Submitted by avimanyu pramanik on Tue, 07/27/2021 - 15:19

কেম (kames) : হিমবাহ ও জলধারার মিলিত সঞ্চয়কার্যের ফলে নানা রকম ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, কেম হল তাদের মধ্যে অন্যতম একটি  ভূমিরূপ । অনেক সময় পার্বত্য হিমবাহের শেষপ্রান্তে হিমবাহ যেখানে গলতে শুরু করে সেখানে কাদা, বালি, নুড়ি, পাথর, কাঁকর ইত্যাদি স্তূপাকারে সঞ্চিত হয়ে ত্রিকোণাকার বদ্বীপের মতো যে ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, তাকে কেম (Kame) বলে । এগুলি উপত্যকার পার্শ্বদেশের সঙ্গে মিশে ধাপ তৈরি করে । হিমবাহ উপত্যকার দু'পাশে স্তরে স্তরে অথবা একের ওপরে আরেকটি কেম গঠিত হলে, তাকে কেম সোপান বলে ।

ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের নরফেকের গ্লাভেন উপত্যকায় কেম ও কেম সোপান দেখা যায় ।

****

Comments

Related Items

নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমি বা স্টেপস অঞ্চল

নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমি বা স্টেপস অঞ্চল : এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম সাইবেরিয়া এবং পূর্ব মঙ্গোলিয়ায় এই ধরনের জলবায়ু দেখা যায় ।

নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমি বা স্টেপস অঞ্চলের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য—

(১) এই অঞ্চলে শীতকালে খুব শীতল কিন্তু গ্রীষ্মকালে বেশ গরম,

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল : এশিয়া মহাদেশের ভূমধ্যসাগরের নিকটবর্তী অতি সামান্য অঞ্চল যেমন— তুরস্ক, লেবানন, সিরিয়া, এবং ইস্রাইলে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দেখা যায় ।

ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য—

(১) শীতকালীন বৃষ্টিপাত সাধারণত ২৪ সেমি. থেকে ৭৫ সেমি হয়,

ক্রান্তিয় মরু জলবায়ু অঞ্চল

ক্রান্তিয় মরু জলবায়ু অঞ্চল : এশিয়া মহাদেশের আরব মরুভূমি এবং ভারত ও পাকিস্তানের থর মরুভূমি অঞ্চলে ক্রান্তিয় মরু জলবায়ু দেখা যায় ।

ক্রান্তিয় মরু জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য—

(১) চরমভাবাপন্ন জলবায়ু,

(২) দিনে প্রচন্ড উত্তাপ ও রাতে অস্বাভাবিক ঠান্ডা,

মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চল

মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চল : এশিয়া মহাদেশের ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার, চিন, থাইল্যান্ড, কাম্বোডিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম ও পশ্চিম ফিলিপাইনে মৌসুমি জলবায়ু দেখা যায় ।

মৌসুমি জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য —

নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চল

নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চল : নিরক্ষরেখার উভয় দিকে উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে অবস্থিত সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় নিরক্ষীয় জলবায়ু দেখা যায় ।

নিরক্ষীয় জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য :