আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান (Modern Physics)

Submitted by arpita pramanik on Mon, 10/08/2012 - 21:31

আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান (Modern Physics)

► তাপীয় আয়ন নিঃসরণ [Thermionic emission]:-

► তপ্ত ক্যাথোড-রশ্মি নল [Hot cathode ray tube]:-

► দুই তড়িদ্দ্বারবিশিষ্ট তাপীয় আয়ন ভালভ বা ডায়োড ভালভ [Two electrodes thermionic valve or diode valve]:-  

► এক্স-রশ্মি উত্পাদনের নীতি [Principle of production of X-rays]:-

[১]  গ্যাস ভর্তি এক্স-রশ্মি নল [Gas filled X-ray tube]:-

[২]  কুলীজ নল :-

► এক্স-রশ্মির ধর্ম [Properties of X-rays] :- 

► এক্স-রশ্মির ব্যবহার [Uses of X-rays] :-

► এক্স-রশ্মির এবং সাধারণ আলোক-রশ্মির তুলনা :-

► প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয়তা [Natural Radioactivity]:-

► তেজস্ক্রিয় রশ্মিসমূহের ধর্মাবলী [[Properties of Radioactive rays]:-

• তেজস্ক্রিয় পদার্থের সক্রিয়তা:-

► তেজস্ক্রিয়তার বৈশিষ্ট্য [Characteristics of Radioactivity]:- 

► তেজস্ক্রিয়া একটি নিউক্লীয় ঘটনা, বিপদ, নিরাপত্তা এবং সতর্কীকরণ [Radioactivity is a nuclear phenomenon, hazards, safety and precautions]:-

• তেজস্ক্রিয় পদার্থের ব্যবহার :-

• তেজস্ক্রিয় দুষণের কারণ :-

• তেজস্ক্রিয় দুষণের প্রভাব :-

• তেজস্ক্রিয় দুষণ নিয়ন্ত্রণ ও সতর্কীকরণ :-

► নিউক্লীয় বিভাজন [Nuclear fission]:-

► নিউক্লীয় সংযোজন [Nuclear fusion]:-

***

 

Related Items

তড়িৎ-বিশ্লেষণের প্রয়োগ

তীব্র তড়িৎ-ধনাত্মক ধাতুগুলি যেমন - সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতি ধাতুগুলিকে তাদের আকরিক থেকে নিষ্কাশিত করা হয় । আবার কতকগুলি ধাতু যেমন - কপার, জিঙ্ক, অ্যালুমিনিয়াম প্রভৃতির তড়িৎ-বিশ্লেষণ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বিশোধন করা হয় । ...

কপার সালফেটের জলীয় দ্রবণের তড়িৎ বিশ্লেষণ

কপার সালফেট জলে আয়নিত হয়ে কপার (+) এবং সালফেট (-) আয়ন উত্পন্ন করে । সুতরাং, জলীয় দ্রবণে চার প্রকার আয়ন থাকে, দুধরনের ক্যাটায়ান H (+) ও Cu (+) এবং দু ধরনের অ্যানায়ন OH (-) ও সালফেট (-) ।

জলের তড়িৎ-বিশ্লেষণ

বিশুদ্ধ জল তড়িতের কুপরিবাহী, কিন্তু সামান্য অ্যাসিড কিংবা ক্ষার জলে মেশালে ওই জল তড়িতের সুপরিবাহী হয় । এর কারণ হল বিশুদ্ধ জলে খুব কম সংখ্যক অণু H+ এবং OH- আয়নে বিশ্লেষিত অবস্থায় থাকে । ওই জলে সামান্য অ্যাসিড কিংবা ক্ষার যোগ করলে এদের আয়ন ...

তড়িৎ-বিশ্লেষ্য ও তড়িৎ-অবিশ্লেষ্য পদার্থ

যেসব পদার্থ জলে দ্রবীভূত বা গলিত অবস্থায় আয়নে বিশ্লিষ্ট হয়ে তড়িৎ পরিবহন করে এবং তড়িৎ পরিবহনের ফলে নিজেরা রাসায়নিকভাবে বিশ্লিষ্ট হয়ে নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থ উত্পন্ন হয়, সেই সব পদার্থকে তড়িৎ-বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে ।

তড়িৎ-পরিবাহী এবং তড়িৎ-অপরিবাহী

যে সব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ-প্রবাহিত করলে তা তড়িৎ-পরিবহনে সক্ষম হয়, তাদের তড়িৎ-পরিবাহী পদার্থ বলে । যেমন; সোনা, রুপো, তামা, প্রভৃতি ধাতু, গ্রাফাইট, সোডিয়াম ক্লোরাইড দ্রবণ ইত্যাদি । তড়িৎ-পরিবহনে সক্ষম এমন পদার্থগুলিকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় --