ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : রাজশক্তির উত্থান (বিম্বিসার থেকে গুপ্তযুগ)

Submitted by avimanyu pramanik on Tue, 02/21/2012 - 17:50

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর - রাজশক্তির উত্থান (বিম্বিসার থেকে গুপ্তযুগ) :

প্রশ্ন:- পূর্ব ভারতের কোন শহর দীর্ঘদিন মগধের রাজধানী ছিল ?

উত্তর:- পূর্ব ভারতের রাজগৃহ শহর দীর্ঘদিন মগধের রাজধানী ছিল ।

প্রশ্ন:- বুদ্ধের সমসাময়িক মগধের রাজা কে ছিলেন ?

উত্তর:- হর্ষঙ্ক বংশের রাজা বিম্বিসার বুদ্ধদেবের সমসাময়িক মগধের রাজা ছিলেন ।

প্রশ্ন:- বিম্বিসার কোন বংশের রাজা ছিলেন ?

উত্তর:- বিম্বিসার মগধের হর্ষঙ্ক বংশের রাজা ছিলেন ।

প্রশ্ন:- মগধের কোন রাজা সর্ব প্রথম দক্ষিণ ভারতের বিস্তৃত অংশ জয় করেন ?

উত্তর:- মগধের রাজা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য সর্ব প্রথম দক্ষিণ ভারতের বিস্তৃত অংশ জয় করেন ।

প্রশ্ন:- অশোক কবে সিংহাসনে বসেন ?

উত্তর:- অশোক খ্রিষ্টপূর্ব ২৭৩ অব্দে সিংহাসনে বসেন ।

প্রশ্ন:- আলেকজান্ডার কোন দেশের রাজা ছিলেন ?

উত্তর:- আলেকজান্ডার ইউরোপ মহাদেশের গ্রিসের ম্যাসিডোনিয়ার রাজা ছিলেন ।

প্রশ্ন:-মহাজন শব্দের অর্থ কী ?

উত্তর:- মহাজন শব্দের অর্থ বৃহত রাজ্য

প্রশ্ন:- ষোড়শ মহাজনপদ কাকে বলা হত ?

উত্তর:- খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দিতে সমগ্র ভারতে যে ১৬টি আঞ্চলিক রাজ্যের উদ্ভব হয় , তাদের ষোড়শ মহাজনপদ বলা হত ।

প্রশ্ন:- ষোড়শ মহাজনপদ গুলির মধ্যে দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদটির নাম কী  ?

উত্তর:- ষোড়শ মহাজনপদ গুলির মধ্যে দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদটির নাম অস্মক

প্রশ্ন:- ষোড়শ মহাজনপদের  মধ্যে দুটি প্রজাতান্ত্রিক রাজ্যের নাম কী ?

উত্তর:- ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে দুটি প্রজাতান্ত্রিক রাজ্যের নাম হল বৃজি মল্ল

প্রশ্ন:-  ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে কোন মহাজনপদ কালক্রমে সাম্রাজ্যে পরিনত হয়  ?

উত্তর:- ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে মগধ কালক্রমে সাম্রাজ্যে পরিনত হয় ।

প্রশ্ন:- আলেকজান্ডার কবে ভারত আক্রমণ ?

উত্তর:- আলেকজান্ডার ৩২৭ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ভারত আক্রমণ ।

প্রশ্ন:- কোন বিদেশী জাতি প্রথম ভারত আক্রমণ করেন ?

উত্তর:- পারসিক জাতি ( খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫৮ অব্দে মগদরাজ বিম্বিসারের আমলে )  প্রথম ভারত আক্রমণ করেন ।

প্রশ্ন:- মগধের কোন রাজার রাজত্বকালে গ্রিক সম্রাট আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেন ?

উত্তর:- মগধের নন্দ বংশের শেষ রাজা ধননন্দের রাজত্বকালে গ্রিক সম্রাট আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেন।

প্রশ্ন:- নন্দবংশের শেষ সম্রাট কে ছিলেন  ?

উত্তর:- নন্দবংশের শেষ সম্রাট ছিলেন ধননন্দ

প্রশ্ন:- আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের প্রাক্কালে উত্তর-পশ্চিম ভারতের দুটি রাজতন্ত্রী রাজ্যের নাম লেখো ?

উত্তর:- আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের প্রাক্কালে উত্তর-পশ্চিম ভারতের রাজতন্ত্রী রাজ্যগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল তক্ষশীলাপুরু

প্রশ্ন:- তক্ষশীলার কোন ভারতীয় শাসক প্রথমে আলেকজান্ডারের বশ্যতা স্বীকার করেছিলেন ?

উত্তর:- তক্ষশীলার রাজা অম্ভি ভারতীয় শাসকদের মধ্যে প্রথম আলেকজান্ডারের বশ্যতা স্বীকার করেন।

প্রশ্ন:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকালে কোন গ্রিক দূত ভারতে আসেন ?

উত্তর:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকালে মেগাস্থিনিস নামে এক গ্রিক দূত ভারতে আসেন ।

প্রশ্ন:- ইন্ডিকা কে রচনা করেন ?

উত্তর:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় আগত গ্রিক রাজা সেলুকাসের দূত মেগাস্থিনিস ইন্ডিকা রচনা করেন ।

প্রশ্ন:- অর্থশাস্ত্র কে রচনা করেন ?

উত্তর:- মৌর্যসম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মন্ত্রী কৌটিল্য বা চানক্য অর্থশাস্ত্র কে রচনা করেন ।

প্রশ্ন:- বিন্দুসার কে ছিলেন ?

উত্তর:- বিন্দুসার মৌর্যসম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের পুত্র ও পরবর্তীকালে মৌর্যসম্রাট ছিলেন ।

প্রশ্ন:- বিন্দুসার কী উপাধি ধারণ করেছিলেন ?

উত্তর:- বিন্দুসার অমিত্রাঘাত উপাধি ধারণ করেছিলেন ।

প্রশ্ন:- অমিত্রাঘাত বলতে কী বোঝায় ?

উত্তর:- অমিত্রাঘাত শব্দের অর্থ শত্রু নিধন

প্রশ্ন:- বিম্বিসার কে ছিলেন ?

উত্তর:- গৌতমবুদ্ধের সমসাময়িক বিম্বিসার মগধের হর্ষঙ্ক বংশের রাজা ছিলেন ।

প্রশ্ন:- অজাতশত্রু কে ছিলেন ?

উত্তর:- অজাতশত্রু মগধের হর্ষঙ্ক বংশের রাজা ও বিন্বিসারের পুত্র  ছিলেন ।

প্রশ্ন:-  মৌর্যবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?

উত্তর:- মৌর্যবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

প্রশ্ন:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য কত খ্রিস্টপূর্বাব্দে মগধের সিংহাসনে বসেন ?

উত্তর:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ৩২৪ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দে মগধের সিংহাসনে বসেন ।

প্রশ্ন:- মেগাস্থিনিস কে ছিলেন ?

উত্তর:- মেগাস্থিনিস ছিলেন মৌর্যসম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক রাজদূত

প্রশ্ন:- কোন বিদেশীলেখকের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ?

উত্তর:- মৌর্যসম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক রাজদূত মেগাস্থিনিসের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি ।

প্রশ্ন:- নন্দবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ?

উত্তর:- মহাপদ্ম নন্দ ছিলেন নন্দবংশের প্রতিষ্ঠাতা ।

প্রশ্ন:- মৌর্য বংশে অশোকের পূর্ববর্তী শাসক কে ছিলেন ?

উত্তর:- বিন্দুসার মৌর্য বংশে অশোকের পূর্ববর্তী শাসক কে ছিলেন  ।

প্রশ্ন:- সম্রাট অশোকের রাজ্যাভিষেক কবে হয়েছিল  ?

উত্তর:- ২৬৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সম্রাট অশোকের রাজ্যাভিষেক হয়েছিল ।

প্রশ্ন:- সম্রাট অশোকের রজত্বকাল কত সাল পর্যন্ত ব্যাপ্ত ছিল ?

উত্তর:- সম্রাট অশোকের রজত্বকাল ২৭৩ - ২৩২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত ব্যাপ্ত ছিল ।

প্রশ্ন:- 'দেবানাং প্রিয়' উপাধি কে ধারণ করেন ?

উত্তর:- মৌর্যসম্রাট অশোক 'দেবানাং প্রিয়' উপাধি ধারণ করেন ।

প্রশ্ন:- 'দেবানাং প্রিয়' শব্দের অর্থ কী  ?

উত্তর:- 'দেবানাং প্রিয়' শব্দের অর্থ হল দেবতাদের প্রিয়

রশ্ন:- সম্রাট অশোকের কোন পুত্র ও কন্যা সিংহলে ধর্ম প্রচার করতে গিয়েছিলেন ?

উত্তর:- সম্রাট অশোকের পুত্র মহেন্দ্র ও কন্যা সংঘমিত্রা সিংহলে ধর্ম প্রচার করতে গিয়েছিলেন।

প্রশ্ন:- সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে ?

উত্তর:- সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজার নাম গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী

প্রশ্ন:- ভারতের কোন বিদেশি শাসনকর্তারা ক্ষত্রপ উপাধি ধারণ করেন ?

উত্তর:- উত্তর-পশ্চিম ভারতের শক শাসনকর্তারা ক্ষত্রপ উপাধি ধারণ করেন ।

প্রশ্ন:- সাতবাহন বংশের রাজধানী কোথায় ছিল ?

উত্তর:- সাতবাহন বংশের রাজধানী ছিল প্রতিষ্ঠান নগরে

প্রশ্ন:- নাসিক প্রশস্তিতে কোন সাতবাহন রাজার কীর্তি বর্ণিত হয়েছে ?

উত্তর:- সাতবাহন বংশের রাজা গৌতমীপুত্র সাতকর্ণীর কীর্তি নাসিক প্রশস্তিতে বর্ণিত হয়েছে ।

প্রশ্ন:- ভারতে কুষাণ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে  ?

উত্তর:- ভারতে কুষাণ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হলেন কুজল কদফিসিস

প্রশ্ন:-কণিষ্ক কোন অব্দের প্রচলন করেন ?

উত্তর:- কণিষ্ক শকাব্দের প্রচলন করেন ।

প্রশ্ন:- কণিষ্ক কত সালে সিংহাসনে বসেন ?

উত্তর:- আনুমানিক ৭৮ খ্রিস্টাব্দে কণিষ্ক সিংহাসনে বসেন  ।

প্রশ্ন:- কত খ্রিস্টাব্দে শকাব্দের প্রবর্তন হয় ?

উত্তর:- আনুমানিক ৭৮ খ্রিস্টাব্দে শকাব্দের প্রবর্তন হয় ।

প্রশ্ন:- কণিষ্কের রাজধানী কোথায় ছিল ?

উত্তর:- পাকিস্তানের পেশোয়ার-এ কণিষ্কের রাজধানী ছিল ।

প্রশ্ন:- শেষ মৌর্যসম্রাট কে ছিলেন ?

উত্তর:- শেষ মৌর্যসম্রাট ছিলেন বৃহদ্রথ

প্রশ্ন:- মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন কবে হয় ?

উত্তর:- খ্রিষ্টপূর্ব ১৮৫ অব্দে মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন হয় ।

প্রশ্ন:- মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন কে ঘটান ?

উত্তর:- মৌর্য সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ মৌর্য সম্রাট বৃহদ্রথকে হত্যা করে মৌর্য সাম্রাজ্যের পতন ঘটান ।

প্রশ্ন:- সারনাথ স্তম্ভের শীর্ষে কী মূর্তি রয়েছে ?

উত্তর:- সারনাথ স্তম্ভের শীর্ষে সিংহমূর্তি রয়েছে ।

প্রশ্ন:- সারনাথ স্তম্ভের শীর্ষে কী চক্র আছে ?

উত্তর:- সারনাথ স্তম্ভের শীর্ষে অশোকচক্র আছে ।

প্রশ্ন:- সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?

উত্তর:- সিমুক সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ।

প্রশ্ন:- কণিষ্কের রাজধানীর নাম কী ছিল ?

উত্তর:- কণিষ্কের রাজধানীর নাম ছিল পুরুষপুর

প্রশ্ন:- কণিষ্কের শ্রেষ্ঠ শিল্পকীর্তি কোনটি  ?

উত্তর:- কণিষ্কের শ্রেষ্ঠ শিল্পকীর্তি হল পেশোয়ারে নির্মিত ৬৩৮ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট বৌদ্ধ মঠ

প্রশ্ন:- কোন রাজবংশের আমলে গান্ধার শিল্পের বিকাশ ঘটে ?

উত্তর:- কুষাণ রাজবংশের আমলে গান্ধার শিল্পের বিকাশ ঘটে ।

প্রশ্ন:- কুষাণযুগে কোন শিল্পরীতির প্রসার ঘটে ?

উত্তর:- কুষাণযুগে গান্ধার শিল্পরীতির প্রসার ঘটে ।

প্রশ্ন:- গান্ধার শিল্পরীতি কোন কোন শিল্পরীতির সংমিশ্রণ ?

উত্তর:- গান্ধার শিল্পরীতি ছিল গ্রিক, রোমান ও ভারতীয় শিল্পরীতির সংমিশ্রণ ।

প্রশ্ন:- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী কোন শক রাজাকে পরাজিত করেন ?

উত্তর:- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী শক্তিশালী শক  ক্ষত্রপ নহপান-কে পরাজিত করেন ।

প্রশ্ন:- গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে  ?

উত্তর:- গুপ্ত বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শ্রীগুপ্ত , মতান্তরে প্রথম চন্দ্রগুপ্ত 

প্রশ্ন:- শকারি উপাধি কে গ্রহন করেছিলেন ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত শকারি উপাধি গ্রহন করেছিলেন ।

প্রশ্ন:- শকারি কাকে বলা হয় ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত কে শকারি বলা হয় ।

প্রশ্ন:- গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত কে কেন শকারি বলা হয় ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তকে শকারি বলা হয় কারণ তিনি পশ্চিম ভারত থেকে শক আধিপত্যের অবসান ঘটান

প্রশ্ন:- কোন ভারতীয় সম্রাটকে কিংবদন্তির বিক্রমাদিত্য হিসেবে মেনে নেওয়া হয়  ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তকে কিংবদন্তির বিক্রমাদিত্য হিসেবে মেনে নেওয়া হয় ।

প্রশ্ন:- খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দিতে কোন বিদেশি জাতি ভারত আক্রমণ করে ?

উত্তর:- খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দিতে হুন জাতি ভারত আক্রমণ করে ।

প্রশ্ন:- ফা-হিয়েন কার রাজত্বকালে ভারতে আসেন ?

উত্তর:- ফা-হিয়েন গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের রাজত্বকালে ভারতে আসেন  ।

প্রশ্ন:- ফা-হিয়েন কে ছিলেন ?

উত্তর:- ফা-হিয়েন চীনদেশীয় পরিব্রাজক ছিলেন  ।

প্রশ্ন:- ফা-হিয়েন-এর ভারত সংক্রান্ত গ্রন্থটির নাম কী ?

উত্তর:- ফা-হিয়েন-এর ভারত সংক্রান্ত গ্রন্থটির নাম ফো-কুও-কি

প্রশ্ন:- গুপ্ত বংশের শেষ গুপ্ত সম্রাটের নাম কী ?

উত্তর:- গুপ্ত বংশের শেষ গুপ্ত সম্রাটের নাম দ্বিতীয় জীবিত গুপ্ত ।

প্রশ্ন:- কোন গুপ্ত সম্রাট পরাক্রমাঙ্ক উপাধি গ্রহন করেন ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত পরাক্রমাঙ্ক উপাধি গ্রহন করেন  ।

প্রশ্ন:- কাকে ভারতের নেপোলিয়ান বলা হয় ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত কে ভারতের নেপোলিয়ান বলা হয় ।

প্রশ্ন:- এলাহাবাদ প্রশস্তি কে রচনা করেন ?

উত্তর:- সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিষেণ এলাহাবাদ প্রশস্তি রচনা করেন ।

প্রশ্ন:- এলাহাবাদ প্রশস্তিতে কিসের বর্ণনা আছে  ?

উত্তর:- এলাহাবাদ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তের রাজ্যজয়ের বর্ণনা আছে ।

প্রশ্ন:- কোন গুপ্ত সম্রাট কবিরাজ নামে খ্যাত ?

উত্তর:-  গুপ্ত সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত কবিরাজ নামে খ্যাত ।

প্রশ্ন:- কোন গুপ্ত সম্রাট হুন আক্রমণ প্রতিরোধে সমর্থ হন ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্ত  হুন আক্রমণ প্রতিরোধে সমর্থ হন ।

প্রশ্ন:- ভারতের রক্ষাকারী রাজা কাকে বলা হয় ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তকে ভারতের রক্ষাকারী রাজা বলা হয় ।

প্রশ্ন:- গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তকে কেন ভারতের রক্ষাকারী রাজা বলা হয়  ?

উত্তর:- গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তকে ভারতের রক্ষাকারী রাজা বলা হয় কারণ তিনি হুন আক্রমণ প্রতিরোধে সমর্থ হন ।

প্রশ্ন:- বিশাখদত্ত রচিত নাটক দেবীচন্দ্রগুপ্তম থেকে কী জানা যায় ?

উত্তর:- বিশাখদত্ত রচিত নাটক দেবীচন্দ্রগুপ্তম থেকে সমুদ্রগুপ্ত ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের মধ্যবর্তী সম্রাট রামগুপ্ত প্রসঙ্গে জানা যায় ।

প্রশ্ন:- বুদ্ধচরিতের রচয়িতা কে ?

উত্তর:- বুদ্ধচরিতের রচয়িতা হল অশ্বঘোষ

প্রশ্ন:- বিশাখদত্ত রচিত নাটকটির নাম কী  ?

উত্তর:- বিশাখদত্ত রচিত নাটকটির নাম দেবীচন্দ্রগুপ্তম

*****

Related Items

ভারতের বিভিন্ন জনগোষ্ঠী

আর্য-অনার্য দ্রাবিড়-শক-হুন-পাঠান-মোঘল প্রভৃতি বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী ও ভাষাগোষ্ঠীর মানুষ এই ভারতবর্ষে বিভিন্ন সময়ে জমায়েত হয়েছিল , নর্ডিক বা আর্য জাতি, গ্রিটো, প্রোটো-অস্ট্রোলয়েড, মোঙ্গলয়েড বা মঙ্গোলীয় জাতি, মেডিটেরানিয়ান বা ভুমধ্যসাগরীয়, আলপিনয়েড-দিনারিক-আর্মেনয়েড ...

ভারতের ইতিহাসে ভৌগোলিক উপাদানের প্রভাব

ভারতের ইতিহাসে হিমালয় পর্বতের প্রভাব, ভারতের ইতিহাসে হিমালয় পর্বতের বিভিন্ন গিরিপথের প্রভাব, ভারতের ইতিহাসে বিন্ধ্য পর্বতের প্রভাব, ভারতের ইতিহাসে নদনদীর প্রভাব, ভারতের ইতিহাসে সমভূমির প্রভাব, ভারতের ইতিহাসে সমুদ্রের প্রভাব ...

ভারতীয় উপমহাদেশের প্রধান প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য

সাধারণভাবে হিমালয় থেকে দক্ষিণে বিন্ধ্যপর্বত পর্যন্ত্য অংশকে আর্যাবর্ত বা উত্তরাপথ ও বিন্ধ্যপর্বত থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত্য অংশকে দাক্ষিণাত্য বা দক্ষিনাপথ বলা হয় । ভু-প্রকৃতির বৈশিষ্ট অনুসারে দেশকে পাঁচটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে । ...

ভারতবর্ষ নামকরণের ঐতিহাসিক ব্যাখ্যা

ভারতবর্ষের নামকরণ সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত প্রচলিত আছে । যেমন -পৌরাণিক যুগের সাগর বংশের সন্তান রাজা ভরতের নাম থেকে আমাদের দেশের নামটি এসেছে ভারত বা ভারতবর্ষ । বিষ্ণু পুরাণে বলা হয়েছে মহাসাগরের উত্তরে এবং বরফে ঢাকা পাহাড়ের দক্ষিণে অর্থাৎ হিমালয়ের ...

প্রতিবাদী আন্দোলন (Protest Movement)

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে প্রচলিত ব্রাহ্মণ্য ধর্মের প্রতি অনেক মানুষ ভক্তি, শ্রদ্ধা ও আস্থা হারিয়ে ফেলে । ফলে এই শতাব্দীতে ব্রাহ্মণ্যধর্মের বিরুদ্ধে কয়েকটি প্রতিবাদী আন্দোলন ঘটে এবং নতুন নতুন ধর্মমতের উদ্ভব হয় । এর মধ্যে বৌদ্ধধর্ম ও জৈনধর্ম প্রধান ।