ছোটো প্রশ্নোত্তর : অ্যাসিড, ক্ষারক ও লবণ

Submitted by arpita pramanik on Tue, 12/18/2018 - 21:12

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : অ্যাসিড, ক্ষারক ও লবণ

1. অ্যাসিড, ক্ষারক ও লবণ এর সংজ্ঞা লেখ এবং ওদের উদাহরণ দাও ।

2. অ্যাসিডের বৈশিষ্ট্য গুলি উল্লেখ করো ।

3. অ্যাসিড কাকে বলে ? কয়েকটি জৈব ও অজৈব অ্যাসিড এর নাম করো ?

4. তীব্র অ্যাসিড এবং মৃদু অ্যাসিড বলতে কী বোঝো ?

5. অ্যাসিডের ক্ষার গ্রহীতা বলতে কী বোঝায় ?

6. H2SO4 এবং HCL এর ক্ষার গ্রহীতা কত ?

7. একটি জলীয় দ্রবণ আম্লিক না ক্ষারীয় তা কিভাবে বুঝবো ?

8. ক্ষারক এবং ক্ষার কাকে বলে ? ক্ষারক এবং ক্ষারের মধ্যে পার্থক্য উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও ।

9. 'ক্ষার মাত্রই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয়' - কথাটির তাৎপর্য উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও ।

10. ক্ষারকের প্রধান ধর্ম গুলি উল্লেখ করো ? ক্ষারকের অম্ল গ্রহীতা বলতে কী বোঝো ?

11. Ca(OH)2 এবং Al(OH)3 অম্ল গ্রহীতা কত ?

12. তীব্র ক্ষার এবং মৃদু ক্ষার বলতে কী বোঝো ?

13. 'NaOH একটি তীব্র ক্ষার কিন্তু NH4OH একটি মৃদু ক্ষার' -- কারন সহ বুঝিয়ে দাও ।

14. লবণ কাকে বলে ? লবণ কয় প্রকার ও কি কি ? প্রত্যেকটির একটি করে উদাহরণ দাও ?

15. অ্যাসিড লবণ এবং ক্ষারীয় লবণ কাকে বলে ?

16. সংকেতসহ অ্যাসিড ও ক্ষারীয় লবণ এর নাম লেখ ।

17. নর্মাল লবন এর সংজ্ঞা দাও ।

18. দুটি পরীক্ষা নলের মধ্যে একটিতে লঘু H2SO4  দ্রবণ এবং অপরটিতে কস্টিক সোডা (KOH) দ্রবণ আছে । কোনটিতে কি আছে তা কিভাবে শনাক্ত করবে ?

19. প্রশমন প্রক্রিয়া কাকে বলে ?

20. সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণের ফেনলপথ্যালিন দিলে রং কিরূপ হয় ?

*****

Comments

Related Items

ক্ষারক ও ক্ষারকের ধর্ম

ক্ষারকের গুলি হল---ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ নির্দেশকের (Indicators) বর্ণ পরিবর্তন করে । যেমন ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ লাল লিটমাসকে নীল করে । ক্ষারকের সঙ্গে অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় লবণ এবং জল উৎপন্ন হয় ।

অ্যাসিড ও অ্যাসিডের ধর্ম

সব অ্যাসিড কমবেশি অম্ল স্বাদ যুক্ত । লেবু, আমলকি, তেতুল, টক দই প্রভৃতিতে অ্যাসিড আছে । সেই জন্য এদের স্বাদ অম্ল যুক্ত । অ্যাসিড নির্দেশকের (Indicators) বর্ন পরিবর্তন করে । অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণ নীল লিটমাসকে লাল করে এবং মিথাইল অরেঞ্জ এর রং কমলা থেকে লাল বর্ণে পরিণত করে । এর দ্বারা অ্যাসিডকে সনাক্ত করা হয় ।

বল এবং বলের পরিমাপ

নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে আমরা বলের সংজ্ঞা পাই । এই সূত্র থেকে বোঝা যায় কোন বস্তুর উপর বাইরে থেকে কিছু প্রয়োগ করলে তবেই বস্তুটির অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন হয় । কোন জড় বস্তু জাড্য ধর্মের জন্য নিজে থেকে নিজের অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে না ।

পদার্থের জাড্য ধর্ম (Inertia of Matter)

জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজের স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তনে বাধা দেয় বা জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজে যে অবস্থায় থাকে সেই অবস্থায় থাকতে চায় সেই ধর্মকে পদার্থের জাড্য ধর্ম বা জড়তা (Inertia) বলে । এজন্য নিউটনের প্রথম গতিসূত্রকে জাড্যের সূত্র ( Law of Inertia) বলে।

নিউটনের গতিসূত্র

বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton) বস্তুর গতি সম্পর্কে তিনটি মূল্যবান সূত্র আবিষ্কার করেন । এই সূত্র নিউটনের গতিসূত্র নামে পরিচিত । দার্থবিদ্যা (Physics)এবং কারিগরি বিদ্যার অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে নিউটনের গতিসূত্র দ্বারা