Class X Geography Study Reference (New Syllabus)

Submitted by avimanyu pramanik on Thu, 05/20/2021 - 08:34

বহির্জাত প্রক্রিয়া ও এর দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ :- (i) ভূমিরূপ গঠনে বহির্জাত প্রক্রিয়ার ভূমিকা —সংক্ষিপ্ত ধারণা, (ii) নদীর বিভিন্ন কাজ (ক্ষয়, বহন, অবক্ষেপণ) দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ, (iii) নদী মোহানায় বদ্বীপ সৃষ্টির কারণ, (iv) সুন্দরবনের ওপর পৃথিবীব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, (v) প্রবাহের বিভিন্ন কাজ (ক্ষয়, বহন, অবক্ষেপণ) দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ, (vi) হিমবাহ ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ, (vii) বায়ুর কাজ (ক্ষয়, অপসারণ, সঞ্চয়) দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপসমূহ, (viii) বায়ু ও জলধারার মিলিত কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ ।

বায়ুমণ্ডল :- (i) বায়ুমণ্ডলের ধারণা ও উপাদান  (ii) উপাদান ও উষ্ণতার ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তর বিন্যাস, (iii) বায়ুমণ্ডলের তাপ, উষ্ণতা ও বিশ্ব উষ্ণায়ণ, (iv) বায়ুর চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ (নিয়ত বায়ুপ্রবাহ, স্থানীয় বায়ু, ঘূর্ণবাত, প্রতীপ ঘুর্ণবাত)  (v) আর্দ্রতা ও অধঃক্ষেপণ ।

বারিমন্ডল :- (i) সমুদ্রস্রোতের ধারণা, সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির কারণ, পৃথিবীব্যাপী সমুদ্রস্রোতের বিশেষ প্রভাব (ii) জোয়ার ভাটার ধারণা, সৃষ্টির কারণ ও ফলাফল ।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা :- (i) বর্জ্যের ধারণা, (ii) বর্জ্য পদার্থের উৎস ও প্রভাব,  (iii) বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয়তা ।

ভারত :- (i) অবস্থান, প্রশাসনিক বিভাগ

ভারতের প্রাকৃতিক পরিবেশ :- (i) ভারতের ভূপ্রকৃতি, (ii) ভারতের জলসম্পদ, (iii) ভারতের জলবায়ু, (iv) ভারতের মৃত্তিকা, (v) ভারতের স্বাভাবিক উদ্ভিদ ।

ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশ :- (i) ভারতের কৃষি —ভারতের কৃষির বৈশিষ্ট্য, প্রধান প্রধান কৃষিজ ফসলের (ধান, গম, মিলেট, ইক্ষু, কার্পাস, চা, কফি) উৎপাদন ও বন্টন, (ii) ভারতের শিল্প —লৌহ-ইস্পাত, কার্পাস বয়ন, ইঞ্জিনিয়ারিং, পেট্রোকেমিক্যাল, অটোমোবাইল, তথ্য-প্রযুক্তি, (iii) ভারতের জনসংখ্যা —জনসংখ্যাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, ধারণযোগ্য উন্নয়ন, জন বন্টনের তারতম্যের কারণ, জনঘনত্ব, নগরায়ণ, নগরায়ণের সমস্যা, (iv) ভারতের পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা —পরিবহনের গুরুত্ব, মাধ্যম ।

উপগ্রহ চিত্র ও ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র :- (i) উপগ্রহ চিত্র ও ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্র— সাধারণ ধারণা, প্রভেদ, ভূ-বৈচিত্র্যসূচক মানচিত্রে স্কেলের ব্যবহার, উপগ্রহ চিত্রের বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার ।

*****

Comments

Related Items

মেসোস্ফিয়ার (Mesosphere)

মেসোস্ফিয়ার (Mesosphere) : স্ট্র্যাটোপজের ওপর থেকে বায়ুমণ্ডলের যতদূর উচ্চতা পর্যন্ত উষ্ণতা কমতে থাকে, সেই অংশটিকে মেসোস্ফিয়ার বলে । মেসোস্ফিয়ার স্তরটি স্ট্র্যাটোপজের ওপরে স্ট্র্যাটেস্ফিয়ার ও আয়নোস্ফিয়ারের মধ্যে ৮০ কিমি.

স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমন্ডল (Stratosphere)

স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শান্তমন্ডল (Stratosphere) : ট্রপোপজের ওপরে নিরক্ষীয় অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কিমি. উচ্চতা পর্যন্ত এবং মেরু অঞ্চলে প্রায় ৫০ কিমি.

ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল (Troposphere)

ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল (Troposphere) : গ্রিক শব্দ ট্রপো (Tropo) কথার অর্থ হল পরিবর্তন (Change) এবং দৈনন্দিন আবহাওয়ায় আমরা যেরকম বিভিন্ন পরিবর্তন অনুভব করি, এই বায়ুস্তরেও সে ধরনের পরিবর্তন দেখা যায় । বায়ুমণ্ডলের একেবারে নীচের স্তরে অবাধে তাপীয় ম

উষ্ণতার তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস

উষ্ণতার তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস (Layers of Atmosphere based on variation in temperature) : বিভিন্ন স্তরে উষ্ণতার তারতম্য অনুসারে বায়ুমণ্ডল আবার ৬টি স্তরে বিভক্ত । যেমন— (i) ট্রপোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধমন্ডল, (ii) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার বা শ

বিষমমন্ডল বা হেটেরোস্ফিয়ার (Heterosphere)

বিষমমন্ডল বা হেটেরোস্ফিয়ার (Heterosphere) : সমমণ্ডলের ওপরে ৮০ কিমি. থেকে ১০,০০০ কিমি.