ভারতের বর্তমান রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সমূহ

Submitted by avimanyu pramanik on Sat, 12/18/2021 - 22:56

ভারতের বর্তমান রাজ্য সমূহ (২০২১ সাল পর্যন্ত ) :

১. অন্ধ্রপ্রদেশ : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,৬০,২০৫ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল অমরাবতী ।

২. অরুণাচল প্রদেশ : এই রাজ্যের আয়তন হল ৮৩,৭৪৩ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল ইটানগর ।

৩. আসাম : এই রাজ্যের আয়তন হল ৭৮,৪৩৮ বর্গ কিমি.ও রাজধানী হল দিসপুর ।

৪. বিহার : এই রাজ্যের আয়তন হল ৯৪,১৬৩ বর্গ কিমি.ও রাজধানী হল পাটনা ।

৫. ছত্রিশগড় : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,৩৫,১৯১ বর্গকিমি ও রাজধানী হল রায়পুর ।

৬. গোয়া : এই রাজ্যের আয়তন হল ৩,৭০২ বর্গ কিমি ও রাজধানী হল পানাজি ।

৭. গুজরাট : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,৯৬,০২১ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল গান্ধিনগর ।

৮. হরিয়ানা : এই রাজ্যের আয়তন হল ৪৪,২০০ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল চণ্ডিগড় ।

৯. হিমাচল প্রদেশ : এই রাজ্যের আয়তন হল ৫৫,৬৭৩ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল সিমলা ।

১০. ঝাড়খন্ড : এই রাজ্যের আয়তন হল ৭৯,৭১৪ বর্গ কিমি. ও হল রাজধানী হল রাঁচি ।

১১. কর্ণাটক : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,৯১,৭৯১ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল বেঙ্গালুরু ।

১২. কেরালা : এই রাজ্যের আয়তন হল ৩৮,৮৬৩ বর্গকিমি ও রাজধানী হল তিরুবন্তপুরম ।

১৩. মধ্যপ্রদেশ : এই রাজ্যের আয়তন হল ৩,০৮,২৫২ বর্গকিমি ও রাজধানী হল ভোপাল ।

১৪. মহারাষ্ট্র : এই রাজ্যের আয়তন হল ৩,০৭,৭১৩ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল মুম্বাই ।

১৫. মণিপুর : এই রাজ্যের আয়তন হল ২২,৩২৭ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল ইম্ফল ।

১৬. মেঘালয় : এই রাজ্যের আয়তন হল ২২,৪২৯ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল শিলং ।

১৭. মিজোরাম : এই রাজ্যের আয়তন হল ২১,০৮১ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল আইজল ।

১৮. নাগাল্যান্ড : এই রাজ্যের আয়তন হল ১৬,৫৭৯ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল কোহিমা ।

১৯. ওড়িশা : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,৫৫,৭০৭ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল ভুবনেশ্বর ।

২০.পাঞ্জাব : এই রাজ্যের আয়তন হল ৫০,৩৬২ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল চণ্ডিগড় ।

২১. রাজস্থান :এই রাজ্যের আয়তন হল ৩,৪২,২৪০ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল জয়পুর ।

২২. সিকিম : এই রাজ্যের আয়তন হল ৭,০৯৬ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল গ্যাংটক ।

২৩. তামিলনাড়ু : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,৩০,০৫৮ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল চেন্নাই ।

২৪. তেলেঙ্গানা : এই রাজ্যের আয়তন হল ১,১৪,৮৪০ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল হায়দ্রাবাদ ।

২৫. ত্রিপুরা : এই রাজ্যের আয়তন হল ১০,৪৮৬ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল আগরতলা ।

২৬. উত্তরপ্রদেশ : এই রাজ্যের আয়তন হল ২,৪০,৯২৮ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল লক্ষ্ণৌ ।

২৭. উত্তরাখণ্ড : এই রাজ্যের আয়তন হল ৫৩,৪৮৩ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল দেরাদুন ।

২৮. পশ্চিমবঙ্গ : এই রাজ্যের আয়তন হল ৮৮,৭৫২ বর্গকিমি ও রাজধানী হল কলকাতা ।

ভারতের বর্তমান কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সমূহ :

১. আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ : আয়তন হল ৮,২৯৩ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল পোর্ট ব্লেয়ার ।

২. চন্ডিগড় : আয়তন হল ১১৪ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল চন্ডিগড় ।

৩. দিল্লি (জাতীয় রাজধানী) : আয়তন হল ১,৪৮৫ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল নিউ দিল্লি ।

৪. দাদরা ও নগর হাভেলি : আয়তন হল ৪৯১ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল সিলভাসা ।

৫. দমন ও দিউ : আয়তন হল ১১২ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল লাক্ষাদ্বীপ ।

৬. লাক্ষাদ্বীপ : আয়তন হল ৩২ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল কাভারাত্তি ।

৭. পন্ডিচেরি : আয়তন হল ৪৯২ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল পন্ডিচেরি ।

৮. জম্মু ও কাশ্মীর : আয়তন হল ২,২২,২৩৬ বর্গ কিমি. ও রাজধানী হল শ্রীনগর ।

৯. লাদাখ : আয়তন হল ৫৯,১৪৬ বর্গ কিমি  ও রাজধানী হল লেহ ।

(২০১৪ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানা দুটি পৃথক রাজ্য গঠিত হলেও আগামী ১০ বছর পর্যন্ত উভয় রাজ্যের রাজধানী হবে হায়দ্রাবাদ এবং ২০২৪ সালের পর থেকে অমরাবতী অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের এবং হায়দরাবাদ তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানীতে পরিণত হবে )।

*****

Comments

Related Items

বর্জ্যের উৎস (Source of waste)

বর্জ্যের উৎস (Source of waste) : বর্তমান আধুনিক নাগরিক সভ্যতায় মানুষের নানাবিধ কার্যকলাপেরপরিধিই হল বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্র । বর্জ্যের উৎসের প্রধান ক্ষেত্রগুলি হল — (১) গৃহস্থালির বর্জ্য, (২) শিল্প বর্জ্য, (৩) কৃষিজ বর্জ্য,  (৪) পৌর

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste)

বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদ (Types of waste) : বিভিন্ন কারণে পরিবেশে নানা প্রকারের বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে । বর্জ্য পদার্থ তিন প্রকার, যেমন— (ক) কঠিন বর্জ্য, (খ) তরল বর্জ্য ও (গ) গ্যাসীয় বর্জ্য ।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (Waste Management)

বর্জ্যের ধারণা (Concept of Waste) : 'বর্জ্য' কথাটির অর্থ হল 'যা বর্জনযোগ্য' । যে-কোনো কঠিন, তরল অথবা গ্যাসীয় সম্পদকে প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের পরে যে মূল্যহীন, নষ্ট বা খারাপ হয়ে যাওয়া অব্যবহার্য বস্তু পড়ে থাকে, যা সরাসরি মানুষের কাজে না লেগে পরিবেশ দূষণ

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?

প্রতিদিন একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন ?

বান ডাকা (Tidal Bores)

বান ডাকা (Tidal Bores) : সাধারণত বর্ষাকালে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার ভরা কোটালের সময় চন্দ্র ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে জোয়ারের জল নদীর খাড়িপথ ও মোহনা দিয়ে খুব উঁচু হয়ে প্রবল বেগে উজানের দিকে অর্থাৎ নদী প্রবাহের বিপরীত দিকে অগ্রসর হয় । ঢেউ, জলোচ্ছ্বাসসহ নদীর এই