ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : শব্দ (Sound)

Submitted by arpita pramanik on Sun, 11/10/2019 - 10:50

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : শব্দ (Sound)

1. শব্দ কি ?

2. শব্দ কি করে সৃষ্টি হয় ?

3. দুটি পরীক্ষার সাহায্যে প্রমাণ করো যে স্বনকের কম্পনের ফলে শব্দের সৃষ্টি হয় ।

5. শব্দের উৎস কাকে বলে ?

6. পরীক্ষার দ্বারা প্রমাণ করো যে শব্দের উৎপন্নের জন্যে জড় বস্তুর কম্পন এর প্রয়োজন হয় ।

7. শব্দ  কি শূন্যের ভিতর দিয়ে বিস্তার লাভ করতে পারে ?

8. " শব্দ বিস্তারের জন্য প্রস্তাব মাধ্যমের প্রয়োজন হয় " -- একটি পরীক্ষার সাহায্যে প্রমাণ করো ।

9. কেবলমাত্র কম্পনশীল বস্তুই শব্দ উৎপাদন করতে সক্ষম -- এটি কিভাবে দেখানো যায় ?

10. শ্রবণযোগ্য শব্দে,  শব্দোত্তর শব্দ এবং শব্দেতর শব্দ বলতে কী বোঝো ?

11. সূর্যে প্রচণ্ড বিস্ফোরণ হলেও সেই বিস্ফোরণের শব্দ পৃথিবীতে শোনা যায় না কেন ?

12. শব্দ বিস্তারের জন্য কোন জড় মাধ্যমের প্রয়োজন হয় কি ? একটি পরীক্ষা দ্বারা বুঝিয়ে দাও ?

13. তরঙ্গ সম্পর্কিত নিচের রাশিগুলির সংজ্ঞা লেখ : পর্যাবৃত্ত গতি, পর্যায়কাল, স্পন্দন, তরঙ্গদৈর্ঘ্য, বিস্তার, কম্পাঙ্ক ।

14. শব্দের কম্পাঙ্ক এবং তীক্ষ্ণতা বলতে কী বোঝো ? ওদের মধ্যে সম্পর্ক কি ?

15. শব্দের কম্পাঙ্ক কাকে বলে ? এর একক কি কি  ?

16. গ্যাসীয় মাধ্যমে শব্দের বিস্তার - কৌশল চিত্রসহ ব্যাখ্যা করো ?

17. বায়ু মাধ্যমে অবস্থিত একটি কম্পমান সুরসলাকা শব্দ উৎপন্ন করছে । বায়ু মাধ্যমে শব্দের বিস্তারের ফলে বায়ু মাধ্যমের অবস্থা চিত্রসহ বর্ণনা করো ।

*****

Comments

Related Items

ক্ষারক ও ক্ষারকের ধর্ম

ক্ষারকের গুলি হল---ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ নির্দেশকের (Indicators) বর্ণ পরিবর্তন করে । যেমন ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ লাল লিটমাসকে নীল করে । ক্ষারকের সঙ্গে অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় লবণ এবং জল উৎপন্ন হয় ।

অ্যাসিড ও অ্যাসিডের ধর্ম

সব অ্যাসিড কমবেশি অম্ল স্বাদ যুক্ত । লেবু, আমলকি, তেতুল, টক দই প্রভৃতিতে অ্যাসিড আছে । সেই জন্য এদের স্বাদ অম্ল যুক্ত । অ্যাসিড নির্দেশকের (Indicators) বর্ন পরিবর্তন করে । অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণ নীল লিটমাসকে লাল করে এবং মিথাইল অরেঞ্জ এর রং কমলা থেকে লাল বর্ণে পরিণত করে । এর দ্বারা অ্যাসিডকে সনাক্ত করা হয় ।

বল এবং বলের পরিমাপ

নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে আমরা বলের সংজ্ঞা পাই । এই সূত্র থেকে বোঝা যায় কোন বস্তুর উপর বাইরে থেকে কিছু প্রয়োগ করলে তবেই বস্তুটির অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন হয় । কোন জড় বস্তু জাড্য ধর্মের জন্য নিজে থেকে নিজের অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে না ।

পদার্থের জাড্য ধর্ম (Inertia of Matter)

জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজের স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তনে বাধা দেয় বা জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজে যে অবস্থায় থাকে সেই অবস্থায় থাকতে চায় সেই ধর্মকে পদার্থের জাড্য ধর্ম বা জড়তা (Inertia) বলে । এজন্য নিউটনের প্রথম গতিসূত্রকে জাড্যের সূত্র ( Law of Inertia) বলে।

নিউটনের গতিসূত্র

বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton) বস্তুর গতি সম্পর্কে তিনটি মূল্যবান সূত্র আবিষ্কার করেন । এই সূত্র নিউটনের গতিসূত্র নামে পরিচিত । দার্থবিদ্যা (Physics)এবং কারিগরি বিদ্যার অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে নিউটনের গতিসূত্র দ্বারা