বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - ভারতের মৃত্তিকা

Submitted by avimanyu pramanik on Thu, 12/23/2021 - 19:46

বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - ভারতের মৃত্তিকা

১. ভারতে মৃত্তিকা সংরক্ষণে গৃহীত একটি পদ্ধতি হল—        [মাধ্যমিক-২০১৭]

    (ক) জলসেচ       (খ) ঝুমচাষ        (গ) ফালি চাষ       (ঘ) পশুচারণ

২. ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা দেখা যায়—         [মাধ্যমিক-২০১৮]

    (ক) গাঙ্গেয় সমভূমিতে        (খ) পশ্চিমঘাট পর্বতের পশ্চিম ঢালে       (গ) সুন্দরবন অঞ্চলে       (ঘ) মরু অঞ্চলে 

৩. যে মৃত্তিকা 'রেগুর' নামে পরিচিত তা হল—

     (ক) পলি মৃত্তিকা        (খ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা        (গ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা        (ঘ) লোহিত মৃতিইকা

৪. ভারতে সবচেয়ে বেশি অঞ্চল জুড়ে আছে —

    (ক) লোহিত মৃত্তিকা         (খ) পলি মৃত্তিকা        (গ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা       (ঘ) মরু মৃত্তিকা

৫. খোয়াই ক্ষয় বা গালি ক্ষয় দেখা যায়—

    (ক) পলি মাটি অঞ্চলে       (খ) রেগুর মাটি অঞ্চলে       (গ) ল্যাটেরাইট মাটি অঞ্চলে       (ঘ) মরু মাটি অঞ্চলে

৬. ভারতের মরুভূমি অঞ্চলের শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় মৃত্তিকা হল—

     (ক) চারনোজেম মৃত্তিকা       (খ) সিরোজেম মৃত্তিকা        (গ) পডসল মৃত্তিকা       (ঘ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা

৭. গ্রানাইট ও নিস শিলা ক্ষয়প্রাপ্ত ও বিয়োজিত হয়ে সৃষ্টি করে—

    (ক) কৃষ্ণ মৃত্তিকা       (খ) পডসল মৃত্তিকা       (গ) লোহিত মৃত্তিকা       (ঘ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা

৮. ভারতের মৃত্তিকা গবেষণাগারটি কোথায় অবস্থিত ?

     (ক) দেরাদুনে       (খ) কলকাতায়       (গ) লখনউ -এ     (গ) সোদপুরে

৯. পার্বত্য অঞ্চলের মাটি হল—

    (ক) সিরোজেম      (খ) পডসল       (গ) পিট      (ঘ) লালমাটি

১০. Leaching পদ্ধতে সৃষ্টি হয়—

      (ক) কৃষ্ণ মৃত্তিকা       (খ) লোহিত মৃত্তিকা        (গ) সিরোজেম মৃত্তিকা       (ঘ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা

১১. নদী তীরের নবীন পলিমাটি কে বলে—

      (ক) ভাঙ্গর       (খ) খাদার       (গ) ভাবর       (ঘ) কংকর

১২. ভারতের কৃষ্ণ মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়েছে—

      (ক) গ্রানাইট শিলা থেকে       (খ) নিস শিলা থেকে       (গ) ব্যাসল্ট শিলা থেকে       (ঘ) কাদাপাথর থেকে

১৩. মৃত্তিকা ক্ষয়ের প্রধান কারণ হল—

       (ক) বায়ুপ্রবাহ       (খ) বৃষ্টিপাত       (গ) জনসংখ্যার চাপ       (ঘ) প্রবহমান জলধারা

১৪. ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা দেখা যায়—

      (ক) নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে       (খ) ক্রান্তীয় অঞ্চলে      (গ) নিরক্ষীয় অঞ্চলে      (ঘ) শুষ্ক সাভানা অঞ্চলে

১৫. প্রদত্তগুলির মধ্যে সবচেয়ে অনুর্বর মৃত্তিকা হল—

      (ক) লোহিত মৃত্তিকা       (খ) পার্বত্য মৃত্তিকা       (গ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা       (ঘ) উপকূলের মৃত্তিকা

১৬. সবচেয়ে উর্বর মাটি হল—

       (ক) পলি মাটি      (খ) রেগুর মাটি       (গ) ল্যাটেরাইট মাটি       (ঘ) লোহিত মাটি

১৭. খোয়াই বা খাত ক্ষয় ঘটে —

      (ক) বায়ুপ্রবাহ দ্বারা       (খ) জলপ্রবাহ দ্বারা       (গ) সমুদ্রতরঙ্গ দ্বারা       (ঘ) কৃষিকাজের দ্বারা

১৮. ঝুমচাষ এক ধরনের—

       (ক) স্থায়ী কৃষি       (খ) বাগিচা কৃষি       (গ) স্থানান্তরযোগ্য আদি কৃষি       (ঘ) অস্থায়ী কৃষি

১৯. পাঞ্জাব সমভূমির পলিমাটির নাম—

      (ক) বেট        (খ) ভাঙ্গর        (গ) খাদার       (ঘ) লোয়েস

২০. অরণ্য মাটি যে রঙের হয়, তা হল—

      (ক) ধূসর বাদামি        (খ) কালো বাদামি        (গ) হালকা কালো       (ঘ) কোনোটিই নয়

২১. পাহাড়ের ঢালু জমিতে সমান উচ্চতায় আড়াআড়িভাবে জমি কর্ষণ করে কৃষিকাজ করাকে বলে—

      (ক) ধাপ চাষ       (খ) সমোন্নতি চাষ       (গ) ফালি চাষ       (ঘ) ঝুম চাষ

২২. জাফরান চাষ হয়—

      (ক) হিমাচল প্রদেশে       (খ) জম্মু ও কাশ্মীরে        (গ) রাজস্থানে         (ঘ) বিহারে

২৩. দ্রুত বাষ্পীভবনের ফলে মরু অঞ্চলের মাটি—

      (ক) শিথিল ও আলগা মাটিতে পরিণত হয়

      (খ) আর্দ্র মাটিতে পরিণত হয়

      (গ) লবণাক্ত মাটিতে পরিণত হয়

      (ঘ) কর্দমাক্ত মাটিতে পরিণত হয়

*****

Comments

Related Items

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা (Role of Students in Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থীর ভূমিকা (Role of students in waste management) : সুন্দর ও স্বচ্ছ মন এবং সুস্থশিক্ষা পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল । পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সুন্দর না থাকলে, সুন্দর স্বচ্ছ মন ও সুস্থশিক্ষা সম্ভব নয় । তাই বর্জ্য ব্যবস্

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা (Need for Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা (Need for waste management) : ভূপৃষ্ঠস্থ জলের কলুষিতকরণ, মৃত্তিকা সংক্রমণ, দূষণ, লিশেট ইত্যাদির মাধ্যমে বর্জ্য পরিবেশকে প্রভাবিত করে থাকে । বর্জ্যপদার্থ কঠিন বা তরলরূপে জলাশয়ে এসে পড়লে তা জলের রাসায়নিক গঠনের পরিবর্তন

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি (Method of Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি (Method of waste management) : বর্জ্যপদার্থ সংগ্রহ, বর্জ্যের পরিবহন, আবর্জনার বিলিব্যবস্থা, নর্দমার জল ও অন্যান্য বর্জ্যের নিকাশ প্রভৃতি হল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অন্যতম দিক । বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রধান পদ্ধতিগুলি হল— (১) বর্জ্য

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management)

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management) : যে কার্যকরী পরিচালন পদ্ধতির মাধ্যমে বর্জ্য পদার্থের সংগ্রহ, অপসারণ, পরিবহণ, শোধন, ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাস ও পুনরায় বর্জ্য পদার্থকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হয়, তাকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলা হয় । অন্যভাবে বলা যায়, বর্জ

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment)

পরিবেশের ওপর বর্জ্যের প্রভাব (Effect of wastes on environment) : বর্জ্য পরিবেশকে নানাভাবে প্রভাবিত করে থাকে । যেমন — (ক) ভূপৃষ্ঠস্থ জলের কলুষিতকরণ, (খ) মৃত্তিকা সংক্রমণ, (গ) দূষণ, (ঘ) লিশেট ইত্যাদি ।