ছোটো প্রশ্নোত্তর : দ্রবণ (Solution)

Submitted by arpita pramanik on Sun, 04/28/2019 - 11:47

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : দ্রবণ (Solution)

1. যথাযথ উদাহরণসহ নিম্নলিখিত পদগুলির সংজ্ঞা লেখ : অসম্পৃক্ত দ্রবণ,  সম্পৃক্ত দ্রবণ, অতিপৃক্ত দ্রবণ ।

2. জলে লবনের সম্পৃক্ত দ্রবণ বলতে কী বোঝো ?

3. সম্পৃক্ত দ্রবণ এর তাপমাত্রা কমলে কি হবে ?

4. সম্পৃক্ত এবং অসম্পৃক্ত দ্রবণ কাকে বলে ?

5. জলে চিনির একটি দ্রবণ দেওয়া আছে । দ্রবণটি সম্পৃক্ত না অসম্পৃক্ত তা কিভাবে নিরূপণ করবে ?

6. ঘরের তাপমাত্রায় চিনির সম্পৃক্ত দ্রবণে আরও চিনি যোগ করে নাড়াতে থাকলে কি হবে ? এখন ওই দ্রবণের তাপমাত্রা বাড়ালে কি হবে ?

7. তোমাকে সাধারণ লবণের একটি সম্পৃক্ত দ্রবণ দেওয়া হল । আর লবণ না মিশিয়ে উক্ত দ্রবণকে সম্পৃক্ত করার দুটি পদ্ধতি উল্লেখ কর । পদ্ধতির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ।

8. উদাহরণসহ দ্রাব্যতার সংজ্ঞা লেখ ।  "20ºC উষ্ণতায় সাধারণ লবণের দ্রাব্যতা 35" -এ কথার অর্থ কি ?

9. 100ºC ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড উষ্ণতায় একটি পদার্থের সম্পৃক্ত দ্রবণকে ঠান্ডা করে 60ºC -এ আনা হলো - কি ঘটবে লেখ ?

10. দ্রাব্যতার সংজ্ঞা লেখ । এমন একটি পদার্থের নাম লেখ যার দ্রাব্যতা তাপমাত্রা বৃদ্ধিতেও প্রায় একই থাকে । 

11. 'সাধারণ লবণের দ্রাব্যতা 39' -এই উক্তিটি অর্থহীন কেন তা বুঝিয়ে দাও ?

12. কোন পদার্থের দ্রাব্যতা উল্লেখ করার সময় উষ্ণতার উল্লেখ থাকে কেন ?

*****

Comments

Related Items

ক্ষারক ও ক্ষারকের ধর্ম

ক্ষারকের গুলি হল---ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ নির্দেশকের (Indicators) বর্ণ পরিবর্তন করে । যেমন ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ লাল লিটমাসকে নীল করে । ক্ষারকের সঙ্গে অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় লবণ এবং জল উৎপন্ন হয় ।

অ্যাসিড ও অ্যাসিডের ধর্ম

সব অ্যাসিড কমবেশি অম্ল স্বাদ যুক্ত । লেবু, আমলকি, তেতুল, টক দই প্রভৃতিতে অ্যাসিড আছে । সেই জন্য এদের স্বাদ অম্ল যুক্ত । অ্যাসিড নির্দেশকের (Indicators) বর্ন পরিবর্তন করে । অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণ নীল লিটমাসকে লাল করে এবং মিথাইল অরেঞ্জ এর রং কমলা থেকে লাল বর্ণে পরিণত করে । এর দ্বারা অ্যাসিডকে সনাক্ত করা হয় ।

বল এবং বলের পরিমাপ

নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে আমরা বলের সংজ্ঞা পাই । এই সূত্র থেকে বোঝা যায় কোন বস্তুর উপর বাইরে থেকে কিছু প্রয়োগ করলে তবেই বস্তুটির অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন হয় । কোন জড় বস্তু জাড্য ধর্মের জন্য নিজে থেকে নিজের অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে না ।

পদার্থের জাড্য ধর্ম (Inertia of Matter)

জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজের স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তনে বাধা দেয় বা জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজে যে অবস্থায় থাকে সেই অবস্থায় থাকতে চায় সেই ধর্মকে পদার্থের জাড্য ধর্ম বা জড়তা (Inertia) বলে । এজন্য নিউটনের প্রথম গতিসূত্রকে জাড্যের সূত্র ( Law of Inertia) বলে।

নিউটনের গতিসূত্র

বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton) বস্তুর গতি সম্পর্কে তিনটি মূল্যবান সূত্র আবিষ্কার করেন । এই সূত্র নিউটনের গতিসূত্র নামে পরিচিত । দার্থবিদ্যা (Physics)এবং কারিগরি বিদ্যার অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে নিউটনের গতিসূত্র দ্বারা