বহু বিকল্পীয় প্রশ্নোত্তর (M.C.Q) - আফ্রিকা

Submitted by avimanyu pramanik on Wed, 05/27/2020 - 16:40

মাধ্যমিকের নমুনা প্রশ্ন :-

১. 'প্রদোষকাল ঝঞ্জাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস'— 'প্রদোষ' শব্দের অর্থ —       [মাধ্যমিক-২০১৭] 

     (ক) সন্ধ্যা       (খ) ভোর         (গ) রাত্রি        (ঘ) দুপুর

২. "সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পূর্ণবাণী"— 'সভ্যতার শেষ পূর্ণবাণী'—   [মাধ্যমিক-২০১৮]

     (ক) বিদ্বেষ ত্যাগ করো        (খ) ক্ষমা করো        (গ) ভালোবাস         (ঘ) মঙ্গল করো

৩. "মন্দিরে বাজছিল পূজার ঘন্টা" — নিম্নরেখ পদটি কোন কারকের উদাহরণ  ? [মাধ্যমিক-২০১৮]

     (ক) কর্তৃকারক        (খ) করণ কারক        (গ) অপাদান কারক       (ঘ) অধিকরণ কারক

৪. আদিম যুগে স্রষ্টার কার প্রতি অসন্তোষ ছিল ? —   [মাধ্যমিক২০১৯]

    (ক) দয়াময় দেবতার প্রতি       (খ) কবির সংগীতের প্রতি       (গ) নিজের প্রতি        (ঘ) ধরিত্রীর প্রতি

********

মাধ্যমিকের সম্ভাব্য প্রশ্ন :-

১. 'বাষ্পাকুল অরণ্য পথে' — অরণ্য পথ বাষ্পাকুল হওয়ার কারণ হল —

      (ক) বর্ষার মেঘ       (খ) অত্যাচারীর ক্রন্দন       (গ) আবহাওয়ার জন্য      (ঘ) আফ্রিকার ভাষাহীন ক্রন্দনে 

২. 'আপনাকে উগ্র ক'রে —— প্রচণ্ড মহিমায় তাণ্ডবের দুন্দুভিনিনাদে' —

       (ক) যুগান্তরের       (খ) বিভীষিকার       (গ) মানবের      (ঘ) প্রলাপের 

৩. আফ্রিকার অন্তঃপুরে আলো ছিল —

       (ক) প্রচুর       (খ) কৃপণ        (গ) বেশি       (ঘ) একটু কম

৪. আফ্রিকা কবিতায় পশ্চিম দিগন্ত বলতে বোঝানো হয়েছে—

       (ক) আমেরিকা      (খ) এশিয়া      (গ) ইউরোপ       (ঘ) অস্ট্রেলিয়া

৫. 'আফ্রিকা' কবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে —

     (ক) মানসী       (খ) পত্রপুট       (গ) সঞ্চিতা      (ঘ) গীতাঞ্জলী

৬. 'আফ্রিকা' কবিতাটি —

     (ক) প্রকৃতি বিষয়ক      (খ) সম্রাজ্যবাদ-বিরোধী       (গ) ঈশ্বরচেতনা বিষয়ক      (ঘ) সৃষ্টিতত্ত্ব বিষয়ক

৭. 'আফ্রিকা' কবিতায় 'আদিম যুগ' ছিল —

     (ক) অন্ধকার       (খ) উদ্ভ্রান্ত        (গ) সহজ        (ঘ) আন্তরিক

৮. স্রষ্টার অসন্তোষ ছিল কার প্রতি ?

     (ক) নিজের প্রতি       (খ) ধরিত্রীর প্রতি       (গ) মানহারা মানবীর প্রতি        (ঘ) মানুষ-ধরার দলের প্রতি

৯. নিজের প্রতি অসন্তোষে সষ্টা কী করেছিলেন ?

    (ক) অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন

    (খ) মন্ত্র জাগাচ্ছিলেন চেতনাতীত মনে

    (গ) বিদ্রুপ করছিলেন ভীষণকে

    (ঘ) নতুন সৃষ্টিকে বারবার বিধ্বস্ত করছিলেন

১০. 'কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল' — কী বেজে উঠেছিল ?

      (ক) সংগীতের মূর্চ্ছনা       (খ) সুন্দরের আরাধনা       (গ) সুরের ঝংকার       (ঘ) রাগরাগিনী

১১. 'এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে' —

      (ক) ভারতীয়       (খ) ইউরোপীয়        (গ) আমেরিকান        (ঘ) জংলি উপজাতি

১২. পশুরা অশুভ ধ্বনিতে কী ঘোষণা করল ?

      (ক) অরণ্যের অন্ধকার       (খ) দিনের অন্তিমকাল        (গ) ভোরের সূর্যোদয়        (ঘ) সন্ধ্যার সমাগম

১৩. সমুদ্রপারে সেই মুহুর্তেই তাদের পাড়ায় পাড়ায় বাজছিল —

      (ক) পুজোর বাজনা        (খ) ঢাকের বাজনা       (গ) পূজোর ঘন্টা      (ঘ) পূজার মন্ত্র

১৪. নিভৃত অবকাশে স্রষ্টা কী সংগ্রহ করেছিলেন ?

      (ক) দুর্বোধ্য রহস্য       (খ) অজানা রহস্য        (গ) সৃষ্টির রহস্য      (ঘ) দুর্গম রহস্য

১৫. 'নখ যাদের তীক্ষ্ণ তোমার _____ চেয়ে' —

      (ক) বাঘের       (খ) সিংহের       (গ) নেকড়ের       (ঘ) শকুনের

১৬. 'অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ' — কেন অপরিচিত ছিল ?

      (ক) কালো ঘোমটার নীচে থাকার জন্য

      (খ) পূর্বে পরিচিত ছিল না বলে

      (গ) চিত্ত ছিল দর্পে, গর্বে অন্ধ

      (ঘ) এদের কোনোটিই নয়

১৭. 'চিরচিহ্ন দিয়ে গেল' — কোথায় ?

      (ক) ইতিহাসের পাতায়       (খ) অপমানিত ইতিহাসে       (গ) সাধারণের মনে       (ঘ) ভবিষ্যতের ভাবনায়

১৮. যুগান্তের কবির আগমন ঘটবে —

       (ক) আসন্ন রাত্রির শেষ রশ্মিপাতে

       (খ) আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাতে 

       (গ) আসন্ন ভোরের শেষ রশ্মিপাতে

       (ঘ) আসন্ন দুপুরের প্রবল রশ্মিপাতে

১৯. 'আফ্রিকা' কবিতার মূল গ্রন্থের নাম হল —

      (ক) গীতাঞ্জলি         (খ) বলাকা       (গ) সঞ্চয়িতা        (ঘ) সঞ্চিতা

২০. আফ্রিকা কীসের ছদ্মবেশে বিদ্রুপ করেছিল ?

      (ক) অরূপের       (খ) কুরূপের        (গ) বিরূপের        (ঘ) সুরূপের

২১. 'ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে' — 'তোমাকে' বলতে বোঝানো হয়েছে —

      (ক) ইউরোপকে        (খ) আফ্রিকাকে        (গ) আমেরিকাকে        (ঘ) ভারতবর্ষকে

২২. 'আফ্রিকা' কবিতায় ধুলি পঙ্কিল হল —

      (ক) রক্তে অশ্রুতে মিশে        (ক) রক্তে মিশে       (গ) অশ্রুতে মিশে      (ঘ) ঘাসে ভিজে

২৩. আফ্রিকা বিদ্রুপ করেছিল —

      (ক) নতুন সৃষ্টিকে       (খ) ভীষণকে        (গ) আপনাকে       (ঘ) শঙ্কাকে

২৪. 'হায় ছায়াবৃতা' — 'ছায়াবৃতা' বলতে বোঝানো হয়েছে —

      (ক) এশিয়া মহাদেশকে       (খ) আফ্রিকা মহাদেশকে       (গ) সমগ্র বিশ্বকে       (ঘ) ভারতবর্ষকে

২৫. 'তোমার চেতনাতীত মনে' — তোমার বলতে বলা হয়েছে —

      (ক) প্রকৃতিকে       (খ) পৃথিবীকে      (গ) আফ্রিকাকে       (ঘ) সমুদ্রকে 

২৬. 'দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে' — মানহারা মানবী হল—

      (ক) বসুধা       (খ) পশ্চিমী দুনিয়া      (গ) ভারতবর্ষ      (ঘ) আফ্রিকা

২৭. গুপ্ত গহ্বর থেকে যারা বেরিয়ে এল, তারা হল—

      (ক) ছায়াবৃতা       (খ) দস্যুরা      (গ) পশুরা       (ঘ) নেকড়েরা 

২৮. আফ্রিকাকে কে ছিনিয়ে নিয়ে গেল ?

       (ক) রুদ্র সমুদ্রের বাহু       (খ) ভয়ঙ্কর সমুদ্রের বাহু        (গ) প্রলয় সমুদ্রের বাহু       (ঘ) ক্ষুব্ধ সমুদ্রের বাহু

২৯. নিভৃত অবকাশে আফ্রিকা চিনেছিল —

       (ক) দুর্গমের রহস্য      (খ) জলস্থল-আকাশের দুর্বোধ সংকেত       (গ) প্রাকৃতিক রহস্য      (ঘ) রহস্য ও দুর্বোধ সংকেত

৩০. 'বাঁধলে তোমাকে বনস্পতির নিবিড়' —

       (ক) অন্তঃপুরে        (খ) পাহারায়       (গ) বুকের ভিতরে       (ঘ) সৌন্দর্যে

৩১. আফ্রিকা হল একটি —

       (ক) দেশ      (খ) মহাদেশ       (গ) রাজ্য      (ঘ) শহর

***

Comments

Related Items

সংলাপ রচনা (Dialogue writing)

মাধ্যমিক পরীক্ষায় আগত বিভিন্ন সংলাপ রচনা নিচে তুলে ধরা হলো -

সন্ধি ও সন্ধি বিচ্ছেদ

সন্ধি বিচ্ছেদ (নমুনা প্রশ্ন এবং বিগত মাধ্যমিক পরীক্ষার)। অভীষ্ট= অভি+ইষ্ট, তেজস্ক্রিয়= তেজঃ+ক্রিয়, মুহুর্মুহু= মুহুঃ+মুহু , যজ্ঞাগারে= যজ্ঞ + আগারে, দিগভ্রম= দিক্+ভ্রম, নভোমন্ডল= নভঃ+মন্ডল, দুর্বল= দুঃ+বল, নীরব= নিঃ+রবে

বাচ্য (Voice)

বাচ্য বলতে সাধারণত বোঝায় প্রকাশভঙ্গি বা বাচনভঙ্গির রূপভেদ অর্থাৎ রূপের পরিবর্তন । যেমন— পুলিশ চোরটিকে ধরেছে । পুলিশের দ্বারা চোরটি ধরা হয়েছে । এখানে দেখা যাচ্ছে, বক্তব্য এক কিন্তু প্রকাশভঙ্গি আলাদা । সুতরাং বাচ্য হল ব্যক্তিভেদে বাচনভঙ্গি অনুযায়ী কর্তা, কর্ম বা ক্রিয়াপদের প্রাধান্য নির্দেশ করে ক্রিয়াপদের রূপের যে পরিবর্তন ঘটে, তাকেই বলে বাচ্য ।

সমাস

ব্যাকরণে সমাস কথাটির অর্থ হল সংক্ষিপ্ত বা সংক্ষেপ । ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অর্থাৎ সম্ —√অস্ + ঘঞ্ = সমাস হয় যার অর্থ হল সংক্ষেপ । মনের ভাবকে যথাযথভাবে সহজ সরল ও সংক্ষেপে প্রকাশ করার জন্য সমাস পড়া বা জানার প্রয়োজন । তাই সমাস বলতে আমরা বুঝি বাক্যের দুই বা তার বেশি পদকে এক পদে পরিণত করে সংক্ষেপ করার রীতিকে বলা হয় সমাস ।

কারক ও অকারক সম্পর্ক

কারক —দশম শ্রেণির ব্যাকরণের পাঠ্যসূচীতে প্রথমেই রয়েছে কারকের স্থান । সংস্কৃতে বলা হয় 'ক্রিয়ান্বয়ী কারকম্' অর্থাৎ ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের অন্যান্য নামপদগুলির (বিশেষ্য, বিশেষণ ও সর্বনাম পদ) অন্বয় বা সম্পর্ক তৈরি করে দেয় কারক । সুতরাং বলাই যায় যে — বাক্যের ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের সম্বন্ধই হল কারক ।