ভারতের ভূপ্রকৃতি (Physical Emvironment of India)

Submitted by avimanyu pramanik on Sun, 12/19/2021 - 12:14

ভারতের ভূপ্রকৃতি (Physical Environment of India) : ভারত একটি সুবিশাল দেশ ও এর ভূপ্রকৃতি অত্যন্ত বৈচিত্র্যময় । উত্তর ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত পামীর গ্রন্থি থেকে বের হওয়া হিন্দুকুশ, সুলেমান, খিরথর কারাকোরাম, হিমালয় প্রভৃতি কয়েকটি উঁচু পর্বতশ্রেণি ভারতীয় উপমহাদেশকে এশিয়া মহাদেশের বাকি অংশ থেকে আলাদা করে রেখেছে । উত্তরে সুউচ্চ হিমালয় ভঙ্গিল পর্বতশ্রেণি, মধ্যভাগে বিশাল পলিগঠিত সমভূমি, দক্ষিণে প্রাচীন উপদ্বীপীয় মালভূমি এবং উপকূলভাগ জুড়ে উপকূলীয় সমভূমির অবস্থান ভারতকে ভূপ্রাকৃতিক স্বতন্ত্রতা প্রদান করেছে ।

ভূপ্রকৃতির বৈচিত্র্য অনুসারে ভারতকে প্রধান পাঁচটি ভূপ্রাকৃতিক অঞ্চলে ভাগ করা যায় । যথা— (ক) উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল (The Northern Mountains), (খ) উত্তরের সমভূমি অঞ্চল (The Northern Plains), (গ) উপদ্বীপীয় মালভূমি অঞ্চল (The Peninsular Plateau or The Deccan Plateau), (ঘ) উপকূলীয় সমভূমি অঞ্চল (The Coastal Plains) এবং  (ঙ) দ্বীপপুঞ্জসমূহ (The Islands) ।

*****

Comments

Related Items

বর্জ্যের উৎস (Source of waste)

বর্জ্যের উৎস (Source of waste) : বর্তমান আধুনিক নাগরিক সভ্যতায় মানুষের নানাবিধ কার্যকলাপেরপরিধিই হল বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্র । বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্রগুলি হল — (১) গৃহস্থালির বর্জ্য, (২) শিল্প বর্জ্য, (৩) কৃষিজ বর্জ্য,  (৪) পৌর

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste)

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste) : বিভিন্ন কারণে পরিবেশে নানা প্রকারের বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে । বর্জ্য পদার্থ তিন প্রকার, যেমন— (ক) কঠিন বর্জ্য, (খ) তরল বর্জ্য ও (গ) গ্যাসীয় বর্জ্য ।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management)

বর্জ্যের ধারণা (Concept of Waste) : 'বর্জ্য' কথাটির অর্থ হল 'যা বর্জনযোগ্য' । যে-কোনো কঠিন, তরল অথবা গ্যাসীয় সম্পদকে প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের পরে যে মূল্যহীন, নষ্ট বা খারাপ হয়ে যাওয়া অব্যবহার্য বস্তু পড়ে থাকে, যা সরাসরি মানুষের কাজে না লেগে পরিবেশ দূষণ

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?

বান ডাকা (Tidal Bores)

বান ডাকা (Tidal Bores) : সাধারণত বর্ষাকালে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার ভরা কোটালের সময় চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে জোয়ারের জল নদীর খাড়িপথ ও মোহনা দিয়ে খুব উঁচু হয়ে প্রবল বেগে উজানের দিকে অর্থাৎ নদী প্রবাহের বিপরীত দিকে অগ্রসর হয় । ঢেউ, জলোচ্ছ্বাসসহ নদীর এই