এশিয়া মহাদেশের জলবায়ু

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 03/03/2012 - 18:20

এশিয়া মহাদেশের জলবায়ু : এশিয়া মহাদেশের মতো জলবায়ুর এত বৈচিত্র্য পৃথিবীর আর কোনো মহাদেশে নেই । এই বৈচিত্র্যের মূলে যে সব কারণগুলি উল্লেখযোগ্য তা হল (১) অক্ষাংশের প্রভাব,  (২) ভু-প্রকৃতির প্রভাব, (৩) বায়ুপ্রবাহের প্রভাব, (৪) সমুদ্র থেকে দূরত্বের প্রভাব, (৫) সমুদ্র স্রোতের প্রভাব, (৬) সমুদ্র থেকে উচ্চতার প্রভাব ।

এশিয়া মহাদেশের জলবায়ুর মূল বৈশিষ্ট্য :

এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন জলবায়ু অঞ্চল : জলবায়ুর পার্থক্য অনুসারে এশিয়া মহাদেশকে ১১টি জলবায়ু অঞ্চলে ভাগ করা যায়, যেমন— (১) নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চল, (২) মৌসুমী জলবায়ু অঞ্চল, (৩) ক্রান্তীয় মরুভূমি অঞ্চল, (৪) ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চল, (৫) নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমি অঞ্চল, (৬) নাতিশীতোষ্ণ মরুভূমি অঞ্চল, (৭) চৈনিক জলবায়ু অঞ্চল, (৮) মাঞ্চুরিয়ান জলবায়ু অঞ্চল, (৯) তাইগা জলবায়ু অঞ্চল, (১০) তুন্দ্রা জলবায়ু অঞ্চল, এবং (১১) পার্বত্য জলবায়ু অঞ্চল । 

*****

Related Items

সমোষ্ণরেখা (Isotherm line)

সমোষ্ণরেখা (Isotherm line) : ভূপৃষ্ঠের সর্বত্র তাপমাত্রা সমান নয় । ভূপৃষ্ঠের যে সকল স্থানের গড় উষ্ণতা সমান বা একই রকম থাকে, মানচিত্রে সেই সকল স্থানগুলিকে পরস্পর যোগ করে যে কাল্পনিক রেখা টানা হয়, তাকে সমোষ্ণরেখা বলে । অর্থাৎ, যে কাল্পনিক রেখা দিয়ে বছরে

তাপমন্ডল (Temperature Belt of the World)

তাপমন্ডল (Temperature Belt of the World) : ভূপৃষ্ঠের সর্বত্র তাপমাত্রা সমান নয় । বছরের গড় তাপমাত্রা নিম্ন অক্ষাংশে সবচেয়ে বেশি, মাঝামাঝি অঞ্চলে মাঝামাঝি ধরনের এবং মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে কম । অক্ষাংশ অনুসারে বায়ুর উষ্ণতার তারতম্যের ভিত্তিতে পৃথিবীকে প্রধান

বায়ুর উষ্ণতার তারতম্যের কারণ

বায়ুর উষ্ণতার তারতম্যের কারণ (Cause of Variation of Atmospheric Temperature) : ভূপৃষ্ঠের সর্বত্র বায়ুর উষ্ণতা সমান হয় না । নানা কারণে ভূপৃষ্ঠের বায়ুর উষ্ণতার তারতম্য ঘটে থাকে । যথা — (i) অক্ষাংশ, (ii) উচ্চতা, (iii) স্থলভাগ ও জলভাগের বন্টন, (iv) বায়ূ প্

বায়ুর উষ্ণতার পরিমাপ (Measurement of Heat)

বায়ুর উষ্ণতার পরিমাপ (Measurement of Heat) : কোনো স্থানের বায়ু কতটা উষ্ণ বা শীতল তা থার্মোমিটারের সাহায্যে পরিমাপ করা হয় । সাধারণ থার্মোমিটারে দিনের সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন উষ্ণতা পরিমাপের ক্ষেত্রে নানা রকম অসুবিধা রয়েছে । সেজন্য বিশে

বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হওয়ার পদ্ধতি

বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হওয়ার পদ্ধতি (The Processes involving in Air Temperature) : সূর্য পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার প্রধান উৎস । সূর্যরশ্মির তাপীয় ফলের মাধ্যমে বা ইনসোলেশনের মাধ্যমে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল কয়েকটি পর্যায়ক্রমিক পদ্ধতিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে । এই