Submitted by avimanyu pramanik on Tue, 12/16/2014 - 19:34

পার্বত্য জলবায়ু অঞ্চল : মধ্য এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলে অনেকটা তুন্দ্রা অঞ্চলের মতো জলবায়ু দেখা যায় । এই অঞ্চলে যতই উঁচুতে ওঠা যায়, ততই শৈত্য বাড়তে থাকে । এখানকার সুউচ্চ পর্বতশৃঙ্গগুলি চির তুষারাবৃত থাকে ।

পার্বত্য জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য :- অবস্থানের তারতম্যে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন ধরনের জলবায়ু দেখা যায়; যেমন—

(১) পর্বতের পাদদেশে ওই পার্বত্য অঞ্চল সামগ্রিক ভাবে যে জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত সেই ধরনের জলবায়ু দেখা যায়, যেমন— ভারতে আর্দ্র মৌসুমি জলবায়ু, আফগানিস্তানের শুষ্ক এবং চরমপ্রকৃতির মহাদেশীয় জলবায়ু প্রভৃতি,

(২) পর্বতের ক্রমশ উপরের দিকে স্থান বিশেষে স্টেপস অথবা সাইবেরিয় জলবায়ু,

(৩) অতি উচ্চতায় তুন্দ্রা অঞ্চলের মতো অতিশীতল জলবায়ু দেখা যায় ।

*****

Related Items

সাময়িক বায়ু (The Periodic Winds)

সাময়িক বায়ু (The Periodic Winds) : দিনের বিভিন্ন সময়ে এবং বছরের বিভিন্ন ঋতুতে স্থল ও জলভাগের বায়ুর উষ্ণতা ও বায়ুচাপের পার্থক্যের ফলে সাময়িকভাবে যে বায়ু প্রবাহিত হয়, তাকে সাময়িক বায়ু বলে । এই বায়ু কয়েক প্রকারের হয়, যেমন— (১)

আকস্মিক বায়ু (Sudden or Irregular wind)

আকস্মিক বায়ু (Sudden or Irregular wind)  চাপের সমতা রাখার জন্য বায়ুপ্রবাহ উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে ধাবিত হয় । বায়ুচাপের তারতম্য হল বায়ুপ্রবাহের প্রধান কারণ । বায়ুর চাপ আবার নির্ভর করে উষ্ণতর উপর । কোনো স্থানের বায়ু উত্তপ্ত হলে সেখানে বায়

স্থানীয় বায়ু (Local Wind)

স্থানীয় বায়ু (Local Wind) : ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানীয়ভাবে বাযুর তাপ ও চাপের পার্থক্যের কারণে বছরের নির্দিষ্ট সময়ে যে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়, তাদের স্থানীয় বায়ু বলে । স্থানীয় বায়ুপ্রবাহ দুই প্রকারের হয়ে থাকে, যথা— (১) উষ্ণ স্থানীয় বায়

নিয়ত বায়ু (Planetary Winds)

নিয়ত বায়ু (Planetary Winds) : ভূপৃষ্ঠের বায়ুচাপের পার্থক্যই বায়ুপ্রবাহের প্রধান কারণ । যেখানে বায়ুচাপ বেশি, সেখান থেকে যেদিকে বায়ুচাপ কম, সেদিকেই বায়ু প্রবাহিত হয় । এই নিয়ম মেনে পৃথিবীর চারটি স্থায়ী উচ্চচাপ বলয় থেকে তিনটি স্থায়ী নিম্নচাপ বলয়ের দিকে সা

বায়ুপ্রবাহের প্রকারভেদ (Types of Winds)

বায়ুপ্রবাহের প্রকারভেদ (Types of Winds) : উৎপত্তি ও প্রকৃতি অনুযায়ী বায়ুপ্রবাহকে প্রধানত চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয় । যথা— (ক) নিয়ত বায়ু (Planetary Winds), (খ) সাময়িক বায়ু (The Periodic Winds), (গ) স্থানী