Submitted by avimanyu pramanik on Tue, 12/16/2014 - 19:34

পার্বত্য জলবায়ু অঞ্চল : মধ্য এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলে অনেকটা তুন্দ্রা অঞ্চলের মতো জলবায়ু দেখা যায় । এই অঞ্চলে যতই উঁচুতে ওঠা যায়, ততই শৈত্য বাড়তে থাকে । এখানকার সুউচ্চ পর্বতশৃঙ্গগুলি চির তুষারাবৃত থাকে ।

পার্বত্য জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য :- অবস্থানের তারতম্যে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন ধরনের জলবায়ু দেখা যায়; যেমন—

(১) পর্বতের পাদদেশে ওই পার্বত্য অঞ্চল সামগ্রিক ভাবে যে জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত সেই ধরনের জলবায়ু দেখা যায়, যেমন— ভারতে আর্দ্র মৌসুমি জলবায়ু, আফগানিস্তানের শুষ্ক এবং চরমপ্রকৃতির মহাদেশীয় জলবায়ু প্রভৃতি,

(২) পর্বতের ক্রমশ উপরের দিকে স্থান বিশেষে স্টেপস অথবা সাইবেরিয় জলবায়ু,

(৩) অতি উচ্চতায় তুন্দ্রা অঞ্চলের মতো অতিশীতল জলবায়ু দেখা যায় ।

*****

Related Items

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment)

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment) : বর্জ্য পরিবেশকে নানাভাবে প্রভাবিত করে থাকে । যেমন — (ক) ভূপৃষ্ঠস্থ জলের কলুষিতকরণ, (খ) মৃত্তিকা সংক্রমণ, (গ) দূষণ, (ঘ) লিশেট ইত্যাদি ।

বর্জ্যের উৎস (Source of waste)

বর্জ্যের উৎস (Source of waste) : বর্তমান আধুনিক নাগরিক সভ্যতায় মানুষের নানাবিধ কার্যকলাপেরপরিধিই হল বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্র । বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্রগুলি হল — (১) গৃহস্থালির বর্জ্য, (২) শিল্প বর্জ্য, (৩) কৃষিজ বর্জ্য,  (৪) পৌর

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste)

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste) : বিভিন্ন কারণে পরিবেশে নানা প্রকারের বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে । বর্জ্য পদার্থ তিন প্রকার, যেমন— (ক) কঠিন বর্জ্য, (খ) তরল বর্জ্য ও (গ) গ্যাসীয় বর্জ্য ।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management)

বর্জ্যের ধারণা (Concept of Waste) : 'বর্জ্য' কথাটির অর্থ হল 'যা বর্জনযোগ্য' । যে-কোনো কঠিন, তরল অথবা গ্যাসীয় সম্পদকে প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের পরে যে মূল্যহীন, নষ্ট বা খারাপ হয়ে যাওয়া অব্যবহার্য বস্তু পড়ে থাকে, যা সরাসরি মানুষের কাজে না লেগে পরিবেশ দূষণ

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?