বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
(১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - ১লা সেপ্টেম্বর, ১৯৫০)
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন জনপ্রিয় ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ, কয়েকটি কিশোরপাঠ্য উপন্যাস ও কয়েকটি ভ্রমণকাহিনী এবং দিনলিপিও রচনা করেন। ১৯৫১ সালে ইছামতী উপন্যাসের জন্য বিভূতিভূষণ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার রবীন্দ্র পুরস্কার (মরণোত্তর) লাভ করেন।
উপন্যাস
পথের পাঁচালি (১৯২৯)
অপরাজিত (১ম ও ২য় খণ্ড, ১৯৩২)
দৃষ্টিপ্রদীপ (১৯৩৫)
আরণ্যক (১৯৩৯)
আদর্শ হিন্দু হোটেল (১৯৪০)
বিপিনের সংসার (১৯৪১)
দুই বাড়ি (১৯৪১)
অনুবর্তন (১৯৪২)
দেবযান (১৯৪৪)
কেদার রাজা (১৯৪৫)
অথৈজল (১৯৪৭)
ইছামতি (১৯৫০)
অশনি সংকেত (অসমাপ্ত, বঙ্গাব্দ ১৩৬৬)
দম্পতি (১৯৫২)
গল্প-সংকলন
মেঘমল্লার (১৯৩১)
মৌরীফুল (১৯৩২)
যাত্রাবাদল (১৯৩৪)
জন্ম ও মৃত্যু (১৯৩৭)
কিন্নর দল (১৯৩৮)
বেণীগির ফুলবাড়ি (১৯৪১)
নবাগত (১৯৪৪)
তালনবমী (১৯৪৪)
উপলখন্ড (১৯৪৫)
বিধুমাস্টার (১৯৪৫)
ক্ষণভঙ্গুর (১৯৪৫)
অসাধারণ (১৯৪৬)
মুখোশ ও মুখশ্রী (১৯৪৭)
আচার্য কৃপালিনী কলোনি (১৯৪৮; ১৯৫৯ সালে 'নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব' নামে প্রকাশিত)
জ্যোতিরিঙ্গণ (১৯৪৯)
কুশল-পাহাড়ী (১৯৫০)
রূপ হলুদ (১৯৫৭,মৃত্যুর পর প্রকাশিত)
অনুসন্ধান (১৯৬০,বঙ্গাব্দ ১৩৬৬, মৃত্যুর পর প্রকাশিত)
ছায়াছবি (১৯৬০,বঙ্গাব্দ ১৩৬৬, মৃত্যুর পর প্রকাশিত)
সুলোচনা (১৯৬৩)
কিশোরপাঠ্য
চাঁদের পাহাড় (১৯৩৮)
আইভ্যানহো (সংক্ষেপানুবাদ, ১৯৩৮)
মরণের ডঙ্কা বাজে (১৯৪০)
মিসমিদের কবচ (১৯৪২)
হীরা মাণিক জ্বলে (১৯৪৬)
সুন্দরবনের সাত বৎসর (ভুবনমোহন রায়ের সহযোগিতায়, ১৯৫২)
ভ্রমণকাহিনী ও দিনলিপি
অভিযাত্রিক (১৯৪০)
স্মৃতির রেখা (১৯৪১)
তৃণাঙ্কুর (১৯৪৩)
ঊর্মিমুখর (১৯৪৪)
বনে পাহাড়ে (১৯৪৫)
উৎকর্ণ (১৯৪৬)
হে অরণ্য কথা কও (১৯৪৮)