অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্নোত্তর : আবহবিকার

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 05/12/2012 - 10:24

প্রশ্ন:- ১  আবহবিকার [Weathering] কাকে বলে এবং কয় প্রকার ?

উত্তর :-

প্রশ্ন:- ২ যান্ত্রিক আবহবিকার কাকে বলেযান্ত্রিক আবহবিকারের বিভিন্ন পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর ।

উত্তর :-

প্রশ্ন:- ৩  রাসায়নিক আবহবিকার কাকে বলে ? রাসায়নিক আবহবিকারের বিভিন্ন পদ্ধতিগুলি বর্ণনা কর ।

উত্তর :-

প্রশ্ন-  ৪ খন্ডবিখন্ডিকরণ বা প্রস্তরখন্ড বিশরণ অথবা, পিন্ড বিশরণ কাকে বলে ?

উত্তর :-

প্রশ্ন:- ৫ শল্কমোচন বা গোলাকার বিচূর্ণীভবন কাকে বলে ?

উত্তর :-

প্রশ্ন:-  ৬ যান্ত্রিক আবহবিকার কোন ধরনের জলবায়ুতে বেশি ঘটে, কারণসহ তার উল্লেখ কর ।

উত্তর:-

প্রশ্ন:- ৭ আবহবিকার ও ক্ষয়ীভবনের মধ্যে পার্থক্য কী কী ?

উত্তর :-

প্রশ্ন:- ৮ কীরূপ জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকার বেশি ঘটে কারণসহ উল্লেখ কর

উত্তর :-

প্রশ্ন:- ৯ মরুভূমি অঞ্চলে যান্ত্রিক আবহবিকার সর্বাধিক হয় কেন ? 

উত্তর:-

 

Related Items

নর্মদা নদী (The Narmada)

নর্মদা নদী (The Narmada) : মহাকাল পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ অমরকন্টক থেকে উৎপন্ন হয়ে নর্মদা নদী উত্তর-পশ্চিমে বেঁকে মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্র হয়ে গুজরাটের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বিন্ধ্য ও সাতপুরার সংকীর্ণ গিরিখাত অতিক্রম করে

ব্রহ্মপুত্র নদ (The Brahmaputra)

ব্রহ্মপুত্র নদ : তিব্বতের মানস সরোবরের নিকটবর্তী চেমায়ুং-দুং হিমবাহ থেকে সাংপো নামে উৎপন্ন হয়ে নামচাবারওয়া শৃঙ্গের কাছে চুলের কাটার মত বেঁকে অরুণাচল প্রদেশের মধ্য দিয়ে ডিহং নামে ভারতে প্রবেশ করেছে । এর মোট দৈর্ঘ্য ২,৯০০ কিমি, এর মধ্

সিন্ধু নদ (The Indus)

সিন্ধু নদ : সিন্ধু নদ তিব্বতের মানস সরোবরের উত্তরে অবস্থিত সিন-কা-বাব জলধারা থেকে উৎপন্ন হয়ে উত্তর-পশ্চিমে প্রথমে তিব্বতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পরে লাদাখ অঞ্চল দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে । সিন্ধু নদের মোট দৈর্ঘ্য ৩,১৮০ কিমি এবং এর মধ

গঙ্গা নদী (The Ganges)

গঙ্গা নদী : গঙ্গা ভারতের শ্রেষ্ঠ নদী এবং ভারতের দীর্ঘতম নদী । গঙ্গানদীর মোট দৈর্ঘ্য ২৫১০ কিমি এবং এর মধ্যে ২০১৭ কিমি ভারতে প্রবাহিত । কুমায়ুন হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহের গোমুখ তুষার গুহা থেকে ভাগীরথী নামে উৎপন্ন হয়ে সংকীর্ণ গিরিখাতের

ভারতের নদনদী (Rivers of India)

ভারতের নদনদী : ভারতে অসংখ্য নদনদী বিভিন্ন দিকে প্রবাহিত হয়েছে । উৎস, প্রবাহের অঞ্চল, এবং মোহানা অনুসারে ভারতের নদনদীকে প্রধানত দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় । যেমন— (১) উত্তর ভারতের নদী এবং (২) দক্ষিণ ভারতের নদী ।