

আয়তন মাপক চোঙ

এটি একটি সমপ্রস্থচ্ছেদ বিশিষ্ট একদিক বদ্ধ লম্বা কাঁচের চোঙ । এই চোঙের বাইরের গায়ে cm3 বা ml (মিলিলিটার) এককে আয়তন নির্দেশক দাগ কাটা থাকে । প্রতি cm3 কে 5 বা 10 টি সমান ভাগে ভাগ করা থাকে ।

গ্রাফ পেপারের সাহায্যে অসম আকৃতির পাত বা ফলকের ক্ষেত্রফল নির্ণয়

অসম আকৃতির পাত বা ফলকের ক্ষেত্রফল কোনো গাণিতিক সূত্র ব্যবহার করে পরিমাপ করা যায় না । এই সমস্ত ক্ষেত্রে গ্রাফ পেপারের সাহায্য নেওয়া হয় । এই সমস্ত ক্ষেত্রে গ্রাফ পেপারের সাহায্য নেওয়া হয় । মিলিমিটার গ্রাফ পেপারের প্রতিটি ঘরের (বর্গক্ষেত্রের ) ক্ষেত্রফল 1 বর্গমিলিমিটার ...