রেচন (Excretion)

Submitted by arpita pramanik on Mon, 04/25/2011 - 15:37

রেচন

►রেচনের সংজ্ঞা এবং তার ব্যাখ্যা :-

► রেচন অঙ্গ ও তন্ত্র :-

►রেচন পদার্থ :-

►রেচনের গুরুত্ব :-

►উদ্ভিদের রেচন:-

♦ উদ্ভিদের রেচনের বৈশিষ্ট্য:-

►উদ্ভিদের রেচন পদার্থ ত্যাগের পদ্ধতি :-

►উদ্ভিদের বিভিন্ন রেচন পদার্থ এবং তাদের অর্থকরী গুরুত্ব :-

(A) নাইট্রোজেনবিহীন রেচন পদার্থ:-

(B) নাইট্রোজেনযুক্ত রেচন পদার্থ:-

►প্রাণীদের রেচন :-

♦ প্রাণীদের রেচনের বৈশিষ্ট্য :-

►মানবদেহের রেচন তন্ত্র :-

►বৃক্কের গঠন ও কাজ :-

[i] বহির্গঠন:-

[ii]  অন্তর্গঠন:-

►নেফ্রন : কিডনির বা বৃক্কের গঠনগত এবং কার্যগত একক:-

[১]  ম্যালপিজিয়ান করপাসল :-  

[২] বৃক্কীয় নালিকা :-

[৩] সংগ্রাহী নালিকা

► প্রয়োজনীয় পদার্থ শোষিত হওয়ার পর বৃক্কের মাধ্যমে নাইট্রোজেন জাতীয় বর্জ্যপদার্থের বহিস্করণ :-

• মুত্র কী ?

• মুত্রের উপাদান:-

• মুত্রের প্রধান অজৈব পদার্থগুলি :-

• মুত্রের প্রধান জৈব পদার্থগুলি :-

►প্রাণীর রেচনে ত্বক বা চর্ম, ফুসফুস এবং যকৃতের ভূমিকা:-

♦ প্রাণীদের রেচনে চর্ম বা ত্বকের ভূমিকা:-

♦ প্রাণীদের রেচনে ফুসফুসের ভূমিকা:-

♦ প্রাণীদের রেচনে যকৃতের ভূমিকা:-

►উদ্ভিদ ও প্রাণীর রেচন ক্রিয়ার পার্থক্য:-

♦ রেচনের ওপর উদ্ভুদ ও প্রাণীর নির্ভরশীলতা:-  

♦ রেচন ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য :-

*****

Related Items

ছত্রাক (Fungi)

ক্লোরোফিলবিহীন পরভোজী পুষ্টিসম্পন্ন ও ইউক্যারিওটিক প্রকৃতির সমাঙ্গদেহী উদ্ভিদদের ছত্রাক বলা হয় । ছত্রাকের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম । মানবজীবনে ছত্রাকের উপকারিতা ও অপকারিতা । পেনিসিলিয়াম, ঈস্ট প্রভৃতি উপকারী ছত্রাক । পেনিসিলিয়াম এক রকমের বহুকোশী মৃতজীবী ...

জীবাণু বা মাইক্রোবস (Microbes)

যে সমস্ত অতি ক্ষুদ্র এবং এককোশী বা বহুকোশী জীবদের খালি চোখে দেখা যায় না অথচ কেবলমাত্র অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায়, তাদেরই সাধারণভাবে জীবাণু বলে । অতিক্ষুদ্র ও আণুবীক্ষণিক জীবদের এককথায় জীবাণু বা অণুজীব বা মাইক্রোবস বলা হয় ।

রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাসের রোগ সংক্রমণ প্রক্রিয়া

ভাইরাস বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে, যেমন - ইনফ্লুয়েঞ্জা, AIDS, পোলিও, জল বসন্ত, মাম্পস, হাম, এনকেফালাইটিস, জলাতঙ্ক, পা ও মুখের ঘা, জন্ডিস, ডেঙ্গু জ্বর প্রভৃতি । ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস প্রধানত মানুষের শ্বসনতন্ত্রকে আক্রমণ করে, ফলে রোগীর হাঁচি, কাশি ও নির্গত মিউকাসের মাধ্যমে ...

ব্যাকটিরিয়া আক্রমণকারী ভাইরাস বা ব্যাকটিরিওফাজ

1917 খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী দ্য হেরেলী ব্যাকটিরিয়া আক্রমণকারী ভাইরাসদের ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস বা ব্যাকটিরিওফাজ বা ফাজ নামে অভিহিত করেন । এখন পর্যন্ত যেসব ব্যাকটিরিওফাজের অস্তিত্ব সম্পর্কে ভালো করে জানা গিয়েছে, তাদের মধ্যে 'T' শ্রেণির অন্তর্গত ব্যাকটিরিওফাজই প্রধান । ...

ভাইরাসে জড়ের ও প্রাণের লক্ষণ

ভাইরাসের দেহে সাইটোপ্লাজম থাকে না । ভাইরাস কোনো বহিঃস্থ উদ্দীপকে সাড়া দেয় না । ভাইরাসের চলন ক্ষমতা নেই । ভাইরাসের দেহে কোনোরকম বিপাক ক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় না । পোষকের দেহ-কোশে ভাইরাস বংশবিস্তারে সক্ষম । ভাইরাসের দেহে প্রোটিন ও নিউক্লিক অ্যাসিডের ...