ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : কার্য ক্ষমতা ও শক্তি

Submitted by arpita pramanik on Wed, 03/20/2019 - 10:29

ছোটো প্রশ্ন ও উত্তর : কার্য ক্ষমতা ও শক্তি (Work, Power and Energy)

1. কার্য বলতে কী বোঝায় ?

2. বলের বিরুদ্ধে কার্যের একটি উদাহরণ দাও ।

3. কার্য কাকে বলে ?

4. কিভাবে কার্যের পরিমাপ করা হয় ?

5. কার্যের সংজ্ঞা লেখ ?

6. CGS এবং SI পদ্ধতিতে কার্যের একক কি ?

7. বলের দ্বারা কার্য এবং বলের বিরুদ্ধে কার্য এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কি ?

8. উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও ক্ষমতা বলতে কি বোঝো ?

9. কিভাবে ক্ষমতা পরিমাপ করা হয় ?

10. ক্ষমতা এবং কার্যের মধ্যে সম্পর্ক কি ?

11. কার্য ও ক্ষমতা বলতে কি বোঝো ?

12. SI এবং CGS পদ্ধতিতে কার্য ও ক্ষমতার ব্যবহারিক একক কি ? এই দুই পদ্ধতিতে এককের এর মধ্যে সম্পর্ক কি ?

13. কার্য ও শক্তির সংজ্ঞা লেখ ? SI এবং CGS পদ্ধতিতে এই ভৌত রাশির একক কি কি ?

14.  শক্তি ও ক্ষমতার মধ্যে তফাৎ কি ? SI এবং CGS পদ্ধতিতে ক্ষমতার ব্যবহারিক একক গুলি কি ?

15. কার্য বলতে কী বোঝায় ? এর সংজ্ঞা লেখ । একটি ভেক্টর না স্কেলার রাশি ?

16. প্রযুক্ত বলের দ্বারা কি সর্বক্ষেত্রে কার্য হয় ? সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর আবর্তনের ফলে কার্য হয় কিনা যুক্তিসহ উত্তর দাও ।

17. ক্ষমতার সংজ্ঞা লেখ । অশ্ব ক্ষমতা এবং ওয়াট বলতে কি বোঝো ? এদের সম্পর্ক নির্ণয় করো ।

*****

Comments

Related Items

ক্ষারক ও ক্ষারকের ধর্ম

ক্ষারকের গুলি হল---ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ নির্দেশকের (Indicators) বর্ণ পরিবর্তন করে । যেমন ক্ষারকের জলীয় দ্রবণ লাল লিটমাসকে নীল করে । ক্ষারকের সঙ্গে অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় লবণ এবং জল উৎপন্ন হয় ।

অ্যাসিড ও অ্যাসিডের ধর্ম

সব অ্যাসিড কমবেশি অম্ল স্বাদ যুক্ত । লেবু, আমলকি, তেতুল, টক দই প্রভৃতিতে অ্যাসিড আছে । সেই জন্য এদের স্বাদ অম্ল যুক্ত । অ্যাসিড নির্দেশকের (Indicators) বর্ন পরিবর্তন করে । অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণ নীল লিটমাসকে লাল করে এবং মিথাইল অরেঞ্জ এর রং কমলা থেকে লাল বর্ণে পরিণত করে । এর দ্বারা অ্যাসিডকে সনাক্ত করা হয় ।

বল এবং বলের পরিমাপ

নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে আমরা বলের সংজ্ঞা পাই । এই সূত্র থেকে বোঝা যায় কোন বস্তুর উপর বাইরে থেকে কিছু প্রয়োগ করলে তবেই বস্তুটির অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন হয় । কোন জড় বস্তু জাড্য ধর্মের জন্য নিজে থেকে নিজের অচল বা সচল অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে না ।

পদার্থের জাড্য ধর্ম (Inertia of Matter)

জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজের স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তনে বাধা দেয় বা জড়বস্তু যে ধর্মের জন্য নিজে যে অবস্থায় থাকে সেই অবস্থায় থাকতে চায় সেই ধর্মকে পদার্থের জাড্য ধর্ম বা জড়তা (Inertia) বলে । এজন্য নিউটনের প্রথম গতিসূত্রকে জাড্যের সূত্র ( Law of Inertia) বলে।

নিউটনের গতিসূত্র

বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton) বস্তুর গতি সম্পর্কে তিনটি মূল্যবান সূত্র আবিষ্কার করেন । এই সূত্র নিউটনের গতিসূত্র নামে পরিচিত । দার্থবিদ্যা (Physics)এবং কারিগরি বিদ্যার অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়েছে নিউটনের গতিসূত্র দ্বারা