গাণিতিক উদাহরণ : তাপ (Heat)

Submitted by arpita pramanik on Sun, 01/13/2013 - 19:38

গাণিতিক উদাহরণ : তাপ (Heat)

1.  কোন উষ্ণতায় সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলের পাঠ একই হবে ?

Ans : মনে করি, নির্ণেয় উষ্ণতা = [tex]{x^ \circ}[/tex], অতএব, [tex]C = F = {x^ \circ}[/tex]

আমরা জানি, [tex]{C \over 5} = {{F - 32} \over 9}[/tex] বা [tex]{x \over 5} = {{x - 32} \over 9}[/tex]

বা, [tex]9x = 5x - 5 \times 32[/tex] বা, [tex]4x =  - 160[/tex] বা, [tex]x =  - 40[/tex]

[tex]\therefore[/tex][tex] - {40^ \circ }C =  - {40^ \circ }F[/tex]

 

2.  কোন উষ্ণতায় ফারেনহাইট স্কেলের পাঠ সেলসিয়াস স্কেলের পাঠের 5 গুণ হবে ?

Ans : মনে করি, সেলসিয়াস স্কেলের পাঠ = [tex]{x^ \circ}[/tex]

         তাহলে, ফারেনহাইট স্কেলের পাঠ = [tex]{5x^ \circ}[/tex]

আমরা জানি,[tex]{C \over 5} = {{F - 32} \over 9}[/tex] বা [tex]{x \over 5} = {{5x - 32} \over 9}[/tex]

বা, [tex]9x = 25x - 160[/tex] বা, [tex]16x = 160[/tex] বা, [tex]x = {10^ \circ}[/tex]

[tex]\therefore[/tex] ফারেনহাইট স্কেলের পাঠ হবে [tex]5 \times {10^ \circ} = {50^ \circ}[/tex]

 

3.  এক টুকরো তামার ভর 50 গ্রাম । তামার আপেক্ষিক তাপ 0.09 হলে তামার টুকরোটির তাপগ্রাহিতা ও জলসম নির্ণয় কর ।

Ans : তামার টুকরোটির তাপগ্রাহিতা = [tex]ms = 50 \times 0.09 = 4.5[/tex] ক্যালোরি / oC

          তামার টুকরোটির জলসম = [tex]ms = 50 \times 0.09 = 4.5[/tex] গ্রাম

 

4.  100 গ্রাম জলের উষ্ণতা 30oC থেকে স্ফুটনাঙ্কে পৌছাতে কত তাপ লাগবে ?

Ans :  গৃহীত তাপ [tex]ms({t_2} - {t_1}) = 100 \times 1 \times (100 - 30) = 100 \times 70 = 7000[/tex] ক্যালোরি ।

 

5.  120 গ্রাম জলের 10K উষ্ণতা বৃদ্ধি করতে কত জুল তাপশক্তি লাগবে ? 

    জলের আপেক্ষিক তাপ = 4200 J/kgK ।

Ans : গৃহীত তাপ = [tex]mst = \frac{{120}}{{1000}}4200 \times 10 = 5040[/tex] জুল  ।

*****

Related Items

জারণ ও বিজারণ একসঙ্গে ঘটে

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারণ ও বিজারণ প্রক্রিয়া একই সঙ্গে ঘটে । অর্থাৎ, জারণ ও বিজারণ ক্রিয়া পরস্পরের পরিপূরক । কোনো বিক্রিয়ায় জারণ-ক্রিয়া ঘটলেই বিজারণ ক্রিয়াও ঘটবে । এই রকম রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রেডক্স বিক্রিয়া বলা হয় । ...

কয়েকটি জারক ও বিজারক পদার্থ

কয়েকটি জারক পদার্থ - ম্যাঙ্গানিজ ডাইঅক্সাইড, নাইট্রিক অ্যাসিড, অক্সিজেন, পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট, গাঢ় সালফিউরিক অ্যাসিড, ওজোন, পটাশিয়াম ডাই-ক্রোমেট, হাইড্রোজেন পারক্সাইড, ফ্লুওরিন, রেড লেড, তরল ব্রোমিন, ক্লোরিন, কয়েকটি বিজারকের বিজারণ ক্ষমতার উদাহরণ ...

জারণ বিজারণের ইলেক্ট্রনীয় মতবাদ

জারণ ও বিজারণ রসায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিক্রিয়া । সাধারণত কোনো মৌলে বা যৌগে অক্সিজেনের সংযুক্তি বা কোনো যৌগ থেকে হাইড্রোজেনের বিযুক্তিকে জারণ এবং কোনো মৌলে বা যৌগে হাইড্রোজেনের সংযুক্তি বা কোনো যৌগ থেকে অক্সিজেনের বিযুক্তিকে বিজারণ বলা হয় । ...

সমযোজী যৌগগুলির বৈশিষ্ট্য

সাধারণ তাপমাত্রায় বেশির ভাগ সমযোজী যৌগ সাধারণত তরল কিংবা গ্যাসীয় অবস্থায় থাকে কিন্তু বেশি আণবিক গুরুত্ববিশিষ্ট সমযোজী মৌল বা যৌগগুলি কঠিন বা তরল হয় । সমযোজী যৌগে সমযোজী বন্ধন দৃঢ় প্রকৃতির, তার ফলে অণুগুলি স্থায়ী হয় । ...

ইলেক্ট্রনীয় যোজ্যতা বা তড়িৎ-যোজ্যতা

সাধারণ অবস্থায় পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন এবং প্রোটন সংখ্যা সমান হওয়ার জন্য পরমাণু নিস্তড়িৎ হয় । সাধারণ নিয়মে পরমাণুর সংযোগ হওয়ার সময় ধাতুর পরমাণু ইলেকট্রন বর্জন এবং অধাতুর পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ করে । ফলে কোনো পরমাণু ইলেকট্রন বর্জন করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয় ...